এক ধর্মীয় নেতাকে বহিষ্কার করলেন সৌদি বাদশা
দেশের কট্টরপন্থী এক প্রভাবশালী ধর্মীয় নেতাকে গতকাল সোমবার ওলেমা কাউন্সিল থেকে বহিষ্কার করেছেন সৌদি বাদশা আবদুল্লাহ। সৌদি বাদশা সম্প্রতি দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় সংস্কারের পদক্ষেপ হিসেবে নতুন একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছেলে-মেয়ের একসঙ্গে পড়ালেখার অনুমোদন দেন।
এ ব্যাপারে ধর্মীয় ওই নেতা তীব্র সমালোচনা করে টেলিভিশনে একটি সাক্ষাত্কার দিয়েছিলেন। এর পরই তাঁকে বহিষ্কারের ঘোষণা দেওয়া হয়। রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা এসপিএ গতকাল এ কথা জানায়। এএফপি।
সৌদি আরবে ওলেমা কাউন্সিল ধর্মীয় বিষয়ে নীতিনির্ধারণী পরামর্শ দিয়ে থাকে। ওই কাউন্সিলের অন্যতম সদস্য ছিলেন সা’দ আল-সেদরি। সম্প্রতি উদ্বোধন হওয়া কিং আবদুল্লাহ ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজিতে ছেলে-মেয়ের একত্রে পড়ালেখার সুযোগ করে দেওয়ার ব্যাপারে সা’দ তীব্র সমালোচনা করেন।
কয়েক সপ্তাহ আগে সা’দ এক টেলিভিশন সাক্ষাত্কারে বলেন, ‘এভাবে ছেলেমেয়েদের একসঙ্গে পড়ালেখার সুযোগ দেওয়ার অর্থ হলো এক ধরনের শয়তানি এবং মহা পাপের কাজ।’ অনেকের ধারণা, ওই মন্তব্যের কারণেই বাদশা তাঁকে বরখাস্ত করতে পারেন। যদিও সা’দের বরখাস্তের নির্দেশের মধ্যে কোনো কারণ উল্লেখ করা হয়নি।
উল্লেখ্য, গত ২৩ সেপ্টেম্বর ঘটা করে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্বোধন করা হয়। জেদ্দার উত্তরে লোহিত সাগরের তীরবর্তী এলাকায় নয়নাভিরাম পরিবেশে ওই বিশ্ববিদ্যালয়টি তৈরি করা হয়েছে। এতে ব্যয় হয়েছে ৭০০ কোটি ডলার। এমন একটি অত্যাধুনিক বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি বাদশা আবদুল্লাহর বহুদিনের স্বপ্ন ছিল।
এ ব্যাপারে ধর্মীয় ওই নেতা তীব্র সমালোচনা করে টেলিভিশনে একটি সাক্ষাত্কার দিয়েছিলেন। এর পরই তাঁকে বহিষ্কারের ঘোষণা দেওয়া হয়। রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা এসপিএ গতকাল এ কথা জানায়। এএফপি।
সৌদি আরবে ওলেমা কাউন্সিল ধর্মীয় বিষয়ে নীতিনির্ধারণী পরামর্শ দিয়ে থাকে। ওই কাউন্সিলের অন্যতম সদস্য ছিলেন সা’দ আল-সেদরি। সম্প্রতি উদ্বোধন হওয়া কিং আবদুল্লাহ ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজিতে ছেলে-মেয়ের একত্রে পড়ালেখার সুযোগ করে দেওয়ার ব্যাপারে সা’দ তীব্র সমালোচনা করেন।
কয়েক সপ্তাহ আগে সা’দ এক টেলিভিশন সাক্ষাত্কারে বলেন, ‘এভাবে ছেলেমেয়েদের একসঙ্গে পড়ালেখার সুযোগ দেওয়ার অর্থ হলো এক ধরনের শয়তানি এবং মহা পাপের কাজ।’ অনেকের ধারণা, ওই মন্তব্যের কারণেই বাদশা তাঁকে বরখাস্ত করতে পারেন। যদিও সা’দের বরখাস্তের নির্দেশের মধ্যে কোনো কারণ উল্লেখ করা হয়নি।
উল্লেখ্য, গত ২৩ সেপ্টেম্বর ঘটা করে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্বোধন করা হয়। জেদ্দার উত্তরে লোহিত সাগরের তীরবর্তী এলাকায় নয়নাভিরাম পরিবেশে ওই বিশ্ববিদ্যালয়টি তৈরি করা হয়েছে। এতে ব্যয় হয়েছে ৭০০ কোটি ডলার। এমন একটি অত্যাধুনিক বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি বাদশা আবদুল্লাহর বহুদিনের স্বপ্ন ছিল।
No comments