রুনিকে রিয়ালে চান রোনালদো
প্রিয় বন্ধু ওয়েইন রুনিকে ছেড়ে এসে হয়তো মানসিকভাবে ভালো নেই ক্রিস্টিয়ানো। তাই তাঁকে রিয়ালে চাইছেন পর্তুগিজ উইঙ্গার। রুনি স্পেনে ভালো করবেন বলেও বিশ্বাস ম্যানইউর সাবেক তারকার, ‘ওয়েইন এখানে সেনসেশনই হবে। যদি সে এখানে আসত, তাহলে দারুণ করত।’
রোনালদো ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে নাম লেখান ২০০৩ সালে। এক বছর পরই ওল্ড ট্রাফোর্ডকে ঠিকানা করেন ওয়েইন রুনি। দুজনের বয়সটাও ছিল সমান। বয়স-টয়স মিলিয়ে অল্পদিনেই ভাব হয়ে গিয়েছিল রোনালদো-রুনির। অন্তরঙ্গ বন্ধুও হয়ে ওঠেন দুজনে। ২০০৬ বিশ্বকাপে দুজনের মধ্যে একবার মন-কষাকষি হয়েছিল। কোয়ার্টার ফাইনালে পর্তুগালের কাছে হেরে ইংল্যান্ডের বিদায় নেওয়া ম্যাচে রুনি দেখেছিলেন লাল কার্ড। রোনালদোর প্ররোচনাতেই রুনিকে লাল কার্ড দেখতে হয় বলে ভেবে বসেছিল গোটা ইংল্যান্ড। বিশ্বকাপের পর রোনালদোর আবার ইংল্যান্ডে ফেরাটা হবে কঠিন—এমন অনুমান চলছিল। এ নিয়ে দুজনের মান-অভিমানও জন্ম নিয়েছিল, তবে তা ছিল অল্পদিনের জন্য। কিন্তু প্রিয় বন্ধুকে কাছে পেয়ে সব ভুলে বুকে জড়িয়ে নেন রুনি।
এই বন্ধুই রুনিকে ছেড়ে, ম্যানইউ ছেড়ে এ মৌসুমে নাম লিখিয়েছেন স্প্যানিশ পরাশক্তি রিয়াল মাদ্রিদে। তবে সেখানে তিনি রুনির অভাবটা টের পাচ্ছেন এখন। অ্যাঙ্কেলের চোট নিয়ে মাঠের বাইরে বসে এখন আফসোস করছেন, ইস্, যদি রুনি থাকত পাশে!
রুনির মধ্যে স্পেন জয় করার জাদু আছে বলেই মনে করেন রোনালদো, ‘এখানে চমত্কার একটি ক্যারিয়ার গড়ার জন্য যা দরকার সেই দক্ষতা এবং দৃঢ়তা ওয়েইনের আছে। সে যে কত ভালো খেলোয়াড়, গত কয়েক বছরে ইংল্যান্ডে সেটা দেখিয়েছে। স্পেনেও যে সে একই রকম ভালো খেলোয়াড় থাকবে এতে কোনো সন্দেহ নেই। ওকে একদিন এখানে পেলে খুশিই হব।’
রুনিকে রিয়ালে পাওয়ার আশা করলেও একটি বাস্তবতা ঠিকই বোঝেন—ইংল্যান্ড আর ম্যানইউ ছেড়ে রুনির স্পেন পাড়ি জমানো কঠিন। ‘ইংল্যান্ড থেকে অন্য কোথাও যাওয়া ওর জন্য অনেক কিছু। সে দেশকে ভালোবাসে, সে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকে ভালোবাসে। সে লিভারপুলের ছেলে। ইউনাইটেড তার জন্য ভালো ক্লাবও। তবে হ্যাঁ, ভবিষ্যতে কী হয় আপনি তা জানেন না’—বলেছেন ট্রান্সফার ফির বিশ্ব রেকর্ড (৯৪ মিলিয়ন ইউরো) গড়া রোনালদো।
রোনালদো ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে নাম লেখান ২০০৩ সালে। এক বছর পরই ওল্ড ট্রাফোর্ডকে ঠিকানা করেন ওয়েইন রুনি। দুজনের বয়সটাও ছিল সমান। বয়স-টয়স মিলিয়ে অল্পদিনেই ভাব হয়ে গিয়েছিল রোনালদো-রুনির। অন্তরঙ্গ বন্ধুও হয়ে ওঠেন দুজনে। ২০০৬ বিশ্বকাপে দুজনের মধ্যে একবার মন-কষাকষি হয়েছিল। কোয়ার্টার ফাইনালে পর্তুগালের কাছে হেরে ইংল্যান্ডের বিদায় নেওয়া ম্যাচে রুনি দেখেছিলেন লাল কার্ড। রোনালদোর প্ররোচনাতেই রুনিকে লাল কার্ড দেখতে হয় বলে ভেবে বসেছিল গোটা ইংল্যান্ড। বিশ্বকাপের পর রোনালদোর আবার ইংল্যান্ডে ফেরাটা হবে কঠিন—এমন অনুমান চলছিল। এ নিয়ে দুজনের মান-অভিমানও জন্ম নিয়েছিল, তবে তা ছিল অল্পদিনের জন্য। কিন্তু প্রিয় বন্ধুকে কাছে পেয়ে সব ভুলে বুকে জড়িয়ে নেন রুনি।
এই বন্ধুই রুনিকে ছেড়ে, ম্যানইউ ছেড়ে এ মৌসুমে নাম লিখিয়েছেন স্প্যানিশ পরাশক্তি রিয়াল মাদ্রিদে। তবে সেখানে তিনি রুনির অভাবটা টের পাচ্ছেন এখন। অ্যাঙ্কেলের চোট নিয়ে মাঠের বাইরে বসে এখন আফসোস করছেন, ইস্, যদি রুনি থাকত পাশে!
রুনির মধ্যে স্পেন জয় করার জাদু আছে বলেই মনে করেন রোনালদো, ‘এখানে চমত্কার একটি ক্যারিয়ার গড়ার জন্য যা দরকার সেই দক্ষতা এবং দৃঢ়তা ওয়েইনের আছে। সে যে কত ভালো খেলোয়াড়, গত কয়েক বছরে ইংল্যান্ডে সেটা দেখিয়েছে। স্পেনেও যে সে একই রকম ভালো খেলোয়াড় থাকবে এতে কোনো সন্দেহ নেই। ওকে একদিন এখানে পেলে খুশিই হব।’
রুনিকে রিয়ালে পাওয়ার আশা করলেও একটি বাস্তবতা ঠিকই বোঝেন—ইংল্যান্ড আর ম্যানইউ ছেড়ে রুনির স্পেন পাড়ি জমানো কঠিন। ‘ইংল্যান্ড থেকে অন্য কোথাও যাওয়া ওর জন্য অনেক কিছু। সে দেশকে ভালোবাসে, সে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকে ভালোবাসে। সে লিভারপুলের ছেলে। ইউনাইটেড তার জন্য ভালো ক্লাবও। তবে হ্যাঁ, ভবিষ্যতে কী হয় আপনি তা জানেন না’—বলেছেন ট্রান্সফার ফির বিশ্ব রেকর্ড (৯৪ মিলিয়ন ইউরো) গড়া রোনালদো।
No comments