প্রথম প্রান্তিকে প্রবাসী-আয়ের প্রবাহ বেড়েছে ১৬ শতাংশ
চলতি ২০০৯-১০ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে দেশে প্রবাসী-আয়প্রবাহ গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
অবশ্য এর মধ্যে সেপ্টেম্বর মাসে প্রবাসী-আয়প্রবাহ আগস্ট মাসের তুলনায় প্রায় পাঁচ কোটি ডলার কমে গেছে। সাপ্তাহিক ছুটির বাইরে ঈদ ও পূজার জন্য চার দিন ব্যাংক বন্ধ থাকা এবং ঈদের পর তেমন একটা অর্থ না আসায় সেপ্টেম্বরে মোট প্রবাসী-আয়প্রবাহ কমে গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়কালে প্রবাসে কর্মরত বাংলাদেশিরা মোট ২৭১ কোটি ১১ লাখ ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা পাঠিয়েছেন। আর ২০০৮-০৯ অর্থবছরের একই সময়ে তাঁরা পাঠিয়েছিলেন ২৩৩ কোটি ৬৭ লাখ ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা।
এর মধ্যে চলতি বছরের আগস্ট মাসে ৯৩ কোটি ৮০ লাখ ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা প্রবাসী-আয় হিসেবে এলেও সেপ্টেম্বরে তা কিছুটা কমে হয়েছে ৮৮ কোটি ৮০ লাখ ডলার।
তবে সেপ্টেম্বর মাসের তৃতীয় সপ্তাহে অর্থাত্ ঈদের ঠিক আগের সপ্তাহে দেশে ৩০ কোটি সাত লাখ ডলার পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।
প্রবাসী-আয়ের উচ্চপ্রবাহ দেশের বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্য স্থিতাবস্থা বজায় রাখতে সহায়তা করছে। বিশেষ করে চলতি হিসাবে বাংলাদেশে এখন উচ্চহারে উদ্বৃত্তাবস্থা বজায় রয়েছে।
প্রবাসী-আয়ের উচ্চপ্রবাহ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকেও নিরাপদ পর্যায়ে ধরে রাখতে সহায়তা দিচ্ছে।
গতকাল সোমবার দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৯৩৩ কোটি ৭৯ লাখ ডলার।
এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান গত রোববার তুরস্কের ইস্তাম্বুলে বিশ্বব্যাংক ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আয়োজিত এক সেমিনারে উচ্চ প্রবাসী-আয়ের কিছু ঝুঁকিপূর্ণ ও নেতিবাচক দিক তুলে ধরেছেন।
গভর্নর বলেছেন, প্রবাসী-আয় বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রাণসঞ্চারী হলেও উত্পাদনশীল খাতে এর সীমিত ব্যবহার ঝুঁকি বাড়িয়ে দিচ্ছে।
আতিউর রহমান আরও বলেন, এর ফলে আর্থিক বাজারে বাড়তি তারল্য তৈরি হয়েছে এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার ওপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নরের মতে, বাড়তি তারল্য থেকে রিয়েল এস্টেটসহ বিভিন্ন খাতে ঝুঁকিপূর্ণ ফটকা বিনিয়োগের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
গভর্নর আরও বলেন, উচ্চহারে প্রবাসী-আয় দেশের বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় হারের ওপর চাপ তৈরি করেছে এবং স্থানীয় মুদ্রার মানকে ক্রমশ শক্তিশালী করছে, যা আবার আয় গ্রহীতা ও রপ্তানিকারকদের জন্য সহায়ক হচ্ছে না।
অবশ্য এর মধ্যে সেপ্টেম্বর মাসে প্রবাসী-আয়প্রবাহ আগস্ট মাসের তুলনায় প্রায় পাঁচ কোটি ডলার কমে গেছে। সাপ্তাহিক ছুটির বাইরে ঈদ ও পূজার জন্য চার দিন ব্যাংক বন্ধ থাকা এবং ঈদের পর তেমন একটা অর্থ না আসায় সেপ্টেম্বরে মোট প্রবাসী-আয়প্রবাহ কমে গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়কালে প্রবাসে কর্মরত বাংলাদেশিরা মোট ২৭১ কোটি ১১ লাখ ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা পাঠিয়েছেন। আর ২০০৮-০৯ অর্থবছরের একই সময়ে তাঁরা পাঠিয়েছিলেন ২৩৩ কোটি ৬৭ লাখ ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা।
এর মধ্যে চলতি বছরের আগস্ট মাসে ৯৩ কোটি ৮০ লাখ ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা প্রবাসী-আয় হিসেবে এলেও সেপ্টেম্বরে তা কিছুটা কমে হয়েছে ৮৮ কোটি ৮০ লাখ ডলার।
তবে সেপ্টেম্বর মাসের তৃতীয় সপ্তাহে অর্থাত্ ঈদের ঠিক আগের সপ্তাহে দেশে ৩০ কোটি সাত লাখ ডলার পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।
প্রবাসী-আয়ের উচ্চপ্রবাহ দেশের বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্য স্থিতাবস্থা বজায় রাখতে সহায়তা করছে। বিশেষ করে চলতি হিসাবে বাংলাদেশে এখন উচ্চহারে উদ্বৃত্তাবস্থা বজায় রয়েছে।
প্রবাসী-আয়ের উচ্চপ্রবাহ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকেও নিরাপদ পর্যায়ে ধরে রাখতে সহায়তা দিচ্ছে।
গতকাল সোমবার দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৯৩৩ কোটি ৭৯ লাখ ডলার।
এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান গত রোববার তুরস্কের ইস্তাম্বুলে বিশ্বব্যাংক ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আয়োজিত এক সেমিনারে উচ্চ প্রবাসী-আয়ের কিছু ঝুঁকিপূর্ণ ও নেতিবাচক দিক তুলে ধরেছেন।
গভর্নর বলেছেন, প্রবাসী-আয় বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রাণসঞ্চারী হলেও উত্পাদনশীল খাতে এর সীমিত ব্যবহার ঝুঁকি বাড়িয়ে দিচ্ছে।
আতিউর রহমান আরও বলেন, এর ফলে আর্থিক বাজারে বাড়তি তারল্য তৈরি হয়েছে এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার ওপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নরের মতে, বাড়তি তারল্য থেকে রিয়েল এস্টেটসহ বিভিন্ন খাতে ঝুঁকিপূর্ণ ফটকা বিনিয়োগের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
গভর্নর আরও বলেন, উচ্চহারে প্রবাসী-আয় দেশের বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় হারের ওপর চাপ তৈরি করেছে এবং স্থানীয় মুদ্রার মানকে ক্রমশ শক্তিশালী করছে, যা আবার আয় গ্রহীতা ও রপ্তানিকারকদের জন্য সহায়ক হচ্ছে না।
No comments