আফগানিস্তানে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন আবদুল্লাহ -দ্বিতীয় দফায় ভোট গ্রহণ
আফগানিস্তানের দ্বিতীয় দফা প্রেসিডেন্ট নির্বাচন থেকে নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছেন হামিদ কারজাইয়ের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ। গতকাল রোববার আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন। এ সময় তিনি তাঁর সমর্থকদের রাজপথে না নামার জন্যও আহ্বান জানান। খবর এএফপি ও বিবিসি অনলাইন।
প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই আবদুল্লাহ আবদুল্লাহর সব দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছেন। তাঁর অন্যতম দাবি ছিল, বাতিল হওয়া প্রথম দফা নির্বাচনের সব কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার করে নেওয়া।
আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ তাঁর সমর্থকদের ভোট বয়কটের আহ্বান জানাবেন কি না, সাংবাদিকদের এ ধরনের এক প্রশ্নের উত্তরে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, এটা তাঁর সমর্থকদের ব্যাপার তাঁরা ভোট দেবেন কি না। তবে তিনি বলেন, তিনি তাঁর সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসবেন না। তিনি বলেন ‘আমার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, ৭ নভেম্বরের নির্বাচনে আমি দাঁড়াচ্ছি না।’
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন বলেছেন, ‘কেউ নির্বাচন থেকে নাম প্রত্যাহার করে নিলে নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা প্রশ্নের সম্মুখীন হবে না।’ বর্তমানে মধ্যপ্রাচ্যে সফররত হিলারি ক্লিনটন সাংবাদিকদের বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রে সাধারণত যেকোনো নির্বাচনের আগে দু-একজন প্রার্থী নাম প্রত্যাহার করে নেন। এতে নির্বাচন নিয়ে তো কোনো প্রশ্ন ওঠে না। এ রকম হতেই পারে।’
তবে আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ নাম প্রত্যাহার করে নেওয়ায় দ্বিতীয় দফা প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হামিদ কারজাইয়ের কোনো প্রতিদ্বন্দ্বীই থাকল না। এতে আফগানিস্তানের রাজনৈতিক পরিস্থিতি আরও অনিশ্চয়তার দিকে এগিয়ে গেল।
স্থানীয় সূত্রের বরাত দিয়ে বিবিসি অনলাইন জানিয়েছে, আবদুল্লাহ আবদুল্লাহর নির্বাচন থেকে নাম প্রত্যাহার করে নেওয়া কোনো একটি গোপন রাজনৈতিক সমঝোতার অংশ হতে পারে। এ রাজনৈতিক সমঝোতার মধ্য দিয়ে আফগানিস্তানে একটি জাতীয় সরকার গঠিত হতে পারে।
হামিদ কারজাইয়ের সমর্থকেরা অবশ্য এ সম্ভাবনার কথা নাকচ করে দিয়ে বলেছেন, আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ নির্বাচন থেকে নাম প্রত্যাহার করে নিলেও হামিদ কারজাইয়ের উচিত, এককভাবে হলেও নির্বাচন করা।
গত আগস্ট মাসে আফগানিস্তানে প্রথম দফা প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সেই নির্বাচনে ব্যাপক কারচুপি ও জালিয়াতির অভিযোগ ওঠে হামিদ কারজাইয়ের বিপক্ষে। কারজাইকে ওই নির্বাচনে ৫০ শতাংশের বেশি ভোটে বিজয়ী ঘোষণা করেছিল। তখন সেই নির্বাচনী ফল প্রত্যাখ্যান করেছিলেন আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ। ওই নির্বাচনে আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ পান ৩১ শতাংশ ভোট।
ভোটে ব্যাপক কারচুপির অভিযোগ উঠলে জাতিসংঘের একটি নির্বাচনী তদন্ত দল এর পক্ষে সত্যতা খুঁজে পায়। তদন্ত দলটি দেখতে পায়, কারজাই ভোট পেয়েছেন ৪৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ। কিন্তু বিজয়ের জন্য দরকার ছিল ৫০ শতাংশের বেশি ভোট। ফলে আফগানিস্তানের নির্বাচন কমিশন নতুন করে দ্বিতীয় দফা নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করে।
প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই আবদুল্লাহ আবদুল্লাহর সব দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছেন। তাঁর অন্যতম দাবি ছিল, বাতিল হওয়া প্রথম দফা নির্বাচনের সব কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার করে নেওয়া।
আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ তাঁর সমর্থকদের ভোট বয়কটের আহ্বান জানাবেন কি না, সাংবাদিকদের এ ধরনের এক প্রশ্নের উত্তরে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, এটা তাঁর সমর্থকদের ব্যাপার তাঁরা ভোট দেবেন কি না। তবে তিনি বলেন, তিনি তাঁর সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসবেন না। তিনি বলেন ‘আমার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, ৭ নভেম্বরের নির্বাচনে আমি দাঁড়াচ্ছি না।’
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন বলেছেন, ‘কেউ নির্বাচন থেকে নাম প্রত্যাহার করে নিলে নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা প্রশ্নের সম্মুখীন হবে না।’ বর্তমানে মধ্যপ্রাচ্যে সফররত হিলারি ক্লিনটন সাংবাদিকদের বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রে সাধারণত যেকোনো নির্বাচনের আগে দু-একজন প্রার্থী নাম প্রত্যাহার করে নেন। এতে নির্বাচন নিয়ে তো কোনো প্রশ্ন ওঠে না। এ রকম হতেই পারে।’
তবে আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ নাম প্রত্যাহার করে নেওয়ায় দ্বিতীয় দফা প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হামিদ কারজাইয়ের কোনো প্রতিদ্বন্দ্বীই থাকল না। এতে আফগানিস্তানের রাজনৈতিক পরিস্থিতি আরও অনিশ্চয়তার দিকে এগিয়ে গেল।
স্থানীয় সূত্রের বরাত দিয়ে বিবিসি অনলাইন জানিয়েছে, আবদুল্লাহ আবদুল্লাহর নির্বাচন থেকে নাম প্রত্যাহার করে নেওয়া কোনো একটি গোপন রাজনৈতিক সমঝোতার অংশ হতে পারে। এ রাজনৈতিক সমঝোতার মধ্য দিয়ে আফগানিস্তানে একটি জাতীয় সরকার গঠিত হতে পারে।
হামিদ কারজাইয়ের সমর্থকেরা অবশ্য এ সম্ভাবনার কথা নাকচ করে দিয়ে বলেছেন, আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ নির্বাচন থেকে নাম প্রত্যাহার করে নিলেও হামিদ কারজাইয়ের উচিত, এককভাবে হলেও নির্বাচন করা।
গত আগস্ট মাসে আফগানিস্তানে প্রথম দফা প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সেই নির্বাচনে ব্যাপক কারচুপি ও জালিয়াতির অভিযোগ ওঠে হামিদ কারজাইয়ের বিপক্ষে। কারজাইকে ওই নির্বাচনে ৫০ শতাংশের বেশি ভোটে বিজয়ী ঘোষণা করেছিল। তখন সেই নির্বাচনী ফল প্রত্যাখ্যান করেছিলেন আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ। ওই নির্বাচনে আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ পান ৩১ শতাংশ ভোট।
ভোটে ব্যাপক কারচুপির অভিযোগ উঠলে জাতিসংঘের একটি নির্বাচনী তদন্ত দল এর পক্ষে সত্যতা খুঁজে পায়। তদন্ত দলটি দেখতে পায়, কারজাই ভোট পেয়েছেন ৪৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ। কিন্তু বিজয়ের জন্য দরকার ছিল ৫০ শতাংশের বেশি ভোট। ফলে আফগানিস্তানের নির্বাচন কমিশন নতুন করে দ্বিতীয় দফা নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করে।
No comments