পাকিস্তানের হঠাত্ আমির-ধাক্কা
কাল কিরিবিলি হাউসে গিয়েছিলেন পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা। অস্ট্রেলীয় প্রধানমন্ত্রী কেভিন রুডের সরকারি বাসভবনের অনুষ্ঠানে অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটাররাও ছিলেন। ছবিটা ওই অনুষ্ঠানেরই, রুডের পাশে মোহাম্মদ আমির। রুড হাসছেন, মন খুলে হাসছেন আমিরও।
ওই ছবি দেখে কে বলতে পারত আজ ভোরে শুরু সিডনি টেস্টে নেই মেলবোর্ন টেস্টের সফলতম পাকিস্তানি বোলার আমির। কুঁচকির ইনজুরি নিয়ে অস্বস্তিতে ছিলেন। কালই পাকিস্তানের টিম ম্যানেজমেন্ট জানিয়ে দিল সিডনিতে তাঁকে খেলিয়ে কোনো ঝুঁকি নিতে চায়নি দল।
পত্রিকা হাতে পাওয়ার আগেই যাঁরা টিভি খুলে বসেছেন, এতক্ষণে জেনে গেছেন পেস বোলিংয়ে আমিরের বিকল্প কে হয়েছেন। তাঁকে হারানোটা সফরকারীদের জন্য বড় একটা ধাক্কাই। মেলবোর্ন টেস্টের এক ইনিংসেও অস্ট্রেলিয়াকে অলআউট করতে পারেনি পাকিস্তান। তবু ১৭ বছর বয়সী এই বোলারই বড় হুমকি ছিলেন অস্ট্রেলীয় ব্যাটসম্যানদের কাছে। তবে দ্বিতীয় টেস্ট শুরুর আগে আমিরকে হারিয়ে ফেলার পরও পাকিস্তান দলের প্রতি শ্রদ্ধা হারাচ্ছেন না রিকি পন্টিং। মেলবোর্নে ১৭০ রানে পাকিস্তানের পরাজয়ের কথা মনে করিয়ে দিয়ে পন্টিং বলছেন, এমন একটা পরাজয়ের পর যেকোনো দলই ভয়ংকর হয়ে উঠতে পারে। আর পাকিস্তান তো পারেই; কারণ তাদের নিয়ে পূর্বানুমান করা সবচেয়ে কঠিন। সতীর্থদের সতর্ক থাকতেই পরামর্শ দিয়েছেন অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক, ‘আগের সপ্তাহে যা ঘটেছে (মেলবোর্নে বড় জয়) আমাদের ক্ষেত্রে তা আবারও ঘটবে, এমনটা আশা করা যায় না। তারা এরই মধ্যে ঘুরে দাঁড়ানোর ব্যাপারে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করেছে, সেই সামর্থ্য তাদের আছেও। তাদের দিক থেকে কী আসবে, সেটা আমরা জানি। খুব মেধাবী কিছু ক্রিকেটার আছে তাদের।’ তবে পন্টিং এটাও মনে করিয়ে দিলেন সিডনিতে ভালো শুরুটা নির্ভর করছে তাদের নিজেদের ওপরই।
কনুইয়ে সমস্যা থাকলেও সিডনিতে খেলছেন পন্টিং। হয়তো খেলবেন কনুইয়ের ইনজুরিতে সাইমন ক্যাটিচও। তবে টেস্ট শুরুর আগে তাঁর বিকল্প হিসেবে মেলবোর্ন থেকে উড়িয়ে আনা হয়েছে ওপেনার ফিলিপ হিউজকে।
মেলবোর্নের পরাজয়, সিডনি টেস্টের আগে আমির-ধাক্কা—এসবের পরও সিরিজে ঘুরে দাঁড়াতে পাকিস্তানের প্রেরণা হতে পারে সিডনির মাঠ। গত ১৫ বছরে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তাদের মাটিতে পাকিস্তান টেস্টে সর্বশেষ জয় পেয়েছিল এ মাঠেই। এখানে নিজের প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে দানিশ কানেরিয়া ১৮৮ রানে নিয়েছিলেন ৭ উইকেট।
এই সিডনি-প্রেরণা কতটা কাজে লাগাতে পারবে পাকিস্তান? ওয়েবসাইট।
ওই ছবি দেখে কে বলতে পারত আজ ভোরে শুরু সিডনি টেস্টে নেই মেলবোর্ন টেস্টের সফলতম পাকিস্তানি বোলার আমির। কুঁচকির ইনজুরি নিয়ে অস্বস্তিতে ছিলেন। কালই পাকিস্তানের টিম ম্যানেজমেন্ট জানিয়ে দিল সিডনিতে তাঁকে খেলিয়ে কোনো ঝুঁকি নিতে চায়নি দল।
পত্রিকা হাতে পাওয়ার আগেই যাঁরা টিভি খুলে বসেছেন, এতক্ষণে জেনে গেছেন পেস বোলিংয়ে আমিরের বিকল্প কে হয়েছেন। তাঁকে হারানোটা সফরকারীদের জন্য বড় একটা ধাক্কাই। মেলবোর্ন টেস্টের এক ইনিংসেও অস্ট্রেলিয়াকে অলআউট করতে পারেনি পাকিস্তান। তবু ১৭ বছর বয়সী এই বোলারই বড় হুমকি ছিলেন অস্ট্রেলীয় ব্যাটসম্যানদের কাছে। তবে দ্বিতীয় টেস্ট শুরুর আগে আমিরকে হারিয়ে ফেলার পরও পাকিস্তান দলের প্রতি শ্রদ্ধা হারাচ্ছেন না রিকি পন্টিং। মেলবোর্নে ১৭০ রানে পাকিস্তানের পরাজয়ের কথা মনে করিয়ে দিয়ে পন্টিং বলছেন, এমন একটা পরাজয়ের পর যেকোনো দলই ভয়ংকর হয়ে উঠতে পারে। আর পাকিস্তান তো পারেই; কারণ তাদের নিয়ে পূর্বানুমান করা সবচেয়ে কঠিন। সতীর্থদের সতর্ক থাকতেই পরামর্শ দিয়েছেন অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক, ‘আগের সপ্তাহে যা ঘটেছে (মেলবোর্নে বড় জয়) আমাদের ক্ষেত্রে তা আবারও ঘটবে, এমনটা আশা করা যায় না। তারা এরই মধ্যে ঘুরে দাঁড়ানোর ব্যাপারে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করেছে, সেই সামর্থ্য তাদের আছেও। তাদের দিক থেকে কী আসবে, সেটা আমরা জানি। খুব মেধাবী কিছু ক্রিকেটার আছে তাদের।’ তবে পন্টিং এটাও মনে করিয়ে দিলেন সিডনিতে ভালো শুরুটা নির্ভর করছে তাদের নিজেদের ওপরই।
কনুইয়ে সমস্যা থাকলেও সিডনিতে খেলছেন পন্টিং। হয়তো খেলবেন কনুইয়ের ইনজুরিতে সাইমন ক্যাটিচও। তবে টেস্ট শুরুর আগে তাঁর বিকল্প হিসেবে মেলবোর্ন থেকে উড়িয়ে আনা হয়েছে ওপেনার ফিলিপ হিউজকে।
মেলবোর্নের পরাজয়, সিডনি টেস্টের আগে আমির-ধাক্কা—এসবের পরও সিরিজে ঘুরে দাঁড়াতে পাকিস্তানের প্রেরণা হতে পারে সিডনির মাঠ। গত ১৫ বছরে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তাদের মাটিতে পাকিস্তান টেস্টে সর্বশেষ জয় পেয়েছিল এ মাঠেই। এখানে নিজের প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে দানিশ কানেরিয়া ১৮৮ রানে নিয়েছিলেন ৭ উইকেট।
এই সিডনি-প্রেরণা কতটা কাজে লাগাতে পারবে পাকিস্তান? ওয়েবসাইট।
No comments