পুঁজিবাজারে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে চাই প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসন
শেয়ারবাজারে বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসন বা করপোরেট গভর্ন্যান্স বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছেন বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। একই সঙ্গে কোম্পানিগুলোর আর্থিক প্রতিবেদনসহ হালনাগাদ তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে সমৃদ্ধ তথ্যভান্ডার তৈরির সুপারিশ করেছেন তাঁরা। গতকাল সোমবার পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সঙ্গে এক বৈঠকে এসব সুপারিশ তুলে ধরা হয়।
পুঁজিবাজারে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে কাজ শুরু করেছে বিএসইসি। তারই অংশ হিসেবে করণীয় নির্ধারণে কমিশনের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে একটি কমিটি করা হয়। কমিটি সম্প্রতি তাদের সুপারিশ কমিশনের কাছে পেশ করেছে। কমিটির সেসব সুপারিশের পাশাপাশি আরও কী কী ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়, তা জানতে গতকাল বাজারসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে বৈঠকে বসে নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
কমিশনের চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেনের সভাপতিত্বে সংস্থাটির সভাকক্ষে গতকাল সকালে অনুষ্ঠিত বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংক, বিনিয়োগ বোর্ড, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের প্রতিনিধিরা এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই), চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই), বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ), অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের (বিএপিএলসি) নেতারাসহ বিদেশি বিনিয়োগ নিয়ে কাজ করেন এমন কয়েকটি মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসের শীর্ষস্থানীয় নির্বাহীরা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় বিএসইসির অন্য কমিশনাররা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলেন, শেয়ারবাজারে দুই শতাধিক কোম্পানি তালিকাভুক্ত হলেও বিদেশিরা বিনিয়োগ করেন এমন কোম্পানির সংখ্যা ২০-২৫টি। কারণ, বেশির ভাগ কোম্পানির প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসন বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের জন্য যথেষ্ট নয়। বিদেশিরা বিনিয়োগের আগে কোম্পানির বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত নিয়ে গবেষণা করে থাকেন। কিন্তু দেশের বাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর বেশির ভাগেরই হালনাগাদ তথ্য-উপাত্ত পাওয়া দুরুহ ব্যাপার। এসব কারণে আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও পুঁজিবাজারে কাঙ্ক্ষিত বিদেশি বিনিয়োগ আসছে না।
বক্তারা বলেন, বাংলাদেশে অনেকগুলো বহুজাতিক কোম্পানি ব্যবসা করলেও বেশির ভাগই এখনো তালিকাভুক্ত নয়। সেগুলোকে যদি বাজারে নিয়ে আসা যায়, তাহলে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণও বাড়বে।
বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পক্ষ থেকে কর প্রণোদনার সুবিধা দেওয়ারও সুপারিশ করেন অনেকে।
জানতে চাইলে সিএসই প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সৈয়দ সাজিদ হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে বিএসইসি আমাদের কাছ থেকে সুপারিশ চেয়েছিল। আমরা আমাদের দিক থেকে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেছি। পরবর্তীতে আমাদের সুপারিশগুলো লিখিতভাবে কমিশনে জমা দিতে বলা হয়েছে।’
পুঁজিবাজারে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে কাজ শুরু করেছে বিএসইসি। তারই অংশ হিসেবে করণীয় নির্ধারণে কমিশনের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে একটি কমিটি করা হয়। কমিটি সম্প্রতি তাদের সুপারিশ কমিশনের কাছে পেশ করেছে। কমিটির সেসব সুপারিশের পাশাপাশি আরও কী কী ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়, তা জানতে গতকাল বাজারসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে বৈঠকে বসে নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
কমিশনের চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেনের সভাপতিত্বে সংস্থাটির সভাকক্ষে গতকাল সকালে অনুষ্ঠিত বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংক, বিনিয়োগ বোর্ড, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের প্রতিনিধিরা এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই), চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই), বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ), অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের (বিএপিএলসি) নেতারাসহ বিদেশি বিনিয়োগ নিয়ে কাজ করেন এমন কয়েকটি মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসের শীর্ষস্থানীয় নির্বাহীরা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় বিএসইসির অন্য কমিশনাররা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলেন, শেয়ারবাজারে দুই শতাধিক কোম্পানি তালিকাভুক্ত হলেও বিদেশিরা বিনিয়োগ করেন এমন কোম্পানির সংখ্যা ২০-২৫টি। কারণ, বেশির ভাগ কোম্পানির প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসন বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের জন্য যথেষ্ট নয়। বিদেশিরা বিনিয়োগের আগে কোম্পানির বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত নিয়ে গবেষণা করে থাকেন। কিন্তু দেশের বাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর বেশির ভাগেরই হালনাগাদ তথ্য-উপাত্ত পাওয়া দুরুহ ব্যাপার। এসব কারণে আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও পুঁজিবাজারে কাঙ্ক্ষিত বিদেশি বিনিয়োগ আসছে না।
বক্তারা বলেন, বাংলাদেশে অনেকগুলো বহুজাতিক কোম্পানি ব্যবসা করলেও বেশির ভাগই এখনো তালিকাভুক্ত নয়। সেগুলোকে যদি বাজারে নিয়ে আসা যায়, তাহলে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণও বাড়বে।
বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পক্ষ থেকে কর প্রণোদনার সুবিধা দেওয়ারও সুপারিশ করেন অনেকে।
জানতে চাইলে সিএসই প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সৈয়দ সাজিদ হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে বিএসইসি আমাদের কাছ থেকে সুপারিশ চেয়েছিল। আমরা আমাদের দিক থেকে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেছি। পরবর্তীতে আমাদের সুপারিশগুলো লিখিতভাবে কমিশনে জমা দিতে বলা হয়েছে।’
No comments