২০০৯ সালের জন্য ৩৯ জন সিআইপি নির্বাচন আগামীকাল পরিচয়পত্র তুলে দেওয়া হবে -শিল্প স্থাপন, উৎপাদন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে অবদানের স্বীকৃতি
s
বেসরকারি খাতে শিল্প স্থাপন, পণ্য উত্পাদন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং জাতীয় আয় বৃদ্ধিসহ দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় সরকার ২০০৯ সালের জন্য মোট ৩৯ জনকে বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি (শিল্প) হিসেবে নির্বাচন করেছে। ইতিমধ্যে শিল্প মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এ ছাড়া আগামীকাল বৃহস্পতিবার শিল্প মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে নির্বাচিত ব্যক্তিদের হাতে সিআইপি পরিচয়পত্র তুলে দেওয়া হবে।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, এবার বৃহত্ শিল্প খাত থেকে ২২ জন, মাঝারি শিল্প খাত থেকে নয়জন ও ক্ষুদ্র শিল্প খাত থেকে একজন সিআইপি (শিল্প) নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়া ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সভাপতিসহ সাতজনকে পদাধিকারবলে সিআইপি (শিল্প) নির্বাচন করা হয়েছে।
বৃহত্ শিল্প খাতে অবদান রাখার জন্য যাঁরা সিআইপি নির্বাচিত হয়েছেন— মেসার্স ভিয়েলাটেক্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কে এম রেজাউল হাসানাত, বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রূপালী চৌধুরী, মানতা অ্যাপারেলস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুস সালাম মুর্শেদী, সালাম সি ফুডস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিঞা মোহাম্মদ আবদুস সালাম, অ্যাডভান্সড কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজের (এসআিই) ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরিফ দৌলা, ইন্টারফ্যাব শার্ট ম্যানুফ্যাকচারিং লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহসান কবির খান, এনভয় গ্রুপের চেয়ারম্যান কুতুবউদ্দিন আহমেদ, সুপার রিফাইনারি (প্রা.) লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম আহমেদ, আল আমিন বে. ই. লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শিবলী মির্জা, সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহবুব জামিল, প্রাণ এগ্রো লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহসান খান চৌধুরী, ফ্রেশ ফুডস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. তৌহিদুর রহমান, রয়েল গ্রিন প্রোডাক্টস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল হক, বাংলাদেশ স্টিল রি-রোলিং মিলস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলী হুসাইন আকবর আলী, আজমত ফ্যাশনসের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আতহার উদ্দিন, ল্যান্ডমার্ক ফেব্রিক্সের চেয়ারম্যান দীপক ভৌমিক, বিআরবি পলিমারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মজিবর রহমান, মীন হার ফিশারিজের চেয়ারম্যান ইয়াসমিন খান, এগ্রিকালচারাল মার্কেটিং কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) আমজাদ খান চৌধুরী, ইভিন্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনোয়ার-উল-আলম চৌধুরী, এবিএম অ্যাপারেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ আনোয়ারুল আজিম ও সিটাভেল অ্যাপারেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মাহিদুল ইসলাম খান।
মাঝারি শিল্প খাতে অবদান রাখার জন্য যাঁদের সিআইপি নির্বাচিত করা হয়েছেন—ইউটা গ্রুপ অব কোম্পানিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুর রাজ্জাক সাত্তার, সিমার্ক (বিডি) লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইকবাল আহমেদ, জাহিনটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক খতিব আবদুল জাহিদ মুকুল, সোনারগাঁও ডাইং অ্যান্ড প্রিন্টিং ও মোশাররফ স্পিনিং মিলস লিমিটেডের চেয়ারম্যান মো. মোশাররফ হোসেন, অনন্ত গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইনামুল হক খান, এ জে আই অ্যাপারেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ জলিল, মিনহার সি ফুডসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হাবিব উল্লা খান, ইন্টারন্যাশনাল শ্রিম্পস এক্সপোর্ট প্রা. লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহানা সুলতানা ও মডার্ন সি ফুডসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রেজাউল হক।
ক্ষুদ্রশিল্পে অবদান রাখার জন্য সিআইপি হয়েছেন লোগজ অ্যাপারেল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আমির হামযা সরকার।
এ ছাড়া পদাধিকারবলে যাঁরা সিআইপি হয়েছেন তাঁরা হলেন—এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি আনিসুল হক, ফরেন ইনভেস্টর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফআইসিসিআই) সাবেক সভাপতি অলিউর রহমান ভুঁঞা, বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) সভাপতি শাহেদুল ইসলাম, ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব স্মল অ্যান্ড কটেজ ইন্ডাস্ট্রিজ অব বাংলাদেশের (নাসিব) সাবেক সভাপতি মির্জা নুরুল গণি শোভন, বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) চেয়ারম্যান আবদুল হাই সরকার, বাংলাদেশ জুট মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিজেএমএ) সভাপতি নাজমুল হক ও বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স ফেডারেশনের সভাপতি কামরান টি রহমান।
২০০৯ সালের জন্য সিআইপি নির্বাচিত ব্যক্তিরা ২০০৮ সালের সিআইপি (শিল্প) নীতিমালায় বর্ণিত সুযোগ-সুবিধা পাবেন, যা এক বছরে প্রযোজ্য হবে। শিল্প মন্ত্রণালয় থেকে সিআইপি পুরস্কারপ্রাপ্তদের একটি পরিচয়পত্র দেওয়া হবে, যাতে মেয়াদকাল উল্লেখ থাকবে। মেয়াদকালে পরিচয়পত্রটি বাংলাদেশ সচিবালয়ে ঢোকার ক্ষেত্রে তাঁদের প্রবেশপত্র হিসেবে গণ্য হবে।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে, নির্বাচিত সিআইপিরা ব্যবসাসংক্রান্ত ভ্রমণের সময় বিমান, রেলপথ, সড়ক ও জলপথে সরকারি যানবাহনে সংরক্ষিত আসনে বসার অগ্রাধিকার পাবেন। ব্যবসাসংক্রান্ত কাজে বিদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে ভিসা প্রাপ্তির ব্যাপারে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট দূতাবাসকে উদ্দেশ করে সিআইপিদের পরিচিতিপত্র (লেটার অব ইন্ট্রোডাকশন) দেবে। বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জ-২ ব্যবহারের সুবিধাও পাবেন সিআইপিরা।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, এবার বৃহত্ শিল্প খাত থেকে ২২ জন, মাঝারি শিল্প খাত থেকে নয়জন ও ক্ষুদ্র শিল্প খাত থেকে একজন সিআইপি (শিল্প) নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়া ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সভাপতিসহ সাতজনকে পদাধিকারবলে সিআইপি (শিল্প) নির্বাচন করা হয়েছে।
বৃহত্ শিল্প খাতে অবদান রাখার জন্য যাঁরা সিআইপি নির্বাচিত হয়েছেন— মেসার্স ভিয়েলাটেক্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কে এম রেজাউল হাসানাত, বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রূপালী চৌধুরী, মানতা অ্যাপারেলস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুস সালাম মুর্শেদী, সালাম সি ফুডস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিঞা মোহাম্মদ আবদুস সালাম, অ্যাডভান্সড কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজের (এসআিই) ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরিফ দৌলা, ইন্টারফ্যাব শার্ট ম্যানুফ্যাকচারিং লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহসান কবির খান, এনভয় গ্রুপের চেয়ারম্যান কুতুবউদ্দিন আহমেদ, সুপার রিফাইনারি (প্রা.) লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম আহমেদ, আল আমিন বে. ই. লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শিবলী মির্জা, সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহবুব জামিল, প্রাণ এগ্রো লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহসান খান চৌধুরী, ফ্রেশ ফুডস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. তৌহিদুর রহমান, রয়েল গ্রিন প্রোডাক্টস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল হক, বাংলাদেশ স্টিল রি-রোলিং মিলস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলী হুসাইন আকবর আলী, আজমত ফ্যাশনসের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আতহার উদ্দিন, ল্যান্ডমার্ক ফেব্রিক্সের চেয়ারম্যান দীপক ভৌমিক, বিআরবি পলিমারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মজিবর রহমান, মীন হার ফিশারিজের চেয়ারম্যান ইয়াসমিন খান, এগ্রিকালচারাল মার্কেটিং কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) আমজাদ খান চৌধুরী, ইভিন্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনোয়ার-উল-আলম চৌধুরী, এবিএম অ্যাপারেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ আনোয়ারুল আজিম ও সিটাভেল অ্যাপারেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মাহিদুল ইসলাম খান।
মাঝারি শিল্প খাতে অবদান রাখার জন্য যাঁদের সিআইপি নির্বাচিত করা হয়েছেন—ইউটা গ্রুপ অব কোম্পানিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুর রাজ্জাক সাত্তার, সিমার্ক (বিডি) লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইকবাল আহমেদ, জাহিনটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক খতিব আবদুল জাহিদ মুকুল, সোনারগাঁও ডাইং অ্যান্ড প্রিন্টিং ও মোশাররফ স্পিনিং মিলস লিমিটেডের চেয়ারম্যান মো. মোশাররফ হোসেন, অনন্ত গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইনামুল হক খান, এ জে আই অ্যাপারেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ জলিল, মিনহার সি ফুডসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হাবিব উল্লা খান, ইন্টারন্যাশনাল শ্রিম্পস এক্সপোর্ট প্রা. লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহানা সুলতানা ও মডার্ন সি ফুডসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রেজাউল হক।
ক্ষুদ্রশিল্পে অবদান রাখার জন্য সিআইপি হয়েছেন লোগজ অ্যাপারেল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আমির হামযা সরকার।
এ ছাড়া পদাধিকারবলে যাঁরা সিআইপি হয়েছেন তাঁরা হলেন—এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি আনিসুল হক, ফরেন ইনভেস্টর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফআইসিসিআই) সাবেক সভাপতি অলিউর রহমান ভুঁঞা, বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) সভাপতি শাহেদুল ইসলাম, ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব স্মল অ্যান্ড কটেজ ইন্ডাস্ট্রিজ অব বাংলাদেশের (নাসিব) সাবেক সভাপতি মির্জা নুরুল গণি শোভন, বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) চেয়ারম্যান আবদুল হাই সরকার, বাংলাদেশ জুট মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিজেএমএ) সভাপতি নাজমুল হক ও বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স ফেডারেশনের সভাপতি কামরান টি রহমান।
২০০৯ সালের জন্য সিআইপি নির্বাচিত ব্যক্তিরা ২০০৮ সালের সিআইপি (শিল্প) নীতিমালায় বর্ণিত সুযোগ-সুবিধা পাবেন, যা এক বছরে প্রযোজ্য হবে। শিল্প মন্ত্রণালয় থেকে সিআইপি পুরস্কারপ্রাপ্তদের একটি পরিচয়পত্র দেওয়া হবে, যাতে মেয়াদকাল উল্লেখ থাকবে। মেয়াদকালে পরিচয়পত্রটি বাংলাদেশ সচিবালয়ে ঢোকার ক্ষেত্রে তাঁদের প্রবেশপত্র হিসেবে গণ্য হবে।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে, নির্বাচিত সিআইপিরা ব্যবসাসংক্রান্ত ভ্রমণের সময় বিমান, রেলপথ, সড়ক ও জলপথে সরকারি যানবাহনে সংরক্ষিত আসনে বসার অগ্রাধিকার পাবেন। ব্যবসাসংক্রান্ত কাজে বিদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে ভিসা প্রাপ্তির ব্যাপারে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট দূতাবাসকে উদ্দেশ করে সিআইপিদের পরিচিতিপত্র (লেটার অব ইন্ট্রোডাকশন) দেবে। বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জ-২ ব্যবহারের সুবিধাও পাবেন সিআইপিরা।
No comments