আগেই মাঠে মোহামেডা
নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা না হলেও হকিতে চলছে নির্বাচনী তোড়জোড়। ৭১ জন কাউন্সিলরের নাম ২০ মের মধ্যে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদে (এনএসসি) জমা দিতে হবে। এরপরই নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা করবে এনএসসি।
হকির আসন্ন নির্বাচন সামনে রেখে কাল দুটি গুরুত্বপূর্ণ পদের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে মোহামেডান। ক্লাবটির হকি কমিটির চেয়ারম্যান শফিউল্লাহ আল মুনির সাধারণ সম্পাদক ও সাজেদ এ আদেলকে সহসভাপতি প্রার্থী হিসেবে পরিচয় করিয়ে দিলেন মোহামেডানের ডিরেক্টর ইন-চার্জ লোকমান হোসেন ভূঁইয়া। মুনির অবশ্য কাউন্সিলর হয়েছেন মেরিনার্স ক্লাব থেকে। তবে কাল ক্লাব ভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই দুজনকেই বিজয়ী করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
মোহামেডানের এভাবে প্রার্থী ঘোষণায় একটু হতাশই হয়েছেন বর্তমান সাধারণ সম্পাদক খাজা রহমতউল্লাহ। তিনি আশায় ছিলেন ঐকমত্যের একটি প্যানেল হবে, ‘আমরা যখন কাউন্সিলরদের সঙ্গে সর্বশেষ বসি তখন তারাই বলেছিল ঐকমত্যের ভিত্তিতেই প্যানেল হবে। কিন্তু উদ্যোগ নেওয়ার আগেই এভাবে ঘোষণা দিয়ে দিল। এটা হতাশার। ঐকমত্যের যে প্রক্রিয়াটা ছিল, এখন সেটা বাধাগ্রস্ত হলো।’ আবাহনী থেকে কাউন্সিলর হতে না পারলেও জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের কাউন্সিলর হয়ে নির্বাচনে প্রার্থী হতে প্রস্তুতি নিচ্ছেন রহমতউল্লাহ। কিন্তু মোহামেডানের সংবাদ সম্মেলনে ছিলেন ঊষা ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক রশিদ শিকদার, ওয়ারী ও অ্যাজাক্সের প্রতিনিধিরা। ছিলেন ফেডারেশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শামসুল বারীও।
সাম্প্রতিক সময়ে হকির সাফল্য পুঁজি করছেন রহমতউল্লাহ। মুনিরকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বললেন, ‘একজন ব্যবসায়ী তাঁর ব্যবসা ফেলে রেখে কতটুকু সময় দিতে পারবে ফেডারেশনে সেটাও দেখার বিষয়। অতীতে আমাদের এটা নিয়ে বাজে অভিজ্ঞতা হয়েছে। জেতার জন্য আমরা আমাদের মতো করে কাউন্সিলরদের কাছে যাব। সময়ই বলবে কার অবস্থা কেমন দাঁড়াবে।’
হকির আসন্ন নির্বাচন সামনে রেখে কাল দুটি গুরুত্বপূর্ণ পদের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে মোহামেডান। ক্লাবটির হকি কমিটির চেয়ারম্যান শফিউল্লাহ আল মুনির সাধারণ সম্পাদক ও সাজেদ এ আদেলকে সহসভাপতি প্রার্থী হিসেবে পরিচয় করিয়ে দিলেন মোহামেডানের ডিরেক্টর ইন-চার্জ লোকমান হোসেন ভূঁইয়া। মুনির অবশ্য কাউন্সিলর হয়েছেন মেরিনার্স ক্লাব থেকে। তবে কাল ক্লাব ভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই দুজনকেই বিজয়ী করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
মোহামেডানের এভাবে প্রার্থী ঘোষণায় একটু হতাশই হয়েছেন বর্তমান সাধারণ সম্পাদক খাজা রহমতউল্লাহ। তিনি আশায় ছিলেন ঐকমত্যের একটি প্যানেল হবে, ‘আমরা যখন কাউন্সিলরদের সঙ্গে সর্বশেষ বসি তখন তারাই বলেছিল ঐকমত্যের ভিত্তিতেই প্যানেল হবে। কিন্তু উদ্যোগ নেওয়ার আগেই এভাবে ঘোষণা দিয়ে দিল। এটা হতাশার। ঐকমত্যের যে প্রক্রিয়াটা ছিল, এখন সেটা বাধাগ্রস্ত হলো।’ আবাহনী থেকে কাউন্সিলর হতে না পারলেও জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের কাউন্সিলর হয়ে নির্বাচনে প্রার্থী হতে প্রস্তুতি নিচ্ছেন রহমতউল্লাহ। কিন্তু মোহামেডানের সংবাদ সম্মেলনে ছিলেন ঊষা ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক রশিদ শিকদার, ওয়ারী ও অ্যাজাক্সের প্রতিনিধিরা। ছিলেন ফেডারেশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শামসুল বারীও।
সাম্প্রতিক সময়ে হকির সাফল্য পুঁজি করছেন রহমতউল্লাহ। মুনিরকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বললেন, ‘একজন ব্যবসায়ী তাঁর ব্যবসা ফেলে রেখে কতটুকু সময় দিতে পারবে ফেডারেশনে সেটাও দেখার বিষয়। অতীতে আমাদের এটা নিয়ে বাজে অভিজ্ঞতা হয়েছে। জেতার জন্য আমরা আমাদের মতো করে কাউন্সিলরদের কাছে যাব। সময়ই বলবে কার অবস্থা কেমন দাঁড়াবে।’
No comments