হামলা চালাতে আল-কায়েদার নতুন বিস্ফোরক উদ্ভাবন
আত্মঘাতী হামলা চালানোর জন্য নতুন একটি বিস্ফোরক উদ্ভাবন করেছে আল-কায়েদা। নতুন এই বোমা পেটের ভেতরে বহন করা যায়।
বোমাটি পেটের ভেতরে নিয়ে হামলাকারী কড়া নিরাপত্তার ঘেরাটোপ পেরিয়ে পৌঁছে যেতে পারে লক্ষ্যবস্তুর কাছে। গত রোববার ব্রিটিশ পত্রিকা সানডে টেলিগ্রাফ এ খবর জানিয়েছে। এ ব্যাপারে পত্রিকাটি সৌদি আরবে আল-কায়েদার সাম্প্রতিক একটি হামলার কথা উল্লেখ করেছে।
পত্রিকাটির প্রতিবেদনে গত ২৮ আগস্ট সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন নায়েফের ওপর আল-কায়েদার আত্মঘাতী হামলার বর্ণনা তুলে ধরা হয়। সৌদি আরবের শীর্ষস্থানীয় পলাতক জঙ্গি ও আল-কায়েদার সদস্য আবদুল্লাহ হাসান তালি আল-আসিরি ওই হামলায় অংশ নেন।
সৌদি নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে পত্রিকাটি জানায়, দুটি বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ঘেরাটোপ পেরিয়ে আল-আসিরি পৌঁছে যান নায়েফের কাছে। যুবরাজ নায়েফ সৌদি আরবে জঙ্গি পুনর্বাসন কর্মসূচির দেখভাল করেন।
এর আগে আল-আসিরি সৌদি নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তিনি নিরাপত্তারক্ষীদের জানান, তিনি আত্মসমর্পণ করতে চান এবং অন্য জঙ্গিরাও যাতে আত্মসমর্পণ করে, সে ব্যাপারেও সাহায্য করতে চান। এ সময় প্রায় ৩০ ঘণ্টা যুবরাজের দেহরক্ষীদের নজরদারিতে ছিলেন আল-আসিরি।
এরপর আল-আসিরিকে নিয়ে যুবরাজ নায়েফ তাঁর জেদ্দার প্রাসাদে কথা বলার সময় ১৪ সেকেন্ডের ব্যবধানে দুটি বিকট শব্দ শোনা যায়। সঙ্গে সঙ্গে বিস্ফোরণ ঘটে। আল-আসিরির দেহ ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়।
ওই হামলার দায়িত্ব স্বীকার করেছে আল-কায়েদা। তারা হুমকি দিয়েছে, ভবিষ্যতে এ ধরনের হামলা আরও চালানো হবে। এদিকে সৌদি নিরাপত্তা বাহিনীর বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, বিস্ফোরক ও বিস্ফোরণ ঘটানোর যন্ত্র (ডেটোনেটর) আল-আসিরি পাকস্থলীতে বহন করছিলেন। বোমাটির ওজন ১০০ গ্রামের মতো হতে পারে এবং তা এমন বিস্ফোরক দিয়ে তৈরি, যা বিমানবন্দর ও অন্যান্য স্থানে ব্যবহূত তল্লাশি যন্ত্রের চোখকে ফাঁকি দিতে সক্ষম। পিটিআই, দ্য হিন্দু, আনন্দবাজার পত্রিকা।
বোমাটি পেটের ভেতরে নিয়ে হামলাকারী কড়া নিরাপত্তার ঘেরাটোপ পেরিয়ে পৌঁছে যেতে পারে লক্ষ্যবস্তুর কাছে। গত রোববার ব্রিটিশ পত্রিকা সানডে টেলিগ্রাফ এ খবর জানিয়েছে। এ ব্যাপারে পত্রিকাটি সৌদি আরবে আল-কায়েদার সাম্প্রতিক একটি হামলার কথা উল্লেখ করেছে।
পত্রিকাটির প্রতিবেদনে গত ২৮ আগস্ট সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন নায়েফের ওপর আল-কায়েদার আত্মঘাতী হামলার বর্ণনা তুলে ধরা হয়। সৌদি আরবের শীর্ষস্থানীয় পলাতক জঙ্গি ও আল-কায়েদার সদস্য আবদুল্লাহ হাসান তালি আল-আসিরি ওই হামলায় অংশ নেন।
সৌদি নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে পত্রিকাটি জানায়, দুটি বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ঘেরাটোপ পেরিয়ে আল-আসিরি পৌঁছে যান নায়েফের কাছে। যুবরাজ নায়েফ সৌদি আরবে জঙ্গি পুনর্বাসন কর্মসূচির দেখভাল করেন।
এর আগে আল-আসিরি সৌদি নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তিনি নিরাপত্তারক্ষীদের জানান, তিনি আত্মসমর্পণ করতে চান এবং অন্য জঙ্গিরাও যাতে আত্মসমর্পণ করে, সে ব্যাপারেও সাহায্য করতে চান। এ সময় প্রায় ৩০ ঘণ্টা যুবরাজের দেহরক্ষীদের নজরদারিতে ছিলেন আল-আসিরি।
এরপর আল-আসিরিকে নিয়ে যুবরাজ নায়েফ তাঁর জেদ্দার প্রাসাদে কথা বলার সময় ১৪ সেকেন্ডের ব্যবধানে দুটি বিকট শব্দ শোনা যায়। সঙ্গে সঙ্গে বিস্ফোরণ ঘটে। আল-আসিরির দেহ ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়।
ওই হামলার দায়িত্ব স্বীকার করেছে আল-কায়েদা। তারা হুমকি দিয়েছে, ভবিষ্যতে এ ধরনের হামলা আরও চালানো হবে। এদিকে সৌদি নিরাপত্তা বাহিনীর বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, বিস্ফোরক ও বিস্ফোরণ ঘটানোর যন্ত্র (ডেটোনেটর) আল-আসিরি পাকস্থলীতে বহন করছিলেন। বোমাটির ওজন ১০০ গ্রামের মতো হতে পারে এবং তা এমন বিস্ফোরক দিয়ে তৈরি, যা বিমানবন্দর ও অন্যান্য স্থানে ব্যবহূত তল্লাশি যন্ত্রের চোখকে ফাঁকি দিতে সক্ষম। পিটিআই, দ্য হিন্দু, আনন্দবাজার পত্রিকা।
No comments