ধোনি-যুবরাজ জেতালেন ভারতকে
বীরেন্দর শেবাগ ২৫ বলে ১১! না ভুল পড়েননি। ১১ বলে ২৫ করতে অভ্যস্ত শেবাগ কাল সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে খোলসের ভেতর ঢুকেই ব্যাট করলেন। ম্যাচটা যে হয়েছে দিল্লির ফিরোজ শাহ কোটলায়। যে মাঠ ওয়ানডেতে তিন শ পেরোনো ইনিংস দেখেছে মাত্র একটাই।
আর তাই টস জিতে ব্যাট করে ৫ উইকেটে ২২৯ রানের মামুলি সংগ্রহ তুলেও জয়ের আশা করেছিল অস্ট্রেলিয়া। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক রিকি পন্টিংয়ের সেই আশা বালু ঢেলে দিয়েছে যুবরাজ সিং আর মহেন্দ্র সিং ধোনির দারুণ একটি পার্টনারশিপ। ৫৩ রানে বীরেন্দর শেবাগ, শচীন টেন্ডুলকার ও গৌতম গম্ভীরকে হারিয়ে ধুঁকতে শুরু করা ভারতকে জয় দেখিয়েছে তাঁদের ১৪৮ রানের চতুর্থ উইকেট জুটি। মিচেল জনসনের বাঁহাত ফিরিয়ে দিয়েছে দুই ওপেনারকে। প্রথমে শেবাগকে বোল্ড করেছেন, এরপর সরাসরি থ্রোতে রান আউট করেছেন ভালো শুরু করা শচীন টেন্ডুলকারকে (৩২)। গৌতম গম্ভীরকে নাথান হরিজ ৬ রানে বোল্ট করে দিলে ৫৩ রানে তৃতীয় উইকেট হারায় ভারত। এখান থেকেই শুরু যুবরাজ-ধোনির।
এই কোটলাতেই ১৯৯৮ সালে ৩ উইকেটে ২৯৪ রান করেছিল অস্ট্রেলিয়া জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। ওই ম্যাচে ১৪৫ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেছিলেন পন্টিং। সেই স্মৃতিই হয়তো কোটলার কৃপণ স্বভাবের কথা জেনেও তাঁকে প্রথমে ব্যাটিংয়ে যেতে উদ্বুদ্ধ করে। ক্যারিয়ারে দ্বিতীয়বার ওপেন করতে নামা পন্টিং আর ওয়াটসন মিলে ১৬ ওভারে বিনা উইকেটে স্কোর বোর্ডে তুলে দিয়েছিলেন ৭১ রান।
পন্টিং ফিফটি করে মনে করিয়ে দিচ্ছিলেন ১১ বছর আগের সেই ইনিংসটার কথা। কিন্তু ১ রানের ব্যবধানে পন্টিংয়ের পর ক্যামেরন হোয়াইট বিদায় নিলে চাপে পড়ে যায় অস্ট্রেলিয়া। ফর্মে থাকা মাইক হাসির ৮২ বলে অপরাজিত ৮১ রানের ইনিংসেই অস্ট্রেলিয়া দুই শ পেরোয়।
ভারতকে টেনে তোলা দুজন যুবরাজ আর ধোনিও করেছেন হাফ সেঞ্চুরি। হেনরিকসের বলে এলবিডব্লুর ফাঁদে পা দেওয়ার আগে যুবরাজ করেছেন ৯৬ বলে ৭৮ রান। ৮টি চার ও ২টি চার দিয়ে সাজিয়েছেন তিনি ইনিংসটি। এর পর আর উইকেট পড়তে দেননি ধোনি। ৯৫ বলে অপরাজিত ৭১ রানের ইনিংস খেলা ভারত অধিনায়ক রায়নাকে (৯*) নিয়ে ১০ বল হাতে রেখেই দলকে পৌঁছে দেন জয়ের বন্দরে।
আর তাই টস জিতে ব্যাট করে ৫ উইকেটে ২২৯ রানের মামুলি সংগ্রহ তুলেও জয়ের আশা করেছিল অস্ট্রেলিয়া। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক রিকি পন্টিংয়ের সেই আশা বালু ঢেলে দিয়েছে যুবরাজ সিং আর মহেন্দ্র সিং ধোনির দারুণ একটি পার্টনারশিপ। ৫৩ রানে বীরেন্দর শেবাগ, শচীন টেন্ডুলকার ও গৌতম গম্ভীরকে হারিয়ে ধুঁকতে শুরু করা ভারতকে জয় দেখিয়েছে তাঁদের ১৪৮ রানের চতুর্থ উইকেট জুটি। মিচেল জনসনের বাঁহাত ফিরিয়ে দিয়েছে দুই ওপেনারকে। প্রথমে শেবাগকে বোল্ড করেছেন, এরপর সরাসরি থ্রোতে রান আউট করেছেন ভালো শুরু করা শচীন টেন্ডুলকারকে (৩২)। গৌতম গম্ভীরকে নাথান হরিজ ৬ রানে বোল্ট করে দিলে ৫৩ রানে তৃতীয় উইকেট হারায় ভারত। এখান থেকেই শুরু যুবরাজ-ধোনির।
এই কোটলাতেই ১৯৯৮ সালে ৩ উইকেটে ২৯৪ রান করেছিল অস্ট্রেলিয়া জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। ওই ম্যাচে ১৪৫ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেছিলেন পন্টিং। সেই স্মৃতিই হয়তো কোটলার কৃপণ স্বভাবের কথা জেনেও তাঁকে প্রথমে ব্যাটিংয়ে যেতে উদ্বুদ্ধ করে। ক্যারিয়ারে দ্বিতীয়বার ওপেন করতে নামা পন্টিং আর ওয়াটসন মিলে ১৬ ওভারে বিনা উইকেটে স্কোর বোর্ডে তুলে দিয়েছিলেন ৭১ রান।
পন্টিং ফিফটি করে মনে করিয়ে দিচ্ছিলেন ১১ বছর আগের সেই ইনিংসটার কথা। কিন্তু ১ রানের ব্যবধানে পন্টিংয়ের পর ক্যামেরন হোয়াইট বিদায় নিলে চাপে পড়ে যায় অস্ট্রেলিয়া। ফর্মে থাকা মাইক হাসির ৮২ বলে অপরাজিত ৮১ রানের ইনিংসেই অস্ট্রেলিয়া দুই শ পেরোয়।
ভারতকে টেনে তোলা দুজন যুবরাজ আর ধোনিও করেছেন হাফ সেঞ্চুরি। হেনরিকসের বলে এলবিডব্লুর ফাঁদে পা দেওয়ার আগে যুবরাজ করেছেন ৯৬ বলে ৭৮ রান। ৮টি চার ও ২টি চার দিয়ে সাজিয়েছেন তিনি ইনিংসটি। এর পর আর উইকেট পড়তে দেননি ধোনি। ৯৫ বলে অপরাজিত ৭১ রানের ইনিংস খেলা ভারত অধিনায়ক রায়নাকে (৯*) নিয়ে ১০ বল হাতে রেখেই দলকে পৌঁছে দেন জয়ের বন্দরে।
No comments