রুগ্ণ শিল্পের মালিকদের বিরুদ্ধে মামলাগুলো প্রত্যাহারের দাবি
কালবিলম্ব না করে রুগ্ণ শিল্পের মালিকদের বিরুদ্ধে অর্থঋণ আদালতে দায়ের করা সব মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ সিক ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশন। একই সঙ্গে সমিতি যেসব রুগ্ণ শিল্পের মালিক নতুন করে কারখানা চালাতে আগ্রহী, তাঁদের পুনর্বাসনের সুপারিশ করেছে। এ জন্য সংশ্লিষ্ট কারখানার পরিশোধিত মূলধনের ৫০ শতাংশ অর্থ প্রণোদনা সহায়তা প্যাকেজ থেকে দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে।
গতকাল সোমবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের নেতারা এসব দাবি জানান। সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন সমিতির সভাপতি চৌধুরী মুহাম্মদ ইসহাক। এ সময় সমিতির উপদেষ্টা মো. আব্দুল হাই, রহিম উল্লাহ, সহসভাপতি রশিদা আক্তার চৌধুরী, এ কে এম গোলাম কবীর শিকদার, মো. সিরাজুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
চৌধুরী মুহাম্মদ ইসহাক বলেন, অর্থঋণ আদালতে এক লাখ ১০ হাজারের বেশি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে দুই হাজার মালমা রুগ্ণ শিল্পের মালিকদের বিরুদ্ধে। তিনি এসব মামলা দ্রুত প্রত্যাহার করা ছাড়াও নদীভাঙনের কারণে যেসব শিল্প বিলীন হয়ে গেছে, সেগুলোর সব ঋণ মওকুফ করার দাবি জানিয়েছেন।
এ ছাড়া মামলার কারণে যাঁরা সর্বস্বান্ত হয়েছেন, প্রণোদনা প্যাকেজের অর্থ থেকে তাঁদের সহায়তা দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে।
সমিতির সভাপতি রুগ্ণ শিল্পের জন্য নতুন আইন প্রণয়নের প্রস্তাব এবং জনমত যাচাই করে অর্থঋণ আদালত আইন ও দেউলিয়া আইন সংশোধনের সুপারিশ করেছেন।
আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে সমিতির সভাপতি বলেন, আর্থিক বিষয়ে প্রভিশন হিসাবের গরমিল ও তথ্য গোপন করে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো জুডিশিয়াল প্রতারণার মাধ্যমে সরকারের কাছে প্রকৃত তথ্য গোপন করছে। এ ছাড়া ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে নিরীহ রুগ্ণ শিল্পের উদ্যোক্তাদের হিসাব সমন্বয়কৃত ও অবলিখনকৃত (রাইট অফ) তামাদি ঋণের জন্য ভিন্ন আইনে অর্থঋণ আদালতে মামলা করে অযথা হয়রানি করা হচ্ছে। অথচ রুগ্ণ শিল্পের জন্য সরকারের দেওয়া ভর্তুকি ১০০ কোটি টাকার বিপরীতে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো ১৫০ কোটি টাকা তুলে নিয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়, সরকার থেকে চিহ্নিত, সুপারিশকৃত ও নিবন্ধনকৃত রুগ্ণ শিল্পগুলোকে খেলাপি ঋণের তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার জন্য বিনিয়োগ বোর্ড একটি সার্কুলার দিলেও তা মানা হচ্ছে না। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংক রুগ্ণ শিল্পের সমস্যা সমাধানে দুই বছরের বেশি সময় আগে একটি সালিসি বোর্ড গঠনের সুপারিশ করলেও তা এখনো করা হয়নি।
গতকাল সোমবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের নেতারা এসব দাবি জানান। সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন সমিতির সভাপতি চৌধুরী মুহাম্মদ ইসহাক। এ সময় সমিতির উপদেষ্টা মো. আব্দুল হাই, রহিম উল্লাহ, সহসভাপতি রশিদা আক্তার চৌধুরী, এ কে এম গোলাম কবীর শিকদার, মো. সিরাজুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
চৌধুরী মুহাম্মদ ইসহাক বলেন, অর্থঋণ আদালতে এক লাখ ১০ হাজারের বেশি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে দুই হাজার মালমা রুগ্ণ শিল্পের মালিকদের বিরুদ্ধে। তিনি এসব মামলা দ্রুত প্রত্যাহার করা ছাড়াও নদীভাঙনের কারণে যেসব শিল্প বিলীন হয়ে গেছে, সেগুলোর সব ঋণ মওকুফ করার দাবি জানিয়েছেন।
এ ছাড়া মামলার কারণে যাঁরা সর্বস্বান্ত হয়েছেন, প্রণোদনা প্যাকেজের অর্থ থেকে তাঁদের সহায়তা দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে।
সমিতির সভাপতি রুগ্ণ শিল্পের জন্য নতুন আইন প্রণয়নের প্রস্তাব এবং জনমত যাচাই করে অর্থঋণ আদালত আইন ও দেউলিয়া আইন সংশোধনের সুপারিশ করেছেন।
আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে সমিতির সভাপতি বলেন, আর্থিক বিষয়ে প্রভিশন হিসাবের গরমিল ও তথ্য গোপন করে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো জুডিশিয়াল প্রতারণার মাধ্যমে সরকারের কাছে প্রকৃত তথ্য গোপন করছে। এ ছাড়া ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে নিরীহ রুগ্ণ শিল্পের উদ্যোক্তাদের হিসাব সমন্বয়কৃত ও অবলিখনকৃত (রাইট অফ) তামাদি ঋণের জন্য ভিন্ন আইনে অর্থঋণ আদালতে মামলা করে অযথা হয়রানি করা হচ্ছে। অথচ রুগ্ণ শিল্পের জন্য সরকারের দেওয়া ভর্তুকি ১০০ কোটি টাকার বিপরীতে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো ১৫০ কোটি টাকা তুলে নিয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়, সরকার থেকে চিহ্নিত, সুপারিশকৃত ও নিবন্ধনকৃত রুগ্ণ শিল্পগুলোকে খেলাপি ঋণের তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার জন্য বিনিয়োগ বোর্ড একটি সার্কুলার দিলেও তা মানা হচ্ছে না। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংক রুগ্ণ শিল্পের সমস্যা সমাধানে দুই বছরের বেশি সময় আগে একটি সালিসি বোর্ড গঠনের সুপারিশ করলেও তা এখনো করা হয়নি।
No comments