বিশ্বকাপের জন্য ত্যাগ
বিশ্বকাপের জন্য আপনি উন্মুখ হয়ে বসে আছেন। বিশ্বকাপ দেখার জন্য কতটা ছাড় দিতে প্রস্তুত আপনি? লুকা টনির মতো নয় নিশ্চয়ই। গত বিশ্বকাপজয়ী এই ইতালিয়ান বিশ্বকাপেও খেলতে চান। আর সেই চাওয়াটা বাস্তবে রূপ দিতে প্রায় ৬ কোটি টাকা (৬ লাখ ইউরো) হাতছাড়া করছেন টনি!
জাতীয় দলে জায়গা পাওয়ার পূর্বশর্ত ক্লাবের হয়ে ভালো খেলা। কিন্তু বায়ার্ন মিউনিখে নিয়মিত একাদশেই জায়গা পাচ্ছিলেন না টনি। অনিশ্চিত হয়ে পড়ছিল তাঁর বিশ্বকাপ স্বপ্ন। আর সেই স্বপ্নটাকেই বাঁচিয়ে তুলতে বায়ার্ন ছেড়ে ধারে খেলবেন এএস রোমায়। বায়ার্নে থাকলে যে বেতন পেতেন, তার চেয়ে আগামী ছয় মাসে ৬ লাখ ইউরো কম পাবেন। রোমা যদি তাঁকে একটু বেশি সময় রেখে দেওয়ার পরিকল্পনা করে, সে ক্ষেত্রে টনির ক্ষতির পরিমাণ বেড়ে যাবে আরও। বায়ার্নের তুলনায় বেতন কমে যাবে ২৫ শতাংশ।
তাও সই। ৩২ বছর বয়সী লুকা টনির জন্য এটাই হয়তো বিশ্বকাপে খেলার শেষ সুযোগ। আরেকটি বিশ্বকাপ আসতে আসতে তাঁর বয়স হয়ে যাবে ৩৭। তত দিনে ফুটবল ছেড়ে টনি নিশ্চয়ই নিশ্চিন্তে যাপন করবেন অবসর।
শুধু টনি একা নন। এ জানুয়ারিতে আবারও শুরু হওয়া দলবদলের বাজারে অনেকেই নতুন দল খুঁজছেন। কেউ কেউ এরই মধ্যে পেয়ে গেছেন নতুন ঠিকানা। ডেভিড বেকহাম যেমন। টনির মতো আর্থিক ক্ষতির শিকার হয়তো হতে হবে না তাঁকে। বেতন যা কম পাবেন, সেটি বিজ্ঞাপন-টিজ্ঞাপন করে পুষিয়ে নেবেন। কিন্তু সংসার অন্তঃপ্রাণ বেকহামকে আগামী ছয়টা মাস প্রায় পুরোটাই ছেড়ে থাকতে হবে স্ত্রী-সন্তানদের। লক্ষ্য একটাই—ফ্যাবিও ক্যাপেলোর দলে জায়গা পাওয়া।
সবাই শুধু নতুন ক্লাবেই যাচ্ছেন—এমনও নয়। নতুন ক্লাবে গেলে সেখানকার সেরা একাদশে জায়গা পাবেন কি না—এই সংশয়ে লোভনীয় বেতনের প্রস্তাবও অনেকে পায়ে ঠেলছেন। নাপোলির স্লোভাকিয়ান মিডফিল্ডার মারেক হামসিক যেমন নির্দ্বিধায় অগ্রাহ্য করছেন চেলসি, লিভারপুল, বার্সেলোনার মতো ক্লাবের প্রস্তাব। নাপোলিতে সেরা একাদশে জায়গা তাঁর পাকা। কিন্তু বড় ক্লাবে গেলে পরিস্থিতি একই রকম না থাকার শঙ্কাই বেশি। অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদের সার্জিও আগুয়েরো আর বায়ার্নের ফ্রাঙ্ক রিবেরির ভাবনাতেও নিশ্চয়ই বিষয়টা ঘুরছে।
জাতীয় দলে জায়গা পাওয়ার পূর্বশর্ত ক্লাবের হয়ে ভালো খেলা। কিন্তু বায়ার্ন মিউনিখে নিয়মিত একাদশেই জায়গা পাচ্ছিলেন না টনি। অনিশ্চিত হয়ে পড়ছিল তাঁর বিশ্বকাপ স্বপ্ন। আর সেই স্বপ্নটাকেই বাঁচিয়ে তুলতে বায়ার্ন ছেড়ে ধারে খেলবেন এএস রোমায়। বায়ার্নে থাকলে যে বেতন পেতেন, তার চেয়ে আগামী ছয় মাসে ৬ লাখ ইউরো কম পাবেন। রোমা যদি তাঁকে একটু বেশি সময় রেখে দেওয়ার পরিকল্পনা করে, সে ক্ষেত্রে টনির ক্ষতির পরিমাণ বেড়ে যাবে আরও। বায়ার্নের তুলনায় বেতন কমে যাবে ২৫ শতাংশ।
তাও সই। ৩২ বছর বয়সী লুকা টনির জন্য এটাই হয়তো বিশ্বকাপে খেলার শেষ সুযোগ। আরেকটি বিশ্বকাপ আসতে আসতে তাঁর বয়স হয়ে যাবে ৩৭। তত দিনে ফুটবল ছেড়ে টনি নিশ্চয়ই নিশ্চিন্তে যাপন করবেন অবসর।
শুধু টনি একা নন। এ জানুয়ারিতে আবারও শুরু হওয়া দলবদলের বাজারে অনেকেই নতুন দল খুঁজছেন। কেউ কেউ এরই মধ্যে পেয়ে গেছেন নতুন ঠিকানা। ডেভিড বেকহাম যেমন। টনির মতো আর্থিক ক্ষতির শিকার হয়তো হতে হবে না তাঁকে। বেতন যা কম পাবেন, সেটি বিজ্ঞাপন-টিজ্ঞাপন করে পুষিয়ে নেবেন। কিন্তু সংসার অন্তঃপ্রাণ বেকহামকে আগামী ছয়টা মাস প্রায় পুরোটাই ছেড়ে থাকতে হবে স্ত্রী-সন্তানদের। লক্ষ্য একটাই—ফ্যাবিও ক্যাপেলোর দলে জায়গা পাওয়া।
সবাই শুধু নতুন ক্লাবেই যাচ্ছেন—এমনও নয়। নতুন ক্লাবে গেলে সেখানকার সেরা একাদশে জায়গা পাবেন কি না—এই সংশয়ে লোভনীয় বেতনের প্রস্তাবও অনেকে পায়ে ঠেলছেন। নাপোলির স্লোভাকিয়ান মিডফিল্ডার মারেক হামসিক যেমন নির্দ্বিধায় অগ্রাহ্য করছেন চেলসি, লিভারপুল, বার্সেলোনার মতো ক্লাবের প্রস্তাব। নাপোলিতে সেরা একাদশে জায়গা তাঁর পাকা। কিন্তু বড় ক্লাবে গেলে পরিস্থিতি একই রকম না থাকার শঙ্কাই বেশি। অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদের সার্জিও আগুয়েরো আর বায়ার্নের ফ্রাঙ্ক রিবেরির ভাবনাতেও নিশ্চয়ই বিষয়টা ঘুরছে।
No comments