পশ্চিমবঙ্গে চিরুনি অভিযান শুরু
পশ্চিমবঙ্গে গত সোমবারের মাওবাদী হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৫। এর মধ্যে আধাসামরিক বাহিনীর জওয়ান রয়েছেন ২৪ জন এবং একজন স্থানীয় কলেজের ছাত্র রয়েছেন। গত মঙ্গলবার ভোরথেকে মাওবাদীনির্মূলে ঘটনাস্থল শিলদার পার্শ্ববর্তী জঙ্গলএলাকায় চিরুনি অভিযান শুরু হয়েছে।
মঙ্গলবার সকালে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের মহানির্দেশক ভূপেন্দ্র সিং ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে সাংবাদিকদের বলেছেন, জওয়ান ছাড়াও তিনজন মাওবাদীর মৃত্যুর খবর তাঁরা পেয়েছেন। মাওবাদীরা ক্যাম্পের অস্ত্র ও গোলাবারুদ নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় পিকআপ ভ্যানে করে ওই মৃতদেহ নিয়ে গেছে। ফলে পুলিশের হিসাবে ওই ঘটনায় নিহতের সংখ্যা এখন দাঁড়িয়েছে ২৮।
পুলিশের মহানির্দেশক আরও বলেছেন, মাওবাদীরা ক্যাম্প থেকে ৪০টি আধুনিক অস্ত্র এবং প্রচুর গোলাবারুদ নিয়ে পালিয়ে গেছে। মাওবাদীরা পার্শ্ববর্তী ঝাড়খন্ড রাজ্য থেকে এসে রাতের আঁধারেই আবার ঝাড়খন্ডে পালিয়ে গেছে।
পুলিশ সূত্রে আরও জানা গেছে, এবারের মাওবাদী হামলায় নেতৃত্ব দেন মাওবাদী নেতা শশধর মাহাত ও নেত্রী জাগরি বাস্কে।
মাওবাদীদের আস্তানা খুঁজে বের করতে মঙ্গলবার ভোর থেকে ঘটনাস্থল শিলদারের পার্শ্ববর্তী লোধাশুলি জঙ্গলজুড়ে চিরুনি তল্লাশি শুরু করেছে যৌথ বাহিনী।
মঙ্গলবার সকালে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্য সচিব অশোক মোহন চক্রবর্তী জানিয়ে দিয়েছেন, যৌথ বাহিনীর অভিযান চলবেই। অভিযানের মাত্রা আরও বাড়ানো হবে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পি চিদাম্বরম পশ্চিমবঙ্গে মাওবাদী হামলার নিন্দা জানিয়ে বলেছেন, এখন মাওবাদী সমর্থকদের ওই ঘটনার নিন্দা করা উচিত। মাওবাদীদের সঙ্গে কোনো সহানুভূতি নয়।
মাওবাদী নেতা কিষেনজিও হুমকি দিয়ে বলেছেন, সরকারের গ্রিনহান্ট অপারেশনের বদলা হিসেবে তাঁরাও শুরু করেছেন অপারেশন পিসহান্ট। গ্রিনহান্ট বন্ধ না হলে পিসহান্টও বন্ধ হবে না।
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার বেলপাহাড়ির শিলদার পুলিশ ফাঁড়িতে গড়া যৌথ বাহিনীর ক্যাম্পে গত সোমবার বিকেলে হামলা চালায় মাওবাদীরা।
মঙ্গলবার সকালে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের মহানির্দেশক ভূপেন্দ্র সিং ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে সাংবাদিকদের বলেছেন, জওয়ান ছাড়াও তিনজন মাওবাদীর মৃত্যুর খবর তাঁরা পেয়েছেন। মাওবাদীরা ক্যাম্পের অস্ত্র ও গোলাবারুদ নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় পিকআপ ভ্যানে করে ওই মৃতদেহ নিয়ে গেছে। ফলে পুলিশের হিসাবে ওই ঘটনায় নিহতের সংখ্যা এখন দাঁড়িয়েছে ২৮।
পুলিশের মহানির্দেশক আরও বলেছেন, মাওবাদীরা ক্যাম্প থেকে ৪০টি আধুনিক অস্ত্র এবং প্রচুর গোলাবারুদ নিয়ে পালিয়ে গেছে। মাওবাদীরা পার্শ্ববর্তী ঝাড়খন্ড রাজ্য থেকে এসে রাতের আঁধারেই আবার ঝাড়খন্ডে পালিয়ে গেছে।
পুলিশ সূত্রে আরও জানা গেছে, এবারের মাওবাদী হামলায় নেতৃত্ব দেন মাওবাদী নেতা শশধর মাহাত ও নেত্রী জাগরি বাস্কে।
মাওবাদীদের আস্তানা খুঁজে বের করতে মঙ্গলবার ভোর থেকে ঘটনাস্থল শিলদারের পার্শ্ববর্তী লোধাশুলি জঙ্গলজুড়ে চিরুনি তল্লাশি শুরু করেছে যৌথ বাহিনী।
মঙ্গলবার সকালে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্য সচিব অশোক মোহন চক্রবর্তী জানিয়ে দিয়েছেন, যৌথ বাহিনীর অভিযান চলবেই। অভিযানের মাত্রা আরও বাড়ানো হবে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পি চিদাম্বরম পশ্চিমবঙ্গে মাওবাদী হামলার নিন্দা জানিয়ে বলেছেন, এখন মাওবাদী সমর্থকদের ওই ঘটনার নিন্দা করা উচিত। মাওবাদীদের সঙ্গে কোনো সহানুভূতি নয়।
মাওবাদী নেতা কিষেনজিও হুমকি দিয়ে বলেছেন, সরকারের গ্রিনহান্ট অপারেশনের বদলা হিসেবে তাঁরাও শুরু করেছেন অপারেশন পিসহান্ট। গ্রিনহান্ট বন্ধ না হলে পিসহান্টও বন্ধ হবে না।
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার বেলপাহাড়ির শিলদার পুলিশ ফাঁড়িতে গড়া যৌথ বাহিনীর ক্যাম্পে গত সোমবার বিকেলে হামলা চালায় মাওবাদীরা।
No comments