শেয়ারবাজারে লেনদেন এবার ১৩০০ কোটি টাকা ছাড়াল
দেশের শেয়ারবাজারে লেনদেনের পরিমাণ অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে নতুন মাইলফলক স্পর্শ করেছে। সূচক ও বাজার মূলধনের পরিমাণও এযাবত্কালের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে রয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল বুধবার মোট লেনদেন হয়েছে এক হাজার ২০১ কোটি টাকার শেয়ার, যা স্টক এক্সচেঞ্জটির ইতিহাসে এযাবত্কালের সর্বোচ্চ। এর আগে গত ২ জুলাই এক হাজার ১৪৯ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গতকাল লেনদেন হয়েছে ১১৬ কোটি টাকার শেয়ার। সে হিসাবে দুই স্টক এক্সচেঞ্জে সম্মিলিত লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৩১৭ কোটি টাকার। এটি দেশের শেয়ারবাজারে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ।
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, বাজারে নতুন নতুন বিনিয়োগকারীর আগমনের পাশাপাশি অতিরিক্ত তারল্যপ্রবাহের কারণেই এমনটি ঘটছে। কিন্তু ভালো মৌলভিত্তির কোম্পানির দাম না বেড়ে কিছু কিছু নামসর্বস্ব কোম্পানির শেয়ারের দাম এমনভাবে বাড়ছে, এতে বাজার ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
যোগাযোগ করা হলে আইডিএলসি ফাইন্যান্সের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আরিফ খান প্রথম আলোকে বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে বাজারে এমন অনেক কোম্পানির দাম বেড়েছে, যেগুলোর ব্যবস্থাপনা কিংবা নগদ অর্থের প্রবাহ কোনোটিই সন্তোষজনক নয়। কিন্তু কেবল মূলধনের আকার কম হওয়ায় শেয়ারের মূল্য নিয়ন্ত্রণ করা সহজ বলে বিনিয়োগকারীদের একটা বড় অংশ সেই দিকেই বেশি ঝুঁকছে। আর নতুন নতুন বিনিয়োগকারীও এতে প্রলুব্ধ হচ্ছে।’
আরিফ খান বলেন, ব্যাংকের সুদের হার কম থাকার বিষয়টি লেনদেনের পরিমাণকে কিছুটা প্রভাবিত করছে ঠিকই; তবে এর বাইরে কিছু বড় বিনিয়োগকারী শেয়ারের দর ধরে রাখতে লেনদেনের পরিমাণ বাড়িয়ে দিয়েছে। তাই লেনদেনের এ পরিমাণকে খুব স্বাভাবিক বলে মনে হয় না।
আরিফ খান আরও বলেন, তবে বাজারে এখনো ব্যাংক, বিদ্যুত্সহ ভালো মৌলভিত্তির প্রচুর কোম্পানি রয়েছে, যেগুলোতে বিনিয়োগ করার যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল বুধবার মোট লেনদেন হয়েছে এক হাজার ২০১ কোটি টাকার শেয়ার, যা স্টক এক্সচেঞ্জটির ইতিহাসে এযাবত্কালের সর্বোচ্চ। এর আগে গত ২ জুলাই এক হাজার ১৪৯ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গতকাল লেনদেন হয়েছে ১১৬ কোটি টাকার শেয়ার। সে হিসাবে দুই স্টক এক্সচেঞ্জে সম্মিলিত লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৩১৭ কোটি টাকার। এটি দেশের শেয়ারবাজারে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ।
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, বাজারে নতুন নতুন বিনিয়োগকারীর আগমনের পাশাপাশি অতিরিক্ত তারল্যপ্রবাহের কারণেই এমনটি ঘটছে। কিন্তু ভালো মৌলভিত্তির কোম্পানির দাম না বেড়ে কিছু কিছু নামসর্বস্ব কোম্পানির শেয়ারের দাম এমনভাবে বাড়ছে, এতে বাজার ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
যোগাযোগ করা হলে আইডিএলসি ফাইন্যান্সের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আরিফ খান প্রথম আলোকে বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে বাজারে এমন অনেক কোম্পানির দাম বেড়েছে, যেগুলোর ব্যবস্থাপনা কিংবা নগদ অর্থের প্রবাহ কোনোটিই সন্তোষজনক নয়। কিন্তু কেবল মূলধনের আকার কম হওয়ায় শেয়ারের মূল্য নিয়ন্ত্রণ করা সহজ বলে বিনিয়োগকারীদের একটা বড় অংশ সেই দিকেই বেশি ঝুঁকছে। আর নতুন নতুন বিনিয়োগকারীও এতে প্রলুব্ধ হচ্ছে।’
আরিফ খান বলেন, ব্যাংকের সুদের হার কম থাকার বিষয়টি লেনদেনের পরিমাণকে কিছুটা প্রভাবিত করছে ঠিকই; তবে এর বাইরে কিছু বড় বিনিয়োগকারী শেয়ারের দর ধরে রাখতে লেনদেনের পরিমাণ বাড়িয়ে দিয়েছে। তাই লেনদেনের এ পরিমাণকে খুব স্বাভাবিক বলে মনে হয় না।
আরিফ খান আরও বলেন, তবে বাজারে এখনো ব্যাংক, বিদ্যুত্সহ ভালো মৌলভিত্তির প্রচুর কোম্পানি রয়েছে, যেগুলোতে বিনিয়োগ করার যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে।
No comments