তেতে আছে কিউইরা- আগামীকাল শুরু ইংল্যান্ড-নিউজিল্যান্ড লর্ডস টেস্ট
নিউজিল্যান্ডের অনুশীলনে বোলিং কোচ শেন বন্ডকে (বাঁয়ে) নিয়ে প্রধান কোচ মাইক হেসন। কাল লর্ডসে |
হুংকার ছুড়ছেন রস টেলর। ফিট হয়ে উঠেছেন টিম সাউদি। ব্রেন্ডন ম্যাককালাম ডাক দিয়েছেন ঐক্যের। আর মাইক হেসনের কণ্ঠে আত্মবিশ্বাস। গায়ে ‘আন্ডারডগ’ তকমা থাকতে পারে, তবে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে মাঠে নামার আগে তেতে আছে নিউজিল্যান্ড। চোটের কারণে কেভিন পিটারসেনকে হারালেও ইংল্যান্ড ফিরে পেয়েছে টিম ব্রেসনান ও গ্রায়েম সোয়ানকে। নির্বাচক জিওফ মিলারের সতর্কবাণী, ইংলিশরা যেন আত্মতুষ্টিতে না ভোগে। র্যাঙ্কিংয়ের দুই আর আট নম্বর দলের লড়াই শুরু হচ্ছে কাল লর্ডস টেস্ট দিয়ে।
ফেবারিট হিসেবে নিউজিল্যান্ডে গিয়েও গত মার্চে জিততে পারেনি ইংল্যান্ড। তিন টেস্টের সিরিজ ছিল ফলশূন্য ড্র। শেষ টেস্টে ম্যাট প্রায়র অসাধারণ এক ইনিংস না খেললে সিরিজ জিতত নিউজিল্যান্ডই। র্যাঙ্কিংয়ের তলানিতে থাকলেও তাই কিউইদের হেলায় না নিতে পরামর্শ দিয়েছেন মিলার, ‘নিউজিল্যান্ড বেশ ভালো দল, গত সিরিজেও দেখিয়েছে ওরা কী করতে পারে। তবে ওরা ভালো খেলেছিল ঠিকই, কিন্তু আমরাও আমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী খেলতে পারিনি। ওই সিরিজের ভুলগুলো এবার শোধরাতে হবে।’
ইংলিশদের পরিকল্পনা ভন্ডুল করে দেওয়ার সামর্থ্য কিউই শিবিরে সবচেয়ে বেশি আছে সম্ভবত রস টেলরের। টেলর নিজেও সিরিজটাকে নিয়েছেন চ্যালেঞ্জ হিসেবে। অধিনায়কত্ব হারানোর পর স্বেচ্ছানির্বাসন থেকে ফিরে খেলেছেন ইংল্যান্ডের বিপক্ষে গত সিরিজটায়। কিন্তু ছিলেন নিজের ছায়া হয়ে, পাঁচ ইনিংসে করেছিলেন মাত্র ৯৪ রান। ওই সিরিজের পর বলেছিলেন, দলে ফিরে ঠিকমতো মানিয়ে নিতে পারেননি। তবে হতাশার সময়টাকে পেছনে ফেলে এবার ক্যারিয়ার সাজাতে চান নতুন করে, ‘আমি প্রচণ্ড ক্ষুধার্ত। দলের হয়ে কিছু অর্জনের লক্ষ্য আছে আমার, আছে কিছু ব্যক্তিগত লক্ষ্য। নিজের ভেতরে তাগিদ অনুভব করছি। আশা করি, সামনে এই লক্ষ্যগুলো অর্জন করতে পারব।’
গত ইংল্যান্ড সফরে (২০০৮) ওল্ড ট্রাফোর্ডে ১৭৬ বলে ১৫৪ রানের অসাধারণ একটা ইনিংস খেলেছিলেন টেলর। তারুণ্যনির্ভর দলটার সবচেয়ে বড় ব্যাটিং ভরসা তিনি। ইংল্যান্ডে কীভাবে খেলতে হয়, সেটাও বেশ ভালো করেই জানেন, ‘এখানে একটু সতর্ক থাকতে হয়, অন্য সব জায়গায় যে লেংথের বল ড্রাইভ করা যায়, এখানে সেসব ছাড়তে হয়। অন্য সব জায়গার মতো এখানে বল তাড়া করলে পার পাওয়ার জো নেই। বল মুভ করে বলে ইংল্যান্ডে এসে সব সময়ই ডিফেন্স নিয়ে বাড়তি কাজ করতে হয়।’ ওয়েবসাইট।
কিউইরা শঙ্কায় ছিল দলের সেরা পেসার টিম সাউদিকে নিয়ে। ইংল্যান্ড লায়নসের বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচে পায়ে চোট পেয়েছিলেন সাউদি। তবে কোচ হেসন জানিয়েছেন, সাউদি এখন শঙ্কামুক্ত।
ফেবারিট হিসেবে নিউজিল্যান্ডে গিয়েও গত মার্চে জিততে পারেনি ইংল্যান্ড। তিন টেস্টের সিরিজ ছিল ফলশূন্য ড্র। শেষ টেস্টে ম্যাট প্রায়র অসাধারণ এক ইনিংস না খেললে সিরিজ জিতত নিউজিল্যান্ডই। র্যাঙ্কিংয়ের তলানিতে থাকলেও তাই কিউইদের হেলায় না নিতে পরামর্শ দিয়েছেন মিলার, ‘নিউজিল্যান্ড বেশ ভালো দল, গত সিরিজেও দেখিয়েছে ওরা কী করতে পারে। তবে ওরা ভালো খেলেছিল ঠিকই, কিন্তু আমরাও আমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী খেলতে পারিনি। ওই সিরিজের ভুলগুলো এবার শোধরাতে হবে।’
ইংলিশদের পরিকল্পনা ভন্ডুল করে দেওয়ার সামর্থ্য কিউই শিবিরে সবচেয়ে বেশি আছে সম্ভবত রস টেলরের। টেলর নিজেও সিরিজটাকে নিয়েছেন চ্যালেঞ্জ হিসেবে। অধিনায়কত্ব হারানোর পর স্বেচ্ছানির্বাসন থেকে ফিরে খেলেছেন ইংল্যান্ডের বিপক্ষে গত সিরিজটায়। কিন্তু ছিলেন নিজের ছায়া হয়ে, পাঁচ ইনিংসে করেছিলেন মাত্র ৯৪ রান। ওই সিরিজের পর বলেছিলেন, দলে ফিরে ঠিকমতো মানিয়ে নিতে পারেননি। তবে হতাশার সময়টাকে পেছনে ফেলে এবার ক্যারিয়ার সাজাতে চান নতুন করে, ‘আমি প্রচণ্ড ক্ষুধার্ত। দলের হয়ে কিছু অর্জনের লক্ষ্য আছে আমার, আছে কিছু ব্যক্তিগত লক্ষ্য। নিজের ভেতরে তাগিদ অনুভব করছি। আশা করি, সামনে এই লক্ষ্যগুলো অর্জন করতে পারব।’
গত ইংল্যান্ড সফরে (২০০৮) ওল্ড ট্রাফোর্ডে ১৭৬ বলে ১৫৪ রানের অসাধারণ একটা ইনিংস খেলেছিলেন টেলর। তারুণ্যনির্ভর দলটার সবচেয়ে বড় ব্যাটিং ভরসা তিনি। ইংল্যান্ডে কীভাবে খেলতে হয়, সেটাও বেশ ভালো করেই জানেন, ‘এখানে একটু সতর্ক থাকতে হয়, অন্য সব জায়গায় যে লেংথের বল ড্রাইভ করা যায়, এখানে সেসব ছাড়তে হয়। অন্য সব জায়গার মতো এখানে বল তাড়া করলে পার পাওয়ার জো নেই। বল মুভ করে বলে ইংল্যান্ডে এসে সব সময়ই ডিফেন্স নিয়ে বাড়তি কাজ করতে হয়।’ ওয়েবসাইট।
কিউইরা শঙ্কায় ছিল দলের সেরা পেসার টিম সাউদিকে নিয়ে। ইংল্যান্ড লায়নসের বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচে পায়ে চোট পেয়েছিলেন সাউদি। তবে কোচ হেসন জানিয়েছেন, সাউদি এখন শঙ্কামুক্ত।
No comments