বছরের শেষ প্রান্তে চাঙা হয়ে উঠেছে বিশ্ব শেয়ারবাজার by এ টি এম ইসহাক
বছরের একেবারে শেষ প্রান্তে এসে বিশ্বের বড় শেয়ারবাজারগুলোর অধিকাংশই বেশ চাঙা হয়ে উঠেছে। গতকাল মঙ্গলবার ইউরোপে লন্ডন ও ফ্রাঙ্কফুর্ট, এশিয়ায় টোকিওর শেয়ারবাজারের দর বাড়ার সুবাদে সার্বিক মূল্যসূচকগুলো বেড়েছে।
এদিন যুক্তরাজ্যে লন্ডনের এফটিএসই ১০০ সূচক বেড়ে প্রায় পাঁচ হাজার ৪৪২ পয়েন্টে উন্নীত হয়েছে। জার্মানিতেও ফ্রাঙ্কফুর্টের ড্যাক্স ৩০ সূচক বেড়ে গতকাল ছয় হাজার ১৯ দশমিক ৪৮ পয়েন্টে ওঠে। এফটিএসই ১০০ ও ড্যাক্স ৩০ সূচক দুটি এর আগে সর্বশেষ ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরের দিকে এ দুটি সূচক এমন অবস্থানে ছিল।
ফ্রান্সের প্যারিসের সিএসি ৪০ সূচক এদিন বেড়ে প্রায় তিন হাজার ৯৫৪ পয়েন্টে ওঠে।
তবে এসব শেয়ারবাজারে লেনদেনের পরিমাণ ছিল তুলনামূলকভাবে কম। লন্ডনে আইজি ইনডেক্সের বিশ্লেষক ক্যামেরুন পিকক এ প্রসঙ্গে বলেন, অনেক বিনিয়োগকারী নতুন বছরে শেয়ার কেনার জন্য অপেক্ষা করার কারণে এখন লেনদেন কম।
অন্যদিকে আটলান্টিক অঞ্চলে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সোমবার শেয়ারের সূচক বাড়ে। সেই দেশের ওয়াল স্ট্রিটের শেয়ারবাজারে ডাউ জোন্স শিল্পসূচক বেড়ে ১০ হাজার ৫৪৭ পয়েন্টে ওঠে। ২০০৮ সালের অক্টোবরের পরে এটিই হচ্ছে ডাউ জোন্সের সর্বোচ্চ অবস্থান। একই দিনে আমেরিকায় স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড পুওর (এসঅ্যান্ডপি) ৫০০ সূচক বেড়ে প্রায় এক হাজার ১২৮ পয়েন্টের কাছাকাছি চলে যায়। এ ছাড়া আমেরিকার নাসডাক সমন্বিত সূচকও বেড়ে দুই হাজার ২৯১ পয়েন্ট ছাড়িয়ে যায়।
এদিকে এশিয়ার প্রধান ও বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি জাপানের শেয়ারবাজারের মূল্যসূচক বেড়ে গত চার মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে উন্নীত হয়। টোকিও স্টক এক্সচেঞ্জের নিক্কি ২২৫ সূচকটি বেড়ে ১০ হাজার ৬৪১ পয়েন্ট ছাড়িয়ে যায়।
তবে গতকাল মঙ্গলবার এশিয়ায় হংকংয়ের হেংসেং সূচক ১২ দশমিক ৯৯ পয়েন্ট, দক্ষিণ কোরিয়ায় সিউলের কোস্পি সূচক ১ দশমিক ৩ পয়েন্ট এবং চীনে সাংহাইয়ের শেয়ারসূচক শূন্য দশমিক ৩ শতাংশ পড়েছে।
অন্যান্য বড় শেয়ারবাজারগুলোর মধ্যে গতকাল অস্ট্রেলিয়ার প্রধান শেয়ার সূচক ১ দশমিক ১ শতাংশ, ভারতের সেনসেক্স সূচক ও সিঙ্গাপুরের শেয়ারসূচক শূন্য দশমিক ২ শতাংশ বেড়েছে।
এদিন যুক্তরাজ্যে লন্ডনের এফটিএসই ১০০ সূচক বেড়ে প্রায় পাঁচ হাজার ৪৪২ পয়েন্টে উন্নীত হয়েছে। জার্মানিতেও ফ্রাঙ্কফুর্টের ড্যাক্স ৩০ সূচক বেড়ে গতকাল ছয় হাজার ১৯ দশমিক ৪৮ পয়েন্টে ওঠে। এফটিএসই ১০০ ও ড্যাক্স ৩০ সূচক দুটি এর আগে সর্বশেষ ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরের দিকে এ দুটি সূচক এমন অবস্থানে ছিল।
ফ্রান্সের প্যারিসের সিএসি ৪০ সূচক এদিন বেড়ে প্রায় তিন হাজার ৯৫৪ পয়েন্টে ওঠে।
তবে এসব শেয়ারবাজারে লেনদেনের পরিমাণ ছিল তুলনামূলকভাবে কম। লন্ডনে আইজি ইনডেক্সের বিশ্লেষক ক্যামেরুন পিকক এ প্রসঙ্গে বলেন, অনেক বিনিয়োগকারী নতুন বছরে শেয়ার কেনার জন্য অপেক্ষা করার কারণে এখন লেনদেন কম।
অন্যদিকে আটলান্টিক অঞ্চলে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সোমবার শেয়ারের সূচক বাড়ে। সেই দেশের ওয়াল স্ট্রিটের শেয়ারবাজারে ডাউ জোন্স শিল্পসূচক বেড়ে ১০ হাজার ৫৪৭ পয়েন্টে ওঠে। ২০০৮ সালের অক্টোবরের পরে এটিই হচ্ছে ডাউ জোন্সের সর্বোচ্চ অবস্থান। একই দিনে আমেরিকায় স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড পুওর (এসঅ্যান্ডপি) ৫০০ সূচক বেড়ে প্রায় এক হাজার ১২৮ পয়েন্টের কাছাকাছি চলে যায়। এ ছাড়া আমেরিকার নাসডাক সমন্বিত সূচকও বেড়ে দুই হাজার ২৯১ পয়েন্ট ছাড়িয়ে যায়।
এদিকে এশিয়ার প্রধান ও বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি জাপানের শেয়ারবাজারের মূল্যসূচক বেড়ে গত চার মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে উন্নীত হয়। টোকিও স্টক এক্সচেঞ্জের নিক্কি ২২৫ সূচকটি বেড়ে ১০ হাজার ৬৪১ পয়েন্ট ছাড়িয়ে যায়।
তবে গতকাল মঙ্গলবার এশিয়ায় হংকংয়ের হেংসেং সূচক ১২ দশমিক ৯৯ পয়েন্ট, দক্ষিণ কোরিয়ায় সিউলের কোস্পি সূচক ১ দশমিক ৩ পয়েন্ট এবং চীনে সাংহাইয়ের শেয়ারসূচক শূন্য দশমিক ৩ শতাংশ পড়েছে।
অন্যান্য বড় শেয়ারবাজারগুলোর মধ্যে গতকাল অস্ট্রেলিয়ার প্রধান শেয়ার সূচক ১ দশমিক ১ শতাংশ, ভারতের সেনসেক্স সূচক ও সিঙ্গাপুরের শেয়ারসূচক শূন্য দশমিক ২ শতাংশ বেড়েছে।
No comments