জিম্বাবুয়ে দু-তিন বছরের মধ্যেই টেস্ট ক্রিকেটে ফিরবে: ক্যাম্পবেল
জিম্বাবুয়ের সাবেক ক্রিকেট তারকা ও বর্তমানে দেশটির জাতীয় নির্বাচক অ্যালিস্টার ক্যাম্পবেল মনে করেন, আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে জিম্বাবুয়ে টেস্ট ক্রিকেটে ফিরে আসবে। ২০০৪ সাল থেকে নানাবিধ সংকটে বিপর্যস্ত জিম্বাবুয়ের ক্রিকেট এখন সঠিক পথে চলছে বলে মনে করেন ক্যাম্পবেল। ২০০৪ সালে হিথ স্ট্রিককে অধিনায়কত্ব থেকে বাদ দেওয়ার মধ্য দিয়ে জিম্বাবুয়ের ক্রিকেট-সংকট দেখা দেয়। এর পরপরই শীর্ষস্থানীয় ১৫ জন খেলোয়াড় জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের চুক্তি বাতিল করেন। ২০০৬ সালে দলটি নবীন খেলোয়াড়দের নিয়ে এতটাই দুর্বল হয়ে পড়ে যে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটই নিজেদের টেস্ট ক্রিকেট থেকে প্রত্যাহার করে নেয়। অ্যালিস্টার ক্যাম্পবেল মনে করেন, কেবল ক্রিকেটজ্ঞানহীন কিছু মানুষই সে সময়ের বিপর্যয়ের জন্য দায়ী। পুরো ব্যাপারটি আরও পেশাদারি মনোভাব নিয়ে মোকাবিলা করা গেলে জিম্বাবুয়ের ক্রিকেট এমন বিপর্যয়ের মুখে পড়ত না। তবে ক্যাম্পবেল বলেন, ‘দেরিতে হলেও জিম্বাবুয়ের ক্রিকেটে সে সময়ের চেয়ে অনেক পরিবর্তন এসেছে। এ দেশের ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রণ ফিরে এসেছে সঠিক লোকজনের হাতে।’
জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দলে খেলোয়াড় নির্বাচন করতে গিয়ে এখন প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে প্রতিভাকে, অন্য কোনো বিষয় নয়। ২০০৪ সালের দিকে জিম্বাবুয়ে সরকার জনসংখ্যা অনুপাতে কৃষ্ণাঙ্গ খেলোয়াড়দের জন্য জাতীয় ক্রিকেট দলে নির্দিষ্ট কোটা চালু করে। সে সময় অনেক শ্বেতাঙ্গ খেলোয়াড়ের প্রতিভা থাকা সত্ত্বেও তাঁদের দল থেকে বাদ দেওয়া হয়। অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, ইংল্যান্ডের মতো আইসিসির প্রভাবশালী সদস্যদেশগুলো জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে সরাসরি বর্ণবাদের অভিযোগ আনে।
অ্যালিস্টার ক্যাম্পবেল মনে করেন, সামগ্রিকভাবেই জিম্বাবুয়ের ক্রিকেটে অনেক পরিবর্তন ঘটেছে। তিনি এ ক্ষেত্রে উন্নতিই বেশি দেখছেন। তিনি মনে করেন, ‘একসময় মাত্র ২০০-৩০০ রেজিস্টার্ড ক্রিকেটারদের মধ্য থেকে জিম্বাবুয়ের ক্রিকেটে দল নির্বাচন করা হতো। এখন আমরা সেই অবস্থা থেকে অনেকটাই বেরিয়ে এসেছি।’ ইতিমধ্যেই জিম্বাবুয়ের ঘরোয়া ক্রিকেটের ছয়টি দলকে ফ্র্যাঞ্চাইজে পরিবর্তন করা হয়েছে। ঘরোয়া ক্রিকেটকে ঢেলে সাজানোর এবং আকর্ষণীয় করার অনেক প্রয়াসই নেওয়া হয়েছে। অ্যালিস্টার ক্যাম্পবেল মনে করেন, জিম্বাবুয়ে পুরোপুরি তৈরি হয়েই টেস্ট ক্রিকেটে প্রত্যাবর্তন করবে। এবং তা আগামী দু-তিন বছরের মধ্যেই।
জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দলে খেলোয়াড় নির্বাচন করতে গিয়ে এখন প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে প্রতিভাকে, অন্য কোনো বিষয় নয়। ২০০৪ সালের দিকে জিম্বাবুয়ে সরকার জনসংখ্যা অনুপাতে কৃষ্ণাঙ্গ খেলোয়াড়দের জন্য জাতীয় ক্রিকেট দলে নির্দিষ্ট কোটা চালু করে। সে সময় অনেক শ্বেতাঙ্গ খেলোয়াড়ের প্রতিভা থাকা সত্ত্বেও তাঁদের দল থেকে বাদ দেওয়া হয়। অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, ইংল্যান্ডের মতো আইসিসির প্রভাবশালী সদস্যদেশগুলো জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে সরাসরি বর্ণবাদের অভিযোগ আনে।
অ্যালিস্টার ক্যাম্পবেল মনে করেন, সামগ্রিকভাবেই জিম্বাবুয়ের ক্রিকেটে অনেক পরিবর্তন ঘটেছে। তিনি এ ক্ষেত্রে উন্নতিই বেশি দেখছেন। তিনি মনে করেন, ‘একসময় মাত্র ২০০-৩০০ রেজিস্টার্ড ক্রিকেটারদের মধ্য থেকে জিম্বাবুয়ের ক্রিকেটে দল নির্বাচন করা হতো। এখন আমরা সেই অবস্থা থেকে অনেকটাই বেরিয়ে এসেছি।’ ইতিমধ্যেই জিম্বাবুয়ের ঘরোয়া ক্রিকেটের ছয়টি দলকে ফ্র্যাঞ্চাইজে পরিবর্তন করা হয়েছে। ঘরোয়া ক্রিকেটকে ঢেলে সাজানোর এবং আকর্ষণীয় করার অনেক প্রয়াসই নেওয়া হয়েছে। অ্যালিস্টার ক্যাম্পবেল মনে করেন, জিম্বাবুয়ে পুরোপুরি তৈরি হয়েই টেস্ট ক্রিকেটে প্রত্যাবর্তন করবে। এবং তা আগামী দু-তিন বছরের মধ্যেই।
No comments