আবাহনী-মোহামেডানের জয়
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ব্যস্ত জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা। ঘরোয়া ক্রিকেটে তাঁদের অনুপস্থিতি অবশ্য প্রভাব ফেলছে না দেশের ঐতিহ্যবাহী দুই ক্লাবের খেলার ফলাফলে। প্রিমিয়ার ক্রিকেটে কাল দ্বিতীয় ম্যাচেও জয় পেয়েছে আবাহনী ও মোহামেডান। তবে প্রথম ম্যাচে জয়ী সূর্যতরুণ হেরে গেছে ভিক্টোরিয়ার কাছে।
ফতুল্লায় আবাহনী ২৯ রানে খেলাঘরকে, বগুড়া শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে মোহামেডান ২৭ রানে বিকেএসপিকে এবং বিকেএসপিতে ভিক্টোরিয়া ৩৫ রানে সূর্যতরুণকে হারিয়েছে।
ভারতীয় ব্যাটসম্যান অজয় খোড়া (৬৭) ও সগীর হোসেনের (৫২) জোড়া হাফ সেঞ্চুরিতে প্রথমে ব্যাট করা আবাহনী ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে তোলে ২৬৮ রান। জবাবে ৭ উইকেটে ২৩৯ রান তুলতে পারে খেলাঘর। ৪১ রানে প্রথম উইকেট হারানো আবাহনীর একসময় স্কোর ছিল ৩ উইকেটে ৮৫ রান। এরপরই চতুর্থ উইকেটে সগীরকে নিয়ে অজয়ের ৮৯ রান। খেলাঘরের আশরাফ করেন সর্বোচ্চ অপরাজিত ৫৮ রান।
মোহামেডানের ইনিংসে ছিল টপ-অর্ডারের ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতার মিছিল। তিন নম্বরে নামা আগের ম্যাচের হাফ সেঞ্চুরিয়ান আফতাবও (৫) ছিলেন সেই দলে। ৫৫ রানে ৪ উইকেট খুইয়ে বসা মোহামেডানের দুই শ রান পার হয় পঞ্চম উইকেটে ফয়সাল (৩৮) ও ফারভিজ মাহরুফের (৩১) ৬১ রানের জুটির কল্যাণে। শেষ পর্যন্ত ৪৮.৪ ওভারে অলআউট হওয়ার আগে ২০৮ রান তুলতে পারে তারা। শুরুটা ভালোই করেছিল বিকেএসপি। আশিকুল ও সৌম্য গড়েন ৮১ রানের উদ্বোধনী জুটি। এর পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারানো বিকেএসপি গুটিয়ে যায় ১৮১ রানেই।
বিকেএসপিতে সূর্যতরুণ-ভিক্টোরিয়ার ম্যাচটিও ছিল লো-স্কোরিং। জয়ের জন্য সূর্যতরুণকে ১৪৫ রানের লক্ষ্যমাত্রা দিলেও হাবিবুল বাশারের দল তুলতে পারে মাত্র ১০৯ রান। ৯ নম্বরে নামা ভিক্টোরিয়ার পেসার শরীফের ব্যাট থেকে এসেছে সর্বোচ্চ ৪৩ রান। ৪৬.২ ওভারে ভিক্টোরিয়াকে অলআউট করার বড় কৃতিত্ব সানজামুল ও মাহবুবুল আলমের। সানজামুল ২২ রানে ৪টি ও মাহবুবুল ২৪ রানে ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন। ২১ রানে প্রথম উইকেট হারানের পর সূর্যতরুণের আর কেউই বেরোতে পারেননি ব্যর্থতার বৃত্ত থেকে। গত ম্যাচের অপরাজিত হাফ সেঞ্চুরিয়ান হাবিবুল বাশার ১২ রানেই রানআউট। সর্বোচ্চ ২২ রান হান্নান সরকারের। সূর্যতরুণকে এত কম রানে বেঁধে ফেলার কৃতিত্ব আবুল বাশারের। ৫.৩ ওভারে ১০ রানে ৩ উইকেট নেন এই পেসার।
ফতুল্লায় আবাহনী ২৯ রানে খেলাঘরকে, বগুড়া শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে মোহামেডান ২৭ রানে বিকেএসপিকে এবং বিকেএসপিতে ভিক্টোরিয়া ৩৫ রানে সূর্যতরুণকে হারিয়েছে।
ভারতীয় ব্যাটসম্যান অজয় খোড়া (৬৭) ও সগীর হোসেনের (৫২) জোড়া হাফ সেঞ্চুরিতে প্রথমে ব্যাট করা আবাহনী ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে তোলে ২৬৮ রান। জবাবে ৭ উইকেটে ২৩৯ রান তুলতে পারে খেলাঘর। ৪১ রানে প্রথম উইকেট হারানো আবাহনীর একসময় স্কোর ছিল ৩ উইকেটে ৮৫ রান। এরপরই চতুর্থ উইকেটে সগীরকে নিয়ে অজয়ের ৮৯ রান। খেলাঘরের আশরাফ করেন সর্বোচ্চ অপরাজিত ৫৮ রান।
মোহামেডানের ইনিংসে ছিল টপ-অর্ডারের ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতার মিছিল। তিন নম্বরে নামা আগের ম্যাচের হাফ সেঞ্চুরিয়ান আফতাবও (৫) ছিলেন সেই দলে। ৫৫ রানে ৪ উইকেট খুইয়ে বসা মোহামেডানের দুই শ রান পার হয় পঞ্চম উইকেটে ফয়সাল (৩৮) ও ফারভিজ মাহরুফের (৩১) ৬১ রানের জুটির কল্যাণে। শেষ পর্যন্ত ৪৮.৪ ওভারে অলআউট হওয়ার আগে ২০৮ রান তুলতে পারে তারা। শুরুটা ভালোই করেছিল বিকেএসপি। আশিকুল ও সৌম্য গড়েন ৮১ রানের উদ্বোধনী জুটি। এর পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারানো বিকেএসপি গুটিয়ে যায় ১৮১ রানেই।
বিকেএসপিতে সূর্যতরুণ-ভিক্টোরিয়ার ম্যাচটিও ছিল লো-স্কোরিং। জয়ের জন্য সূর্যতরুণকে ১৪৫ রানের লক্ষ্যমাত্রা দিলেও হাবিবুল বাশারের দল তুলতে পারে মাত্র ১০৯ রান। ৯ নম্বরে নামা ভিক্টোরিয়ার পেসার শরীফের ব্যাট থেকে এসেছে সর্বোচ্চ ৪৩ রান। ৪৬.২ ওভারে ভিক্টোরিয়াকে অলআউট করার বড় কৃতিত্ব সানজামুল ও মাহবুবুল আলমের। সানজামুল ২২ রানে ৪টি ও মাহবুবুল ২৪ রানে ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন। ২১ রানে প্রথম উইকেট হারানের পর সূর্যতরুণের আর কেউই বেরোতে পারেননি ব্যর্থতার বৃত্ত থেকে। গত ম্যাচের অপরাজিত হাফ সেঞ্চুরিয়ান হাবিবুল বাশার ১২ রানেই রানআউট। সর্বোচ্চ ২২ রান হান্নান সরকারের। সূর্যতরুণকে এত কম রানে বেঁধে ফেলার কৃতিত্ব আবুল বাশারের। ৫.৩ ওভারে ১০ রানে ৩ উইকেট নেন এই পেসার।
No comments