অপরাধীর গ্রেপ্তার ও শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে -এসিড-সন্ত্রাসে আক্রান্ত দুই বোন
সমাজে বিদ্যমান পুরুষতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গির সবচেয়ে ঘৃণ্য প্রকাশ এসিড নিক্ষেপ। সর্বশেষ ২৮ অক্টোবর এসিড-সন্ত্রাসের শিকার হলেন কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার কমলাপুরের শিলা ও নিলুফার। বিয়ের এক দিন আগে দুর্বৃত্তদের ছোড়া এসিড অন্ধকারচ্ছন্ন করে দিয়েছে শিলার স্বপ্ন। শিলার (২০) সঙ্গে এসিড-সন্ত্রাসের শিকার হয়েছেন তাঁর বড় বোন নিলুফারও (২৫)।
দেশজুড়ে এসিড-সন্ত্রাসবিরোধী নানা প্রচার-প্রচারণা অব্যাহত রয়েছে। কিন্তু তার পরও এসিড-সন্ত্রাসের ভয়াবহতা থেকে নারীদের রক্ষা করা যাচ্ছে না। এসিড-সন্ত্রাস বন্ধ করতে এসিডের সহজলভ্যতা বন্ধ করা জরুরি। কিন্তু অসংখ্যবার উচ্চারিত এ বিষয়টি নিয়ে নীতিনির্ধারকদের কোনো মাথাব্যথা আছে বলে মনে হয় না।
উপরিউক্ত এসিড-সন্ত্রাসের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে একই এলাকার মিরাজ হোসেন (২৫), মনোয়ার হোসেন (১৮), রেজাউল (১৮) ও আইয়ুব আলীর (২৫) বিরুদ্ধে খোকসা থানায় মামলা করেছেন শিলার বাবা ইদ্রিস আলী। আইনের ফাঁক গলিয়ে অপরাধীরা যেন কোনোভাবেই রক্ষা পেতে না পারে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকা প্রয়োজন। এসিড নিক্ষেপের বিভিন্ন ঘটনায় দেখা গেছে, পুলিশের ‘ধীরে চলো’ নীতি কোনো ফল দেয় না। এসিড নিক্ষেপের মতো ভয়াবহ ঘটনায় আমরা পুলিশের আরও ত্বরিত পদক্ষেপ প্রত্যাশা করছি।
প্রথম আলোয় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ১৯৯৯ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত এক হাজার ৮০৫ জন নারী ও ৭১৪ জন শিশু এসিড-সন্ত্রাসের শিকার হয়েছে। এ সংখ্যা যেকোনো সভ্য দেশের জন্য উদ্বেগজনক। এসিড নিক্ষেপের মতো নৃশংস ও পৈশাচিক অপরাধ হ্রাস করতে আইনের যথাযথ প্রয়োগের মাধ্যমে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদানের কোনো বিকল্প নেই। আমরা এ ঘটনার দ্রুত বিচার দাবি করছি।
দেশজুড়ে এসিড-সন্ত্রাসবিরোধী নানা প্রচার-প্রচারণা অব্যাহত রয়েছে। কিন্তু তার পরও এসিড-সন্ত্রাসের ভয়াবহতা থেকে নারীদের রক্ষা করা যাচ্ছে না। এসিড-সন্ত্রাস বন্ধ করতে এসিডের সহজলভ্যতা বন্ধ করা জরুরি। কিন্তু অসংখ্যবার উচ্চারিত এ বিষয়টি নিয়ে নীতিনির্ধারকদের কোনো মাথাব্যথা আছে বলে মনে হয় না।
উপরিউক্ত এসিড-সন্ত্রাসের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে একই এলাকার মিরাজ হোসেন (২৫), মনোয়ার হোসেন (১৮), রেজাউল (১৮) ও আইয়ুব আলীর (২৫) বিরুদ্ধে খোকসা থানায় মামলা করেছেন শিলার বাবা ইদ্রিস আলী। আইনের ফাঁক গলিয়ে অপরাধীরা যেন কোনোভাবেই রক্ষা পেতে না পারে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকা প্রয়োজন। এসিড নিক্ষেপের বিভিন্ন ঘটনায় দেখা গেছে, পুলিশের ‘ধীরে চলো’ নীতি কোনো ফল দেয় না। এসিড নিক্ষেপের মতো ভয়াবহ ঘটনায় আমরা পুলিশের আরও ত্বরিত পদক্ষেপ প্রত্যাশা করছি।
প্রথম আলোয় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ১৯৯৯ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত এক হাজার ৮০৫ জন নারী ও ৭১৪ জন শিশু এসিড-সন্ত্রাসের শিকার হয়েছে। এ সংখ্যা যেকোনো সভ্য দেশের জন্য উদ্বেগজনক। এসিড নিক্ষেপের মতো নৃশংস ও পৈশাচিক অপরাধ হ্রাস করতে আইনের যথাযথ প্রয়োগের মাধ্যমে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদানের কোনো বিকল্প নেই। আমরা এ ঘটনার দ্রুত বিচার দাবি করছি।
No comments