পাকিস্তানে বালিকা বিদ্যালয় উড়িয়ে দিয়েছে জঙ্গিরা
পাকিস্তানে আদিবাসী-অধ্যুষিত খাইবার জেলায় বালিকাদের একটি বিদ্যালয় বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ধ্বংস করেছে জঙ্গিরা। গতকাল রোববার এ ঘটনা ঘটে। কর্মকর্তারা জানান, এতে বিদ্যালয় ভবনটি বিধ্বস্ত হয়েছে এবং পার্শ্ববর্তী বাড়িগুলোর চারজন বাসিন্দা আহত হয়েছে।
স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তা শফির উল্লাহ জানান, জঙ্গিদের দুটো বোমার বিস্ফোরণে কারিগর গ্রামে ১৮ কক্ষবিশিষ্ট সরকারি বিদ্যালয় ভবনটি পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়। ওই সময় বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে থাকা এক বালক নিখোঁজ রয়েছে। তাদের ধারণা, জঙ্গিরা বালকটিকে অপহরণ করেছে। কর্তৃপক্ষ তাকে খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে।
পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় আদিবাসী-অধ্যুষিত এলাকা জঙ্গিদের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। ওই এলাকায় এ পর্যন্ত ১০০-এর বেশি বিদ্যালয় ধ্বংস করেছে জঙ্গিরা।
গত মাসে ইসলামাবাদে একটি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আত্মঘাতী হামলা চালানোর কারণে ওই দিন কর্তৃপক্ষ পাকিস্তানের সব বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করে।
ওদিকে গত দুই বছরে পাকিস্তানে তালেবান জঙ্গিদের তত্পরতা বাড়ার কারণে শুধু সোয়াত উপত্যকা এলাকাতেই ২০০-এর বেশি বিদ্যালয় ধ্বংস করা হয়েছে, যেগুলোর বেশির ভাগই বালিকা বিদ্যালয়। অথচ একসময় শীতকালে সোয়াতের নিসর্গ উপভোগ করতে পাকিস্তানে আসতেন বিদেশি পর্যটকেরা। জঙ্গি তত্পরতা বেড়ে যাওয়ার পর পর্যটকদের আগমন শূন্যের কেঠায়নেমে এসেছে।
স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তা শফির উল্লাহ জানান, জঙ্গিদের দুটো বোমার বিস্ফোরণে কারিগর গ্রামে ১৮ কক্ষবিশিষ্ট সরকারি বিদ্যালয় ভবনটি পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়। ওই সময় বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে থাকা এক বালক নিখোঁজ রয়েছে। তাদের ধারণা, জঙ্গিরা বালকটিকে অপহরণ করেছে। কর্তৃপক্ষ তাকে খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে।
পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় আদিবাসী-অধ্যুষিত এলাকা জঙ্গিদের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। ওই এলাকায় এ পর্যন্ত ১০০-এর বেশি বিদ্যালয় ধ্বংস করেছে জঙ্গিরা।
গত মাসে ইসলামাবাদে একটি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আত্মঘাতী হামলা চালানোর কারণে ওই দিন কর্তৃপক্ষ পাকিস্তানের সব বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করে।
ওদিকে গত দুই বছরে পাকিস্তানে তালেবান জঙ্গিদের তত্পরতা বাড়ার কারণে শুধু সোয়াত উপত্যকা এলাকাতেই ২০০-এর বেশি বিদ্যালয় ধ্বংস করা হয়েছে, যেগুলোর বেশির ভাগই বালিকা বিদ্যালয়। অথচ একসময় শীতকালে সোয়াতের নিসর্গ উপভোগ করতে পাকিস্তানে আসতেন বিদেশি পর্যটকেরা। জঙ্গি তত্পরতা বেড়ে যাওয়ার পর পর্যটকদের আগমন শূন্যের কেঠায়নেমে এসেছে।
No comments