নেহরু ও এডুইনার সম্পর্ক ছিল একান্তই বন্ধুত্বের
বিখ্যাত লেখিকা ও ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর ভাগ্নি নয়নতারা সেহগাল তাঁর মামার সঙ্গে ব্রিটিশ ভারতের শেষ ভাইসরয় লর্ড মাউন্টব্যাটেনের স্ত্রী লেডি এডুইনা মাউন্টব্যাটেনের সম্পর্ককে ‘বন্ধুত্ব ও ভালোবাসা’র বলে মন্তব্য করেছেন। নেহরু ও এডুইনার মধ্যে কোনোরকম যৌনসম্পর্ক থাকার কথা অস্বীকার করে তিনি বলেছেন, যাঁরা এই ধরনের চিন্তাভাবনা নিয়ে আছেন, তাঁরা সবাই দূষিত মানসিকতার অধিকারী।
সম্প্রতি বিখ্যাত লেখক অ্যালেক্স ভন তুজলমানের বইয়ের ওপর ভিত্তি করে ‘ইন্ডিয়ান সামার’ নামে একটি চলচিত্র নির্মিত হচ্ছে। জওহররাল নেহরু ও লেডি এডুইনার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক নিয়ে এই ছবিতে তাঁদের মধ্যে একটি অন্তরঙ্গ মুহূর্তের দৃশ্য থাকায় ভারতের তথ্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় চলচ্চিত্রটির দৃশ্য ভারতে ধারণে আপত্তি জানায়। তবে পরিচালক তুজেলমানকে তথ্য ও প্রচার মন্ত্রণালয় জানিয়ে দিয়েছে, তিনি যদি চিত্রনাট্য থেকে এই দৃশ্য বাদ দিয়ে দেন তবে তাঁকে এই চলচ্চিত্রের দৃশ্য ভারতে ধারনের অনুমতি দেওয়া হবে।
নযনতারা সেহগাল বলেন, ‘কেউ যদি মনে করেন নেহরু ও এডুইনার মধ্যে যৌন সম্পর্ক ছিল, তবে তা হবে অনুমান নির্ভর ও অসত্য। তবে এটা সত্যি যে তাঁদের মধ্যে সুন্দর একটা সম্পর্ক বিদ্যমান ছিল, যা ছিল বন্ধুত্বের ও সম্মানের। এটা এমন একটা সম্পর্ক ছিল, যাতে শারীরিক অন্তরঙ্গতার চেয়ে মনের অন্তরঙ্গতা অনেক বেশি ছিল। তাঁরা একে অন্যকে সম্মান করতেন।’ তিনি আরও বলেন নেহরু ও এডুইনা দুজনেরই ভারতের জাতীয় ইতিহাসে বিরাট স্থান রয়েছে। তাঁরা আমাদের ইতিহাসের অংশ। ’ নেহরু ও এডুনার যৌন সম্পর্কের ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে নয়নতারা সেহগাল বলেন, ‘যৌনতা একান্ত ব্যক্তিগত ব্যাপার। এ ব্যাপারটি তো তৃতীয় কোনো ব্যক্তির জানার কথা না।’ নেহরু ও এডউইনার মধ্যকার সম্পর্কটিকে তিনি পারিবারিক হিসেবে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, ‘দুই পরিবারের মধ্যে সুন্দর অন্তরঙ্গতা ছিল। আমার মা ও মাউন্টব্যাটেন ছিলেন বন্ধু। এমনকি মাউন্টব্যাটেনের কন্যা পামেলাও আমার খুবই ঘনিষ্ঠ বন্ধু। এমনকি আমরা তুজেলমানের এই ছবিটি নিয়ে আলোচনা করেছি।’
সম্প্রতি বিখ্যাত লেখক অ্যালেক্স ভন তুজলমানের বইয়ের ওপর ভিত্তি করে ‘ইন্ডিয়ান সামার’ নামে একটি চলচিত্র নির্মিত হচ্ছে। জওহররাল নেহরু ও লেডি এডুইনার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক নিয়ে এই ছবিতে তাঁদের মধ্যে একটি অন্তরঙ্গ মুহূর্তের দৃশ্য থাকায় ভারতের তথ্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় চলচ্চিত্রটির দৃশ্য ভারতে ধারণে আপত্তি জানায়। তবে পরিচালক তুজেলমানকে তথ্য ও প্রচার মন্ত্রণালয় জানিয়ে দিয়েছে, তিনি যদি চিত্রনাট্য থেকে এই দৃশ্য বাদ দিয়ে দেন তবে তাঁকে এই চলচ্চিত্রের দৃশ্য ভারতে ধারনের অনুমতি দেওয়া হবে।
নযনতারা সেহগাল বলেন, ‘কেউ যদি মনে করেন নেহরু ও এডুইনার মধ্যে যৌন সম্পর্ক ছিল, তবে তা হবে অনুমান নির্ভর ও অসত্য। তবে এটা সত্যি যে তাঁদের মধ্যে সুন্দর একটা সম্পর্ক বিদ্যমান ছিল, যা ছিল বন্ধুত্বের ও সম্মানের। এটা এমন একটা সম্পর্ক ছিল, যাতে শারীরিক অন্তরঙ্গতার চেয়ে মনের অন্তরঙ্গতা অনেক বেশি ছিল। তাঁরা একে অন্যকে সম্মান করতেন।’ তিনি আরও বলেন নেহরু ও এডুইনা দুজনেরই ভারতের জাতীয় ইতিহাসে বিরাট স্থান রয়েছে। তাঁরা আমাদের ইতিহাসের অংশ। ’ নেহরু ও এডুনার যৌন সম্পর্কের ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে নয়নতারা সেহগাল বলেন, ‘যৌনতা একান্ত ব্যক্তিগত ব্যাপার। এ ব্যাপারটি তো তৃতীয় কোনো ব্যক্তির জানার কথা না।’ নেহরু ও এডউইনার মধ্যকার সম্পর্কটিকে তিনি পারিবারিক হিসেবে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, ‘দুই পরিবারের মধ্যে সুন্দর অন্তরঙ্গতা ছিল। আমার মা ও মাউন্টব্যাটেন ছিলেন বন্ধু। এমনকি মাউন্টব্যাটেনের কন্যা পামেলাও আমার খুবই ঘনিষ্ঠ বন্ধু। এমনকি আমরা তুজেলমানের এই ছবিটি নিয়ে আলোচনা করেছি।’
No comments