উদ্যাপনে পরাজিত ’৯৯
মায়ের কোলে ছিল ছেলে, বাবার কাঁধে চড়ে এসেছিল মেয়ে। নাতনি এসেছিল দাদুর হাত ধরে। পুরো ম্যানচেস্টারই যেন হুমড়ি খেয়ে পড়েছিল শিরোপাজয়ী দলকে একনজর দেখতে। একটু ভুল হলো, আসলে এসেছিল অ্যালেক্স ফার্গুসনকে বিদায় জানাতে। ফার্গির শেষ শিরোপা উৎসবের উদ্যাপনের সাক্ষী হওয়ার গল্পটা পরে একসময় নাতিপুতিদের রসিয়ে রসিয়েই বলা যাবে!
ছাদখোলা দোতলা বাসে বড় হরফে লেখা, ‘থ্যাঙ্ক ইউ, স্যার অ্যালেক্স।’ আসলেই ২৭ বছর ধরে যা করেছেন, তাতে ফার্গির এই অভিবাদন প্রাপ্যই। ইউনাইটেডকে তিনি নিয়ে গিয়েছেন অন্য উচ্চতায়। শেষবেলায় অবশ্য এসব আবেগ-টাবেগ একদিকে সরিয়ে রেখে মেতে ওঠে উৎসবের আনন্দে। দুই পাশে সারিবদ্ধ সমর্থকের সঙ্গে গলা মেলালেন, ‘গ্লোরি, গ্লোরি! ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড।’ সমর্থকেরাও এই কিংবদন্তিকে শ্রদ্ধা জানাতে কোমর বেঁধেই এসেছিল। ফার্গির মুখোশ পরে, তাঁর নামে হর্ষধ্বনি দিয়ে, ভেঁপু বাজিয়ে তারা উৎসবকে করেছে বর্ণিল। এএফপি।
সেই ১৯৯৯ সালে ট্রেবল জেতার পর ম্যানচেস্টারে মনে রাখার মতো একটা উৎসব হয়েছিল। কিন্তু গত পরশুর উদ্যাপন সেটাকেও ছাড়িয়ে গেছে। এই স্বীকৃতি দিয়েছেন খোদ ফার্গিই, ‘আমি মনে করেছিলাম ১৯৯৯-কে হারানো যাবে না। কিন্তু তোমরা সেটাকে হারিয়ে দিয়েছ।’
ছাদখোলা দোতলা বাসে বড় হরফে লেখা, ‘থ্যাঙ্ক ইউ, স্যার অ্যালেক্স।’ আসলেই ২৭ বছর ধরে যা করেছেন, তাতে ফার্গির এই অভিবাদন প্রাপ্যই। ইউনাইটেডকে তিনি নিয়ে গিয়েছেন অন্য উচ্চতায়। শেষবেলায় অবশ্য এসব আবেগ-টাবেগ একদিকে সরিয়ে রেখে মেতে ওঠে উৎসবের আনন্দে। দুই পাশে সারিবদ্ধ সমর্থকের সঙ্গে গলা মেলালেন, ‘গ্লোরি, গ্লোরি! ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড।’ সমর্থকেরাও এই কিংবদন্তিকে শ্রদ্ধা জানাতে কোমর বেঁধেই এসেছিল। ফার্গির মুখোশ পরে, তাঁর নামে হর্ষধ্বনি দিয়ে, ভেঁপু বাজিয়ে তারা উৎসবকে করেছে বর্ণিল। এএফপি।
সেই ১৯৯৯ সালে ট্রেবল জেতার পর ম্যানচেস্টারে মনে রাখার মতো একটা উৎসব হয়েছিল। কিন্তু গত পরশুর উদ্যাপন সেটাকেও ছাড়িয়ে গেছে। এই স্বীকৃতি দিয়েছেন খোদ ফার্গিই, ‘আমি মনে করেছিলাম ১৯৯৯-কে হারানো যাবে না। কিন্তু তোমরা সেটাকে হারিয়ে দিয়েছ।’
No comments