ফিলিপাইনে নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১২ -টাইফুন মিরিনায়ে
ফিলিপাইনে টাইফুন মিরিনায়ের আঘাতে নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১২। গতকাল রোববার দেশটির কর্মকর্তারা এ কথা জানিয়েছেন।
টাইফুনের প্রভাবে ভারী বৃষ্টি ও ঝোড়ো হাওয়ায় রাজধানী ম্যানিলা ও আশপাশের শহরগুলোর ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। প্রচুর গাছপালা ও বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে গেছে। অনেক ঘর পানির তোড়ে ভেসে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় উদ্ধার তত্পরতা চলছে। উদ্ধারকর্মীরা ক্ষতিগ্রস্ত চারটি সেতু মেরামতের কাজ করছেন।
রেডক্রস বলেছে, টাইফুন মিরিনায়ের আঘাতে অন্তত ২২টি শহর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এসব শহরের বেশির ভাগ এলাকায় বিদ্যুত্ সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।
ফিলিপাইনে রেডক্রসের মহাসচিব গুয়েন প্যাং বলেন, ‘সরকারের তরফ থেকে আমাদের জানানো হয়েছে, বেশির ভাগ ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় আবার বিদ্যুত্ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়েছে। তবে পানি সরবরাহ এখনো নিশ্চিত করা হয়নি।’
গুয়েন প্যাং জানান, টাইফুন মিরিনায়ে আঘাত হানার আগেই এবার পূর্ব সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা থেকে প্রায় এক লাখ ১৫ হাজার মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেয়া হয়। এ কারণে মৌসুমি ঝড় কেটসানা ও টাইফুন পারমার চেয়ে প্রাণহানির ঘটনা কম হয়েছে।
ফিলিপাইনের আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, টাইফুন মিরিনায়ে গতকাল সকাল ছয়টার দিকে দুর্বল হতে শুরু করে। এটি পরে ম্যানিলা থেকে ৪৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় দক্ষিণ চীন সাগরে অবস্থান নেয়।
ম্যানিলার জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনাবিষয়ক কাউন্সিল ও প্রাদেশিক কর্মকর্তারা বলেছেন, এ পর্যন্ত ১২ জনের প্রাণহানির খবর মিলেছে।
গত ২৬ সেপ্টেম্বর মৌসুমি ঝড় কেটসানা ফিলিপাইনে আঘাত হানে। কেটসানার প্রভাবে দেশটিতে ব্যাপক বৃষ্টিপাত হয় এবং ভূমিধসের সৃষ্টি হয়। এর সপ্তাহখানেক পরই টাইফুন পারমা আগাত হানে।
টাইফুনের প্রভাবে ভারী বৃষ্টি ও ঝোড়ো হাওয়ায় রাজধানী ম্যানিলা ও আশপাশের শহরগুলোর ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। প্রচুর গাছপালা ও বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে গেছে। অনেক ঘর পানির তোড়ে ভেসে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় উদ্ধার তত্পরতা চলছে। উদ্ধারকর্মীরা ক্ষতিগ্রস্ত চারটি সেতু মেরামতের কাজ করছেন।
রেডক্রস বলেছে, টাইফুন মিরিনায়ের আঘাতে অন্তত ২২টি শহর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এসব শহরের বেশির ভাগ এলাকায় বিদ্যুত্ সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।
ফিলিপাইনে রেডক্রসের মহাসচিব গুয়েন প্যাং বলেন, ‘সরকারের তরফ থেকে আমাদের জানানো হয়েছে, বেশির ভাগ ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় আবার বিদ্যুত্ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়েছে। তবে পানি সরবরাহ এখনো নিশ্চিত করা হয়নি।’
গুয়েন প্যাং জানান, টাইফুন মিরিনায়ে আঘাত হানার আগেই এবার পূর্ব সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা থেকে প্রায় এক লাখ ১৫ হাজার মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেয়া হয়। এ কারণে মৌসুমি ঝড় কেটসানা ও টাইফুন পারমার চেয়ে প্রাণহানির ঘটনা কম হয়েছে।
ফিলিপাইনের আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, টাইফুন মিরিনায়ে গতকাল সকাল ছয়টার দিকে দুর্বল হতে শুরু করে। এটি পরে ম্যানিলা থেকে ৪৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় দক্ষিণ চীন সাগরে অবস্থান নেয়।
ম্যানিলার জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনাবিষয়ক কাউন্সিল ও প্রাদেশিক কর্মকর্তারা বলেছেন, এ পর্যন্ত ১২ জনের প্রাণহানির খবর মিলেছে।
গত ২৬ সেপ্টেম্বর মৌসুমি ঝড় কেটসানা ফিলিপাইনে আঘাত হানে। কেটসানার প্রভাবে দেশটিতে ব্যাপক বৃষ্টিপাত হয় এবং ভূমিধসের সৃষ্টি হয়। এর সপ্তাহখানেক পরই টাইফুন পারমা আগাত হানে।
No comments