ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক ছয় লেন রেলপথ দ্বিমুখী হবে: বাণিজ্যমন্ত্রী
বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান বলেছেন, দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নয়নের স্বার্থে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক পর্যায়ক্রমে ছয় লেনে উন্নীত করা হবে। একই সঙ্গে আগামী তিন বছরের মধ্যে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথকে দ্বিমুখী করা হবে।
গতকাল রোববার ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) নবনির্বাচিত কমিটির সঙ্গে মতবিনিময়কালে মন্ত্রী এসব কথা জানান।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এ বৈঠকে ডিসিসিআইয়ের সভাপতি আবুল কাসেম খান, সহসভাপতি মো. সিরাজউদ্দিন মালিক, পরিচালক রফিকুল ইসলাম খান, মো. ইয়াদ আলী ফকির, টি আই এম নূরুল কবীর, ওয়াকার আহমেদ চৌধুরী, নেসার মাকসুদ খান, আসিফ ইব্রাহিম, কে জি করিম প্রমুখ আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান বলেন, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করার জন্য ইতিমধ্যে ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি এক হাজার ৬০০ কোটি টাকা অনুমোদন করেছে। আগামী দুই বছরের মধ্যে এ কাজ শেষ হবে। পরবর্তী সময়ে এ সড়কটি ছয় লেনে উন্নীত করা হবে।
মন্ত্রী আরও বলেন, বর্তমান সরকার দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য বিদ্যুত্ ও জ্বালানির সরবরাহ বাড়ানোসহ প্রয়োজনীয় সব ধরনের কাজের উদ্যোগ নিয়েছে। তিনি ব্যবসায়ীদের অতি মুনাফা করা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য তদারক করার জন্য ডিসিসিআইকে একটি সেল গঠনের পরামর্শ দেন।
ডিসিসিআইয়ের পরিচালনা পর্ষদের উদ্দেশ্যে বাণিজ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সরকার ইচ্ছা করলেই ব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। কিন্তু তা করতে চাই না। কারণ নিয়ন্ত্রণ করলে দুর্নীতি বাড়ে।’
ডিসিসিআইয়ের নবনির্বাচিত সভাপতি আবুল কাসেম খান বাণিজ্যমন্ত্রীর কাছে রপ্তানি ও আমদানি নীতি চূড়ান্ত করার আগে সংশ্লিষ্ট সবার বিবেচনা ও সুপারিশের জন্য জনসম্মুখে প্রকাশের প্রস্তাব করেন। তিনি দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কার্যকর মনিটরিং সেল গঠন, সরকারি-বেসরকারি অংশীদারের আওতায় খাদ্যনিরাপত্তা নীতি প্রণয়ন, জাতীয় কয়লানীতি প্রণয়ন, বাণিজ্য সম্প্রসারণে রেল ও নৌপথের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
তিনি ঢাকা চেম্বারের সভাপতি ট্যারিফ কমিশন পুর্নগঠন, রেগুলেটরি রিফর্মস কমিশন পুনঃ চালুকরণ, জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে জাতীয় কৌশল ও কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন এবং রাজধানীতে যানজট নিরসনে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি প্রকল্প গ্রহণের আহ্বান জানান। তিনি সরকারের প্রতি ডিসিসিআইয়ের সর্বাত্মক সমর্থন ও সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে ডিসিসিআইয়ের পরিচালক এম এ বাতেন, সৈয়দ মোশারফ হোসেন, এম বশির উল্লাহ ভূঞা, মাহবুব আনাম, মো. নাসিরউদ্দিন খান, মো. সিরাজুল ইসলাম, এম আনওয়ারুল হক ও নাসির হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
গতকাল রোববার ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) নবনির্বাচিত কমিটির সঙ্গে মতবিনিময়কালে মন্ত্রী এসব কথা জানান।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এ বৈঠকে ডিসিসিআইয়ের সভাপতি আবুল কাসেম খান, সহসভাপতি মো. সিরাজউদ্দিন মালিক, পরিচালক রফিকুল ইসলাম খান, মো. ইয়াদ আলী ফকির, টি আই এম নূরুল কবীর, ওয়াকার আহমেদ চৌধুরী, নেসার মাকসুদ খান, আসিফ ইব্রাহিম, কে জি করিম প্রমুখ আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান বলেন, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করার জন্য ইতিমধ্যে ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি এক হাজার ৬০০ কোটি টাকা অনুমোদন করেছে। আগামী দুই বছরের মধ্যে এ কাজ শেষ হবে। পরবর্তী সময়ে এ সড়কটি ছয় লেনে উন্নীত করা হবে।
মন্ত্রী আরও বলেন, বর্তমান সরকার দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য বিদ্যুত্ ও জ্বালানির সরবরাহ বাড়ানোসহ প্রয়োজনীয় সব ধরনের কাজের উদ্যোগ নিয়েছে। তিনি ব্যবসায়ীদের অতি মুনাফা করা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য তদারক করার জন্য ডিসিসিআইকে একটি সেল গঠনের পরামর্শ দেন।
ডিসিসিআইয়ের পরিচালনা পর্ষদের উদ্দেশ্যে বাণিজ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সরকার ইচ্ছা করলেই ব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। কিন্তু তা করতে চাই না। কারণ নিয়ন্ত্রণ করলে দুর্নীতি বাড়ে।’
ডিসিসিআইয়ের নবনির্বাচিত সভাপতি আবুল কাসেম খান বাণিজ্যমন্ত্রীর কাছে রপ্তানি ও আমদানি নীতি চূড়ান্ত করার আগে সংশ্লিষ্ট সবার বিবেচনা ও সুপারিশের জন্য জনসম্মুখে প্রকাশের প্রস্তাব করেন। তিনি দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কার্যকর মনিটরিং সেল গঠন, সরকারি-বেসরকারি অংশীদারের আওতায় খাদ্যনিরাপত্তা নীতি প্রণয়ন, জাতীয় কয়লানীতি প্রণয়ন, বাণিজ্য সম্প্রসারণে রেল ও নৌপথের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
তিনি ঢাকা চেম্বারের সভাপতি ট্যারিফ কমিশন পুর্নগঠন, রেগুলেটরি রিফর্মস কমিশন পুনঃ চালুকরণ, জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে জাতীয় কৌশল ও কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন এবং রাজধানীতে যানজট নিরসনে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি প্রকল্প গ্রহণের আহ্বান জানান। তিনি সরকারের প্রতি ডিসিসিআইয়ের সর্বাত্মক সমর্থন ও সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে ডিসিসিআইয়ের পরিচালক এম এ বাতেন, সৈয়দ মোশারফ হোসেন, এম বশির উল্লাহ ভূঞা, মাহবুব আনাম, মো. নাসিরউদ্দিন খান, মো. সিরাজুল ইসলাম, এম আনওয়ারুল হক ও নাসির হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
No comments