উত্পাদন বাড়ায় বাংলাদেশকে এবার খাদ্য আমদানি করতে হবে না -জামালপুরে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান বলেছেন, বাংলাদেশকে এ বছর খাদ্য আমদানি করতে হবে না। কারণ বিশ্বে খাদ্য উত্পাদন কমলেও এ দেশের কৃষকেরা পর্যাপ্ত পরিমাণে উত্পাদন করেছেন।
জামালপুর সদরের দিগপাইত শামসুল হক ডিগ্রি কলেজের মাঠে গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক আয়োজিত কৃষকদের মধ্যে প্রকাশ্যে ঋণ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক ছোনটিয়া বাজার শাখা এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ। এতে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোখতার হোসেন, দিগপাইত শামসুল হক ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুল হামিদ, জামালপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বিজন কুমার চন্দ প্রমুখ।
ঋণ বিতরণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের ছোনটিয়া বাজার শাখার আওতায় দিগপাইত ও রশিদপুর ইউনিয়নের ২৪০ জন কৃষকের মধ্যে এক কোটি ১৫ লাখ টাকার কৃষিঋণ বিতরণ করা হয়।
আতিউর রহমান বলেন, ‘আগে ঋণ বিতরণ নিয়ে ব্যাংকের অনেক বদনাম ছিল। তখন কৃষকেরা জানত যে ঘুষ ছাড়া ঋণ পাওয়া যায় না। তাই আমরা এবার সারা দেশে প্রকাশ্যে ঋণ বিতরণের ব্যবস্থা করেছি, যাতে কৃষকেরা কোনো রকম হয়রানির শিকার না হয়েই সময়মতো ঋণ পায়।’
গভর্নর বলেন, ‘কৃষকই বাংলাদেশের মেরুদণ্ড। তাঁরা খাদ্য উত্পাদন করেন বলেই আমরা ভালো আছি। কিন্তু বাংলাদেশে কৃষকেরাই সবচেয়ে অবহেলিত ও বঞ্চিত মানুষ। অথচ মহান মুক্তিযুদ্ধে শতকরা ৮০ ভাগ মুক্তিযোদ্ধাই ছিল এ দেশের কৃষকের সন্তান। আমরা মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে সেই কৃষকদের রক্তের বিনিময়ে পাওয়া স্বাধীনতাকে এ দেশের কৃষক ও মেহনতি মানুষের মুক্তির যুদ্ধে পরিণত করতে চাই।’
আতিউর রহমান বলেন, ‘বিশ্বের অনেক দেশ যখন অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছে, তখন বাংলাদেশ সেই দুর্যোগের পরিস্থিতিতেও মোট দেশজ উত্পাদনে (জিডিপি) ৬ শতাংশ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করবে বলে আমি মনে করি।’
আতিউর রহমান আরও বলেন, এই সরকারই প্রথমবারের মতো বর্গাচাষিদের কৃষিঋণের আওতায় এনেছে। বর্গাচাষিদের জন্য ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
জামালপুর সদরের দিগপাইত শামসুল হক ডিগ্রি কলেজের মাঠে গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক আয়োজিত কৃষকদের মধ্যে প্রকাশ্যে ঋণ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক ছোনটিয়া বাজার শাখা এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ। এতে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোখতার হোসেন, দিগপাইত শামসুল হক ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুল হামিদ, জামালপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বিজন কুমার চন্দ প্রমুখ।
ঋণ বিতরণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের ছোনটিয়া বাজার শাখার আওতায় দিগপাইত ও রশিদপুর ইউনিয়নের ২৪০ জন কৃষকের মধ্যে এক কোটি ১৫ লাখ টাকার কৃষিঋণ বিতরণ করা হয়।
আতিউর রহমান বলেন, ‘আগে ঋণ বিতরণ নিয়ে ব্যাংকের অনেক বদনাম ছিল। তখন কৃষকেরা জানত যে ঘুষ ছাড়া ঋণ পাওয়া যায় না। তাই আমরা এবার সারা দেশে প্রকাশ্যে ঋণ বিতরণের ব্যবস্থা করেছি, যাতে কৃষকেরা কোনো রকম হয়রানির শিকার না হয়েই সময়মতো ঋণ পায়।’
গভর্নর বলেন, ‘কৃষকই বাংলাদেশের মেরুদণ্ড। তাঁরা খাদ্য উত্পাদন করেন বলেই আমরা ভালো আছি। কিন্তু বাংলাদেশে কৃষকেরাই সবচেয়ে অবহেলিত ও বঞ্চিত মানুষ। অথচ মহান মুক্তিযুদ্ধে শতকরা ৮০ ভাগ মুক্তিযোদ্ধাই ছিল এ দেশের কৃষকের সন্তান। আমরা মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে সেই কৃষকদের রক্তের বিনিময়ে পাওয়া স্বাধীনতাকে এ দেশের কৃষক ও মেহনতি মানুষের মুক্তির যুদ্ধে পরিণত করতে চাই।’
আতিউর রহমান বলেন, ‘বিশ্বের অনেক দেশ যখন অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছে, তখন বাংলাদেশ সেই দুর্যোগের পরিস্থিতিতেও মোট দেশজ উত্পাদনে (জিডিপি) ৬ শতাংশ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করবে বলে আমি মনে করি।’
আতিউর রহমান আরও বলেন, এই সরকারই প্রথমবারের মতো বর্গাচাষিদের কৃষিঋণের আওতায় এনেছে। বর্গাচাষিদের জন্য ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
No comments