সব ছাপিয়ে বর্ণবাদ
বর্ণবাদের বিরুদ্ধে ইতালিয়ানরাই বেশি সোচ্চার। বিশেষ করে এসি মিলান। অথচ সেই মিলানের খেলোয়াড়েরাই বর্ণবাদের শিকার হচ্ছেন বেশি। মিলানের মারিও বালোতেল্লি, সুলে মুন্তারি, কেভিন প্রিন্স বোয়াটেংরা বর্ণবাদের লক্ষ্যবস্তু হচ্ছেন প্রায়ই। গত পরশুও বর্ণবাদী নিগ্রহের শিকার হলো মিলান।
সান সিরোতে মুখোমুখি হয়েছিল মিলান ও রোমা। কিন্তু মাঠের লড়াই ছাপিয়ে বড় হয়ে ওঠে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। বর্ণবাদ, খেলা বন্ধ থাকা, রেফারির সঙ্গে ধাক্কাধাক্কি, লাল কার্ড—কী ঘটেনি সান সিরোতে? দুই দলই শেষ পর্যন্ত ১০ জনের দল হয়ে পড়ে, আর ম্যাচটি ড্র হয় গোলশূন্য। তাতে রোমার ভাগ্যের হেরফের না হলেও মিলানের চ্যাম্পিয়নস লিগ খেলাটা এখনো অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে রয়েছে।
সফরকারী রোমার সমর্থকদের বর্ণবাদী চিৎকার থামাতে খেলা বন্ধ থাকে মিনিট তিনেক। তাদের লক্ষ্যবস্তু ছিলেন বালোতেল্লি। এই বালোতেল্লির হলুদ কার্ডের প্রতিবাদ করতে গিয়েই ৪১ মিনিটে লাল কার্ড পেয়ে মাঠ ছাড়েন সুলে মুন্তারি। মিলানের ঘানাইয়ান ফুটবলারের প্রতিবাদের ভাষাটা একটু বেশিই কড়া ছিল! ধাক্কা মারেন রেফারিকে। শেষ বাঁশির ঠিক আগে মিলানের ফরাসি ডিফেন্ডার ফিলিপ মেক্সেসকে কনুই মেরে লাল কার্ড দেখেন রোমার অধিনায়ক ফ্রান্সেসকা টট্টিও।
ড্রয়ের পরও তৃতীয় স্থানেই আছে মিলান। তবে তাদের ঘাড়ে তপ্ত নিঃশ্বাস ফেলছে ফিওরেন্টিনা। ৩৭ ম্যাচে মিলানের পয়েন্ট ৬৯, ফিওরেন্টিনার ৬৭। আগামী মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগে খেলার স্বপ্ন পূরণ করতে হলে শেষ ম্যাচে সিয়েনার বিপক্ষে মিলানকে জিততেই হবে।
চ্যাম্পিয়নস লিগে জায়গা করে না নিতে পারলে মাসিমিলিয়ানো অ্যালেগ্রির বিদায়ঘণ্টা বেজে যাবে বলেই গুঞ্জন। তবে মিলানের কোচ দৃষ্টি রাখছেন সামনেই, ‘আমি কখনোই মনে করি না, ওই ম্যাচই হবে মিলানের বেঞ্চে আমার শেষ ম্যাচ। কারণ, আমি এই দলের কোচ এবং চ্যাম্পিয়নস লিগে যাওয়াই আমাদের লক্ষ্য।’ মিলান কোচের কথা, বর্ণবাদই ইতালিয়ান ফুটবলকে পিছিয়ে দিচ্ছে।
পেসকারার অবনমন নিশ্চিত হয়েছিল আগেই। পরশু দ্বিতীয় বিভাগে নেমে যাওয়া নিশ্চিত হয়েছে পালের্মো ও সিয়েনারও। পালের্মো ফিওরেন্টিনার কাছে হেরেছে ১-০ গোলে। সিয়েনাকে ২-১ গোলে হারিয়ে দ্বিতীয় স্থান আরও পাকা করেছে নাপোলি। ঘরের মাঠে নাপোলির সমর্থকদের সামনে হয়তো নিজের শেষ গোলটা করে ফেললেন এডিনসন কাভানি! সামনের মৌসুমেই যে উরুগুইয়ান স্ট্রাইকার নাপোলি ছাড়ছেন বলে গুঞ্জন।
সান সিরোতে মুখোমুখি হয়েছিল মিলান ও রোমা। কিন্তু মাঠের লড়াই ছাপিয়ে বড় হয়ে ওঠে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। বর্ণবাদ, খেলা বন্ধ থাকা, রেফারির সঙ্গে ধাক্কাধাক্কি, লাল কার্ড—কী ঘটেনি সান সিরোতে? দুই দলই শেষ পর্যন্ত ১০ জনের দল হয়ে পড়ে, আর ম্যাচটি ড্র হয় গোলশূন্য। তাতে রোমার ভাগ্যের হেরফের না হলেও মিলানের চ্যাম্পিয়নস লিগ খেলাটা এখনো অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে রয়েছে।
সফরকারী রোমার সমর্থকদের বর্ণবাদী চিৎকার থামাতে খেলা বন্ধ থাকে মিনিট তিনেক। তাদের লক্ষ্যবস্তু ছিলেন বালোতেল্লি। এই বালোতেল্লির হলুদ কার্ডের প্রতিবাদ করতে গিয়েই ৪১ মিনিটে লাল কার্ড পেয়ে মাঠ ছাড়েন সুলে মুন্তারি। মিলানের ঘানাইয়ান ফুটবলারের প্রতিবাদের ভাষাটা একটু বেশিই কড়া ছিল! ধাক্কা মারেন রেফারিকে। শেষ বাঁশির ঠিক আগে মিলানের ফরাসি ডিফেন্ডার ফিলিপ মেক্সেসকে কনুই মেরে লাল কার্ড দেখেন রোমার অধিনায়ক ফ্রান্সেসকা টট্টিও।
ড্রয়ের পরও তৃতীয় স্থানেই আছে মিলান। তবে তাদের ঘাড়ে তপ্ত নিঃশ্বাস ফেলছে ফিওরেন্টিনা। ৩৭ ম্যাচে মিলানের পয়েন্ট ৬৯, ফিওরেন্টিনার ৬৭। আগামী মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগে খেলার স্বপ্ন পূরণ করতে হলে শেষ ম্যাচে সিয়েনার বিপক্ষে মিলানকে জিততেই হবে।
চ্যাম্পিয়নস লিগে জায়গা করে না নিতে পারলে মাসিমিলিয়ানো অ্যালেগ্রির বিদায়ঘণ্টা বেজে যাবে বলেই গুঞ্জন। তবে মিলানের কোচ দৃষ্টি রাখছেন সামনেই, ‘আমি কখনোই মনে করি না, ওই ম্যাচই হবে মিলানের বেঞ্চে আমার শেষ ম্যাচ। কারণ, আমি এই দলের কোচ এবং চ্যাম্পিয়নস লিগে যাওয়াই আমাদের লক্ষ্য।’ মিলান কোচের কথা, বর্ণবাদই ইতালিয়ান ফুটবলকে পিছিয়ে দিচ্ছে।
পেসকারার অবনমন নিশ্চিত হয়েছিল আগেই। পরশু দ্বিতীয় বিভাগে নেমে যাওয়া নিশ্চিত হয়েছে পালের্মো ও সিয়েনারও। পালের্মো ফিওরেন্টিনার কাছে হেরেছে ১-০ গোলে। সিয়েনাকে ২-১ গোলে হারিয়ে দ্বিতীয় স্থান আরও পাকা করেছে নাপোলি। ঘরের মাঠে নাপোলির সমর্থকদের সামনে হয়তো নিজের শেষ গোলটা করে ফেললেন এডিনসন কাভানি! সামনের মৌসুমেই যে উরুগুইয়ান স্ট্রাইকার নাপোলি ছাড়ছেন বলে গুঞ্জন।
No comments