মুক্তিযোদ্ধাকে বিদায় দিল আবাহনী
সমানুপাতিক হারে আবাহনীর গোলসংখ্যা বাড়ছে। পুলিশ দলকে ১-০, চট্টগ্রাম আবাহনীকে ২-০ গোলে হারানো আবাহনী কাল তৃতীয় ও শেষ গ্রুপ ম্যাচে মুক্তিযোদ্ধার বিপক্ষে জিতল ৩-০ গোলে।
প্রথম দুই ম্যাচ জিতেই ‘ডি’ গ্রুপ থেকে কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠা নিশ্চিত করেছিল আবাহনী। তৃতীয় ম্যাচেও পুরো পয়েন্ট পেয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়নই হলো তারা। সমান ৪ পয়েন্ট নিয়েও গোল-গড়ে মুক্তিযোদ্ধাকে পেছনে ফেলে গ্রুপ রানার্সআপ চট্টগ্রাম আবাহনী। দলটির কৃতজ্ঞ থাকা উচিত বড় আবাহনীর কাছে। বড় আবাহনীর কাছে এক গোলের ব্যবধানে হারলে গোল-গড়ে মুক্তিযোদ্ধাই চলে যেত শেষ আটে। কিন্তু কাল মুক্তিযোদ্ধা দেখল নিষ্ঠুর এক আবাহনীকে!
দিনের প্রথম ম্যাচে পুলিশকে ২-১ গোলে হারিয়ে চট্টগ্রাম আবাহনী চোখ রেখেছিল ঢাকা আবাহনী-মুক্তিযোদ্ধা ম্যাচে। তিন ম্যাচে তাদের পয়েন্ট ৪, ৩টি গোল করে, খেয়েছে ৪টি। তখন পর্যন্ত দুই ম্যাচে মুক্তিযোদ্ধার পয়েন্ট ৪, গোল দিয়েছে ২টি, খেয়েছে একটি। আবাহনীর কাছে ১-০ বা ২-১ ব্যবধানে হারলেও মুক্তিযোদ্ধাকে হতাশা নিয়ে মাঠে ছাড়তে হয় না। কিন্তু আগের ম্যাচের চেয়েও এদিন ভালো খেলে আবাহনীর পেশাদারির কাছে স্বপ্ন ভেঙে গেল মুক্তিযোদ্ধার।
তবে যে মাঠে খেলা হলো কাল তাকে মাঠ না বলে রোপা আমন ধানের এক খণ্ড জমি বলাই ভালো। একটা সময় হাঁটুসমান কাদা মাঠেও খেলা হতো বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে। কয়েক বছর ধরে মাঠ সংস্কারের নামে লাখ লাখ টাকা খরচ করা হলেও মাঠের সেই দুরবস্থাই থেকে গেছে। দিনে দুটি খেলা হওয়ায় এই মাঠের এমন অবস্থা হয়েছে যে তাকে ফুটবল মাঠ বলাটাই অন্যায় হয়ে যায়। থিকথিকে কাদায় কোনো রকমে বল ঠেলেঠুলে সামনে নেওয়ার লড়াই করেছেন খেলোয়াড়েরা। কাদা মাঠেই দ্বিতীয়ার্ধে নামে মুষলধারে বৃষ্টি। আরেকটু হলে হয়তো এই ম্যাচ শেষই করা যেত না!
যাই হোক, কাদা মাঠে বৃষ্টির পর খেলা শেষ হলো। প্রথমার্ধটা ছিল নিষ্প্রাণ, তবে তিনটি গোল দ্বিতীয়ার্ধকেও দিয়েছে প্রাণ। ৪৯ মিনিটে ইব্রাহিমের ক্রস থেকে প্রাণতোষ, ৬৯ মিনিটে প্রাণতোষের ক্রসে ইব্রাহিমের বদলি হিসেবে নামা এনামুল গোল করেন। দুটিই ছোট ডি-এর ভেতর থেকে হেডে। মুক্তিযোদ্ধার গোলরক্ষক তারেকের পোস্ট ছেড়ে বেরিয়ে না আসার সুযোগটাই কাজে লাগিয়েছেন দুই গোলদাতা।
৭৮ মিনিটে রবিনের পা থেকে বল কেড়ে নিতে গিয়ে ফাউল করেন গোলরক্ষক তারেক, প্রাপ্ত পেনাল্টি থেকে গোল করেন এদিনই আবাহনীর জার্সি গায়ে প্রথম খেলতে নামা দীন মোহাম্মদ। গোল পেলেও নজর কাড়তে পারেননি ঘানাইয়ান স্ট্রাইকার। তবে জয়, মতিউর মুন্নাকে বাইরে রেখে একাদশে সুযোগ দেওয়া তরুণ শাহেদের প্রশংসা ছিল সবার মুখেই।
এর আগে, দিনের প্রথম ম্যাচে চট্টগ্রাম আবাহনীর হয়ে গোল দুটি করেন মাসুদ ও শাহেদ। তিনটি ম্যাচেই পরাজিত পুলিশের এ ম্যাচের একমাত্র গোলটি বিশ্বেশ্বরের।
প্রথম দুই ম্যাচ জিতেই ‘ডি’ গ্রুপ থেকে কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠা নিশ্চিত করেছিল আবাহনী। তৃতীয় ম্যাচেও পুরো পয়েন্ট পেয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়নই হলো তারা। সমান ৪ পয়েন্ট নিয়েও গোল-গড়ে মুক্তিযোদ্ধাকে পেছনে ফেলে গ্রুপ রানার্সআপ চট্টগ্রাম আবাহনী। দলটির কৃতজ্ঞ থাকা উচিত বড় আবাহনীর কাছে। বড় আবাহনীর কাছে এক গোলের ব্যবধানে হারলে গোল-গড়ে মুক্তিযোদ্ধাই চলে যেত শেষ আটে। কিন্তু কাল মুক্তিযোদ্ধা দেখল নিষ্ঠুর এক আবাহনীকে!
দিনের প্রথম ম্যাচে পুলিশকে ২-১ গোলে হারিয়ে চট্টগ্রাম আবাহনী চোখ রেখেছিল ঢাকা আবাহনী-মুক্তিযোদ্ধা ম্যাচে। তিন ম্যাচে তাদের পয়েন্ট ৪, ৩টি গোল করে, খেয়েছে ৪টি। তখন পর্যন্ত দুই ম্যাচে মুক্তিযোদ্ধার পয়েন্ট ৪, গোল দিয়েছে ২টি, খেয়েছে একটি। আবাহনীর কাছে ১-০ বা ২-১ ব্যবধানে হারলেও মুক্তিযোদ্ধাকে হতাশা নিয়ে মাঠে ছাড়তে হয় না। কিন্তু আগের ম্যাচের চেয়েও এদিন ভালো খেলে আবাহনীর পেশাদারির কাছে স্বপ্ন ভেঙে গেল মুক্তিযোদ্ধার।
তবে যে মাঠে খেলা হলো কাল তাকে মাঠ না বলে রোপা আমন ধানের এক খণ্ড জমি বলাই ভালো। একটা সময় হাঁটুসমান কাদা মাঠেও খেলা হতো বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে। কয়েক বছর ধরে মাঠ সংস্কারের নামে লাখ লাখ টাকা খরচ করা হলেও মাঠের সেই দুরবস্থাই থেকে গেছে। দিনে দুটি খেলা হওয়ায় এই মাঠের এমন অবস্থা হয়েছে যে তাকে ফুটবল মাঠ বলাটাই অন্যায় হয়ে যায়। থিকথিকে কাদায় কোনো রকমে বল ঠেলেঠুলে সামনে নেওয়ার লড়াই করেছেন খেলোয়াড়েরা। কাদা মাঠেই দ্বিতীয়ার্ধে নামে মুষলধারে বৃষ্টি। আরেকটু হলে হয়তো এই ম্যাচ শেষই করা যেত না!
যাই হোক, কাদা মাঠে বৃষ্টির পর খেলা শেষ হলো। প্রথমার্ধটা ছিল নিষ্প্রাণ, তবে তিনটি গোল দ্বিতীয়ার্ধকেও দিয়েছে প্রাণ। ৪৯ মিনিটে ইব্রাহিমের ক্রস থেকে প্রাণতোষ, ৬৯ মিনিটে প্রাণতোষের ক্রসে ইব্রাহিমের বদলি হিসেবে নামা এনামুল গোল করেন। দুটিই ছোট ডি-এর ভেতর থেকে হেডে। মুক্তিযোদ্ধার গোলরক্ষক তারেকের পোস্ট ছেড়ে বেরিয়ে না আসার সুযোগটাই কাজে লাগিয়েছেন দুই গোলদাতা।
৭৮ মিনিটে রবিনের পা থেকে বল কেড়ে নিতে গিয়ে ফাউল করেন গোলরক্ষক তারেক, প্রাপ্ত পেনাল্টি থেকে গোল করেন এদিনই আবাহনীর জার্সি গায়ে প্রথম খেলতে নামা দীন মোহাম্মদ। গোল পেলেও নজর কাড়তে পারেননি ঘানাইয়ান স্ট্রাইকার। তবে জয়, মতিউর মুন্নাকে বাইরে রেখে একাদশে সুযোগ দেওয়া তরুণ শাহেদের প্রশংসা ছিল সবার মুখেই।
এর আগে, দিনের প্রথম ম্যাচে চট্টগ্রাম আবাহনীর হয়ে গোল দুটি করেন মাসুদ ও শাহেদ। তিনটি ম্যাচেই পরাজিত পুলিশের এ ম্যাচের একমাত্র গোলটি বিশ্বেশ্বরের।
No comments