ইরাক থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহার অব্যাহত থাকবে: রাষ্ট্রদূত
ইরাকে আসন্ন সাধারণ নির্বাচনের ফলাফল যা-ই হোক না কেন, সে দেশ থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের ওপর এর কোনো প্রভাব পড়বে না।
ইরাকে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রিস্টোফার হিল গত বুধবার ওয়াশিংটন সফরকালে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা আগামী আগস্ট মাসের মধ্যে ৫০ হাজার সেনা প্রত্যাহার করার পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি।’
ক্রিস্টোফার হিল বলেন, ‘আমাদের সেনা প্রত্যাহারের সঙ্গে ইরাকে নির্বাচনের কোনো সম্পর্ক নেই। নির্বাচনে আমাদের একমাত্র স্বার্থ হচ্ছে, দেশটির সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্ক গড়ে তোলা।’
পেন্টাগন জানায়, ইরাকে বর্তমানে ৯৭ হাজার মার্কিন সেনা রয়েছে। ২০০৩ সালে দেশটিতে যুক্তরাষ্ট্র অভিযান চালানোর পর এই প্রথমবারের মতো ওই সেনাসংখ্যা এক লাখের নিচে নেমে এল।
আগামী আগস্ট মাসের শেষ নাগাদ সব যোদ্ধা এবং বাকি ৫০ হাজার যোদ্ধা ২০১১ সালের শেষ নাগাদ প্রত্যাহার করে নেওয়ার পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের রয়েছে।
আগামী ৭ মার্চ ইরাকে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। ক্রিস্টোফার হিল সব পক্ষের অংশগ্রহণে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে দৃঢ় আস্থা ব্যক্ত করে বলেন, সংখ্যালঘু সুন্নিরা ২০০৫ সালের নির্বাচন বর্জন করলেও এ নির্বাচনের ব্যাপারে তেমন কোনো ইঙ্গিত দেয়নি।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, সরকার গঠনে ইরাকের কত সময় লাগবে, তা স্পষ্ট নয়। তবে প্রধানমন্ত্রী নূরি আল-মালিকির প্রশাসন অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের জন্য প্রস্তুত রয়েছে।
ইরাকে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রিস্টোফার হিল গত বুধবার ওয়াশিংটন সফরকালে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা আগামী আগস্ট মাসের মধ্যে ৫০ হাজার সেনা প্রত্যাহার করার পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি।’
ক্রিস্টোফার হিল বলেন, ‘আমাদের সেনা প্রত্যাহারের সঙ্গে ইরাকে নির্বাচনের কোনো সম্পর্ক নেই। নির্বাচনে আমাদের একমাত্র স্বার্থ হচ্ছে, দেশটির সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্ক গড়ে তোলা।’
পেন্টাগন জানায়, ইরাকে বর্তমানে ৯৭ হাজার মার্কিন সেনা রয়েছে। ২০০৩ সালে দেশটিতে যুক্তরাষ্ট্র অভিযান চালানোর পর এই প্রথমবারের মতো ওই সেনাসংখ্যা এক লাখের নিচে নেমে এল।
আগামী আগস্ট মাসের শেষ নাগাদ সব যোদ্ধা এবং বাকি ৫০ হাজার যোদ্ধা ২০১১ সালের শেষ নাগাদ প্রত্যাহার করে নেওয়ার পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের রয়েছে।
আগামী ৭ মার্চ ইরাকে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। ক্রিস্টোফার হিল সব পক্ষের অংশগ্রহণে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে দৃঢ় আস্থা ব্যক্ত করে বলেন, সংখ্যালঘু সুন্নিরা ২০০৫ সালের নির্বাচন বর্জন করলেও এ নির্বাচনের ব্যাপারে তেমন কোনো ইঙ্গিত দেয়নি।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, সরকার গঠনে ইরাকের কত সময় লাগবে, তা স্পষ্ট নয়। তবে প্রধানমন্ত্রী নূরি আল-মালিকির প্রশাসন অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের জন্য প্রস্তুত রয়েছে।
No comments