ভারতীয় গণমাধ্যমের তীব্র সমালোচনায় পাকিস্তানি কোচ
পাকিস্তান ক্রিকেট দলের কোচ ইন্তিখাব আলম ম্যাচ পাতানোর অভিযোগে পাকিস্তান ক্রিকেট দলকে অভিযুক্ত করায় ভারতীয় বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের তীব্র সমালোচনা করেছেন। তিনি অভিযোগ করেছেন, ভারতীয় গণমাধ্যম অহেতুকভাবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনাল থেকে পাকিস্তানের বিদায়ের সঙ্গে ‘ম্যাচপতানো’কে টেনে নিয়ে আসছে। তিনি পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডকে ভারতের সঙ্গে ক্রিকেট সম্পর্ক পূণর্স্থাপনের ব্যাপারটিও আরেকবার ভেবে দেখার আহ্বান জানিয়েছেন।
ক্ষুব্ধ ইন্তিখাব সাংবাদিকদের বলেন, ‘ভারতীয় গণমাধ্যম পাকিস্তান ক্রিকেটদলের বিরুদ্ধে চ্রাম্পিয়নস ট্রফিতে ম্যাচ পাতানোর ভিত্তিহীন ও গালগল্প ফাঁদছে।’ তিনি আরও বলেন ‘আমাদের পুরোদলের বিরুদ্ধে ম্যাচ পাতানোর ভিত্তিহীন খবর একটি ভারতীয় দৈনিকে প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই ভারতীয় গণমাধ্যম আমাদের বিরুদ্ধে ম্যাচ পাতানোর ক্লান্তিহীন অপপ্রচার চালিয়ে আসছে।’ তিনি পাকিস্তান-ভারত ক্রিকেট সম্পর্ক পুনর্স্থাপনের ব্যাপারে বলেন, ‘পাকিস্তানের এখন ভেবে নতুন করে বিবেচনার সময় এসেছে ভারতের সঙ্গে ক্রিকেট সম্পর্ক আদৌ আমাদের প্রয়োজন রয়েছে কি না।’
ভারতীয় গণমাধ্যমের পাশাপাশি ইন্তিখাব আলমকে ক্ষুব্ধ করেছে পাকিস্তানের ক্রীড়াবিষয়ক সংসদীয় কমিটির সভাপতি জামশেদ দোস্তির আচরন। জামশেদ দোস্তি জাতীয় পরিষদে ভারতীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের ওপর ভিত্তি করে বিতর্ক তুলেছিলেন।
ইন্তিখাব আলম বলেন, ‘আসল কথা হলো এ বছর অনুষ্ঠিত ক্রিকেটের দু-দুটি বিশ্ব আসরে ‘ফেভারিট’ ভারতীয় দলের ব্যর্থতা কিছুতেই মেনে নিতে পারছে না ভারতীয়রা। অথচ পাকিস্তান জুন মাসে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে আর চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে সেমিফাইনালে পৌঁছেছে। এটা ভারতীয়রা কিভাবে মেনে নেবে?’
ভারতীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনগুলোকে কল্প-কাহিনীর সঙ্গে তুলনা করে ইন্তিখাব আলম বলেন, ‘আইসিসির দুর্নীতি-দমন কর্তৃপক্ষ যেখানে পাকিস্তান ক্রিকেট দলের বিরুদ্ধে কোনোপ্রকার ম্যাচ পাতানোর অভিযোগ খুঁজে পায়নি সেখানে ভারতীয় গণমাধ্যম কল্প-কাহিনী বানিয়ে চলেছে। এমনকি আমি দেখলাম কয়েকটি পত্রিকা ছাপিয়েছে, পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড আমাকে আর ইউনুস খানকে বরখাস্ত করেছে। এটাকে হাস্যকর ছাড়া আর কিভাবে অভিহিত করা যায়? অথচ বোর্ডের আমাদের ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে।’
ইন্তিখাব পাকিস্তান জাতীয় পরিষদে ম্যাচ পাতানোর অভিযোগ নিয়ে ওঠা বিতর্কের সমালোচনা করছেন তিনি। কোনো তথ্য-প্রমাণ ছাড়া এধরনের অভিযোগ কিভাবে জাতীয় পরিষদে আলোচিত হয় তা নিয়ে তিনি বিস্ময় প্রকাশ করেন। তবে ক্রীড়া বিষয়ক সংসদীয় কমিটি যদি এ ব্যাপারে কোনো শুনানির আয়োজন করে তবে তিনি নিঃসংকোচে সেখানে যাবেন বলে উল্লেখ করেন।
ক্ষুব্ধ ইন্তিখাব সাংবাদিকদের বলেন, ‘ভারতীয় গণমাধ্যম পাকিস্তান ক্রিকেটদলের বিরুদ্ধে চ্রাম্পিয়নস ট্রফিতে ম্যাচ পাতানোর ভিত্তিহীন ও গালগল্প ফাঁদছে।’ তিনি আরও বলেন ‘আমাদের পুরোদলের বিরুদ্ধে ম্যাচ পাতানোর ভিত্তিহীন খবর একটি ভারতীয় দৈনিকে প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই ভারতীয় গণমাধ্যম আমাদের বিরুদ্ধে ম্যাচ পাতানোর ক্লান্তিহীন অপপ্রচার চালিয়ে আসছে।’ তিনি পাকিস্তান-ভারত ক্রিকেট সম্পর্ক পুনর্স্থাপনের ব্যাপারে বলেন, ‘পাকিস্তানের এখন ভেবে নতুন করে বিবেচনার সময় এসেছে ভারতের সঙ্গে ক্রিকেট সম্পর্ক আদৌ আমাদের প্রয়োজন রয়েছে কি না।’
ভারতীয় গণমাধ্যমের পাশাপাশি ইন্তিখাব আলমকে ক্ষুব্ধ করেছে পাকিস্তানের ক্রীড়াবিষয়ক সংসদীয় কমিটির সভাপতি জামশেদ দোস্তির আচরন। জামশেদ দোস্তি জাতীয় পরিষদে ভারতীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের ওপর ভিত্তি করে বিতর্ক তুলেছিলেন।
ইন্তিখাব আলম বলেন, ‘আসল কথা হলো এ বছর অনুষ্ঠিত ক্রিকেটের দু-দুটি বিশ্ব আসরে ‘ফেভারিট’ ভারতীয় দলের ব্যর্থতা কিছুতেই মেনে নিতে পারছে না ভারতীয়রা। অথচ পাকিস্তান জুন মাসে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে আর চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে সেমিফাইনালে পৌঁছেছে। এটা ভারতীয়রা কিভাবে মেনে নেবে?’
ভারতীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনগুলোকে কল্প-কাহিনীর সঙ্গে তুলনা করে ইন্তিখাব আলম বলেন, ‘আইসিসির দুর্নীতি-দমন কর্তৃপক্ষ যেখানে পাকিস্তান ক্রিকেট দলের বিরুদ্ধে কোনোপ্রকার ম্যাচ পাতানোর অভিযোগ খুঁজে পায়নি সেখানে ভারতীয় গণমাধ্যম কল্প-কাহিনী বানিয়ে চলেছে। এমনকি আমি দেখলাম কয়েকটি পত্রিকা ছাপিয়েছে, পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড আমাকে আর ইউনুস খানকে বরখাস্ত করেছে। এটাকে হাস্যকর ছাড়া আর কিভাবে অভিহিত করা যায়? অথচ বোর্ডের আমাদের ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে।’
ইন্তিখাব পাকিস্তান জাতীয় পরিষদে ম্যাচ পাতানোর অভিযোগ নিয়ে ওঠা বিতর্কের সমালোচনা করছেন তিনি। কোনো তথ্য-প্রমাণ ছাড়া এধরনের অভিযোগ কিভাবে জাতীয় পরিষদে আলোচিত হয় তা নিয়ে তিনি বিস্ময় প্রকাশ করেন। তবে ক্রীড়া বিষয়ক সংসদীয় কমিটি যদি এ ব্যাপারে কোনো শুনানির আয়োজন করে তবে তিনি নিঃসংকোচে সেখানে যাবেন বলে উল্লেখ করেন।
No comments