ভিন্ন কৌশলে বিদেশে থেকে মাদক ব্যবসা: বিক্রি হচ্ছে অনলাইনেও by রুদ্র মিজান
মাদকবিরোধী
অভিযান হচ্ছে প্রায়ই। গ্রেপ্তার হচ্ছে মাদক বিক্রেতারা। কখনও কখনও
আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হচ্ছে মাদক ব্যবসায়ীরা। তবুও
কমছে না মাদক কারবারির সংখ্যা। ঢাকায় অন্তত অর্ধ শতাধিক শীর্ষ মাদক
ব্যবসায়ী রয়েছে বহাল তবিয়তে। ভিন্ন কৌশলে মাদকের জাল বিস্তার করছে এই চক্র।
অনেকে দেশের বাইরে থেকে, অনেকে কারাগারে থেকে মাদক ব্যবসা করছেন ঢাকায়।
এছাড়াও মাদক কারবারিদের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে নারীরা।
ঢাকায় শীর্ষ মাদক কারবারিদের মধ্যে অন্তত ২০ জন নারী রয়েছেন। রাতারাতি নিজের আর্থিক অবস্থা পাল্টে দিতে অনেকেই এই ব্যবসায় সম্পৃক্ত হচ্ছেন। মাদক বিক্রির ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। ইতিমধ্যে মাদক কারবারিদের সম্পর্কে গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে ভয়াবহ তথ্য।
সূত্রমতে, শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ীরা অনেকেই মূল ব্যবসাস্থল থেকে দুরে থাকেন। অনেকেই বেশিরভাগ সময় থাকেন দেশের বাইরে। বাইরে থেকেই নিয়ন্ত্রণ করেন ব্যবসা। একাধিক বাসা ভাড়া নিয়ে সহযোগীদের মাধ্যমে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় মাদক ছড়িয়ে দিচ্ছে তারা। শীর্ষ ব্যবসায়ীদের অনেকেই প্রভাবশালী। প্রভাব খাটিয়ে এই ব্যবসা চালান তারা। ধরা ছোঁয়ার বাইরে থাকার কারণে প্রভাবশালীদের নামও প্রকাশ হয় না। সম্প্রতি মেধাবী অনেক তরুণ এই মরণনেশার বাণিজ্যে সম্পৃক্ত হয়েছেন। তাদের মধ্যে একজন ধানমন্ডির বাসিন্দা হাসিব বিন মোয়াম্মার। মালয়েশিয়ার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করেছেন তিনি। দেশে ফিরে অল্প সময়ে বিপুল অর্থের মালিক হতে বেছে নেন অন্ধকার পথ। শুরু করেন মরণ নেশা মাদকের কারবার। মোহাম্মদপুরের রাকিবসহ অন্তত ২০ জন তরুণ-তরুণীকে দিয়ে মাদক বিক্রি করাচ্ছিলেন তিনি। বর্তমানে হাসিব কারাগারে থাকলেও ওই সিন্ডিকেট সক্রিয় বলে জানা গেছে। একইভাবে কারাগারে রয়েছেন শ্যামলী-আদাবর, মোহাম্মদপুর এলাকার মাদক সম্রাজ্ঞি পাপিয়া ও তার স্বামী বাচ্চু। তাদের অবর্তমানে পলু ও সবুজ নামে দু’জন ব্যবসা নিয়ন্ত্রন করছে। বছর খানেক আগে পাপিয়ার মোহাম্মদপুরের আজিজ মহল্লার বাসা থেকেই ইয়াবা বিক্রি করা হতো। এছাড়াও বেশ কয়েকটি ভাড়া বাসা ছিলো তাদের। সূত্রমতে, এখন মাদক বিক্রির জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করছে এসব চক্রের সদস্যরা। বিশেষ করে ইমো, ভাইবার, হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করে অর্ডার নেয় এই চক্র। এমনকি ম্যাসেঞ্জার গ্রুপও রয়েছে তাদের। এসব গ্রুপে ইয়াবাকে আপেল, বড়ই, আঙ্গুর, বিচি, চকলেট ইত্যাদি নামে সম্বোধন করা হয়। গ্রুপের সদস্যরা নিয়মিত মাদক সেবনকারী।
এরকম একটি গ্রুপের এক সদস্য জানান, গ্রুপগুলো পরিচালনা করে মাঠ পর্যায়ের বিক্রেতারা। শীর্ষ ব্যবসায়ীরা থাকেন আড়ালে। এরকম একজন শীর্ষ ব্যবসায়ী হচ্ছেন ইসতিয়াক ওরফে কামরুল। ঢাকাসহ সারাদেশে রয়েছে তার নেটওয়ার্ক। আশুলিয়া, সাভার, উত্তরা ও মোহাম্মদপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় তার বাসা রয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর একাধিকবার অভিযান চালিয়েও তাকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। গত বছরের মে মাসের শেষের দিকে মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হলে পালিয়ে যান অনেকেই। একটি সূত্রে জানা গেছে, এরমধ্যে ইসতিয়াকও পালিয়ে গেছে। সূত্রমতে, ইসতিয়াক বর্তমানে মালয়েশিয়াতে অবস্থান করছে। সেখানে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি তার ইয়াবা সিন্ডিকেট রয়েছে।
সূত্রমতে, রাজনৈতিক দলের কিছু নেতার আর্শীবাদে মরণনেশা ইয়াবার বাণিজ্য করে ইসতিয়াক। মিরপুর, উত্তরা, ধানমন্ডি, মোহাম্মদপুর, শ্যামলি, সাভার এলাকায় এখনও তার লোকজন মরণনেশার বাণিজ্য করে যাচ্ছে। মোহাম্মদপুর, আদাবর, শ্যামলি এলাকায় ইসতিয়াকের ব্যবসা নিয়ন্ত্রন করে শাকিল। শাকিলের এই চক্রে রাজিয়া, মুটি সিমাসহ রয়েছে শতাধিক নারী ও কিশোর। নির্দিষ্ট ক্রেতাদের হোম ডেলিভারি দেয় এই চক্র। এই চক্রের হোতাদের মধ্যে রয়েছে জেনেভা ক্যাম্পের চেয়ারম্যান গোলাম জিলানী ও শেখ মোহাম্মদ সাঈদ ওরফে মাছুয়া সাঈদ। ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে ২০০ পিস ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছিলো জিলানীকে। আর গত বছরের ১৮ই নভেম্বর ২০০ পিছ ইয়াবাসহ সাঈদকে গ্রেপ্তার করে ডিবি।
ঢাকার বংশালের ১৬৭ নবাবপুর এমএস মার্কেটে দোকান রয়েছে সাতকানিয়ার নাছির উদ্দিনের। ডেভলাপার ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত তিনি। কিন্তু আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে তার পরিচয় ইয়াবার ডিলার হিসেবে। ইতিমধ্যে তাকে ইয়াবাসহ গ্রেপ্তারও করা হয়েছে। একইভাবে এলিফ্যান্ট রোডের সেল সিদ্দিক প্লাজার বাসিন্দা আসমা আহমেদ ডালিয়া। স্যানিটারী ব্যবসার আড়ালে এই নারীও একজন ইয়াবা ডিলার। সূত্রমতে, কৌশল হিসেবে মাদক বাণিজ্যে জড়ানো হচ্ছে নারীদের। এমনকি ঢাকার শীর্ষ মাদক কারবারিদের তালিকায় রয়েছেন অন্তত ২০ নারী। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ এলাকার চড়পাড়া কফিক্ষেত গ্রামের মাহমুদা খাতুন ও মিনা বেগম ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে ইয়াবা হোম ডেলিভারি দেয়। এছাড়াও চানখারপুরের নার্গিস আক্তার, ধামরাইয়ের বাউখন্ডের সোনিয়া বেগম, কেরানীগঞ্জের পূর্বআড়াকুলের জয়নব, বাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরের মরিয়ম, কামরাঙ্গীচরের খুরশিদা ওরফে খুশি, মাদারীপুর সুইচগেটের পারভিন আক্তার, ভাটারা জোয়ার সাহারার ইতি বেগম, অঞ্জনা, মণিসহ অনেকেই এই মরণনেশার বাণিজ্যে সম্পৃক্ত।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ খুরশিদ আলম বলেন, প্রায়ই বিভিন্নস্থানে আমরা অভিযান চালাচ্ছি। এরমধ্যে অনেক বড় ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার হচ্ছে। এর আগে যাদের সম্পর্কে কোনো তথ্য জানা ছিল না। অভিযান, সচেতনতামূলক অনুষ্ঠানসহ নানাভাবে মাদক প্রতিরোধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর সক্রিয় বলে জানান তিনি।
ঢাকায় শীর্ষ মাদক কারবারিদের মধ্যে অন্তত ২০ জন নারী রয়েছেন। রাতারাতি নিজের আর্থিক অবস্থা পাল্টে দিতে অনেকেই এই ব্যবসায় সম্পৃক্ত হচ্ছেন। মাদক বিক্রির ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। ইতিমধ্যে মাদক কারবারিদের সম্পর্কে গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে ভয়াবহ তথ্য।
সূত্রমতে, শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ীরা অনেকেই মূল ব্যবসাস্থল থেকে দুরে থাকেন। অনেকেই বেশিরভাগ সময় থাকেন দেশের বাইরে। বাইরে থেকেই নিয়ন্ত্রণ করেন ব্যবসা। একাধিক বাসা ভাড়া নিয়ে সহযোগীদের মাধ্যমে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় মাদক ছড়িয়ে দিচ্ছে তারা। শীর্ষ ব্যবসায়ীদের অনেকেই প্রভাবশালী। প্রভাব খাটিয়ে এই ব্যবসা চালান তারা। ধরা ছোঁয়ার বাইরে থাকার কারণে প্রভাবশালীদের নামও প্রকাশ হয় না। সম্প্রতি মেধাবী অনেক তরুণ এই মরণনেশার বাণিজ্যে সম্পৃক্ত হয়েছেন। তাদের মধ্যে একজন ধানমন্ডির বাসিন্দা হাসিব বিন মোয়াম্মার। মালয়েশিয়ার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করেছেন তিনি। দেশে ফিরে অল্প সময়ে বিপুল অর্থের মালিক হতে বেছে নেন অন্ধকার পথ। শুরু করেন মরণ নেশা মাদকের কারবার। মোহাম্মদপুরের রাকিবসহ অন্তত ২০ জন তরুণ-তরুণীকে দিয়ে মাদক বিক্রি করাচ্ছিলেন তিনি। বর্তমানে হাসিব কারাগারে থাকলেও ওই সিন্ডিকেট সক্রিয় বলে জানা গেছে। একইভাবে কারাগারে রয়েছেন শ্যামলী-আদাবর, মোহাম্মদপুর এলাকার মাদক সম্রাজ্ঞি পাপিয়া ও তার স্বামী বাচ্চু। তাদের অবর্তমানে পলু ও সবুজ নামে দু’জন ব্যবসা নিয়ন্ত্রন করছে। বছর খানেক আগে পাপিয়ার মোহাম্মদপুরের আজিজ মহল্লার বাসা থেকেই ইয়াবা বিক্রি করা হতো। এছাড়াও বেশ কয়েকটি ভাড়া বাসা ছিলো তাদের। সূত্রমতে, এখন মাদক বিক্রির জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করছে এসব চক্রের সদস্যরা। বিশেষ করে ইমো, ভাইবার, হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করে অর্ডার নেয় এই চক্র। এমনকি ম্যাসেঞ্জার গ্রুপও রয়েছে তাদের। এসব গ্রুপে ইয়াবাকে আপেল, বড়ই, আঙ্গুর, বিচি, চকলেট ইত্যাদি নামে সম্বোধন করা হয়। গ্রুপের সদস্যরা নিয়মিত মাদক সেবনকারী।
এরকম একটি গ্রুপের এক সদস্য জানান, গ্রুপগুলো পরিচালনা করে মাঠ পর্যায়ের বিক্রেতারা। শীর্ষ ব্যবসায়ীরা থাকেন আড়ালে। এরকম একজন শীর্ষ ব্যবসায়ী হচ্ছেন ইসতিয়াক ওরফে কামরুল। ঢাকাসহ সারাদেশে রয়েছে তার নেটওয়ার্ক। আশুলিয়া, সাভার, উত্তরা ও মোহাম্মদপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় তার বাসা রয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর একাধিকবার অভিযান চালিয়েও তাকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। গত বছরের মে মাসের শেষের দিকে মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হলে পালিয়ে যান অনেকেই। একটি সূত্রে জানা গেছে, এরমধ্যে ইসতিয়াকও পালিয়ে গেছে। সূত্রমতে, ইসতিয়াক বর্তমানে মালয়েশিয়াতে অবস্থান করছে। সেখানে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি তার ইয়াবা সিন্ডিকেট রয়েছে।
সূত্রমতে, রাজনৈতিক দলের কিছু নেতার আর্শীবাদে মরণনেশা ইয়াবার বাণিজ্য করে ইসতিয়াক। মিরপুর, উত্তরা, ধানমন্ডি, মোহাম্মদপুর, শ্যামলি, সাভার এলাকায় এখনও তার লোকজন মরণনেশার বাণিজ্য করে যাচ্ছে। মোহাম্মদপুর, আদাবর, শ্যামলি এলাকায় ইসতিয়াকের ব্যবসা নিয়ন্ত্রন করে শাকিল। শাকিলের এই চক্রে রাজিয়া, মুটি সিমাসহ রয়েছে শতাধিক নারী ও কিশোর। নির্দিষ্ট ক্রেতাদের হোম ডেলিভারি দেয় এই চক্র। এই চক্রের হোতাদের মধ্যে রয়েছে জেনেভা ক্যাম্পের চেয়ারম্যান গোলাম জিলানী ও শেখ মোহাম্মদ সাঈদ ওরফে মাছুয়া সাঈদ। ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে ২০০ পিস ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছিলো জিলানীকে। আর গত বছরের ১৮ই নভেম্বর ২০০ পিছ ইয়াবাসহ সাঈদকে গ্রেপ্তার করে ডিবি।
ঢাকার বংশালের ১৬৭ নবাবপুর এমএস মার্কেটে দোকান রয়েছে সাতকানিয়ার নাছির উদ্দিনের। ডেভলাপার ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত তিনি। কিন্তু আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে তার পরিচয় ইয়াবার ডিলার হিসেবে। ইতিমধ্যে তাকে ইয়াবাসহ গ্রেপ্তারও করা হয়েছে। একইভাবে এলিফ্যান্ট রোডের সেল সিদ্দিক প্লাজার বাসিন্দা আসমা আহমেদ ডালিয়া। স্যানিটারী ব্যবসার আড়ালে এই নারীও একজন ইয়াবা ডিলার। সূত্রমতে, কৌশল হিসেবে মাদক বাণিজ্যে জড়ানো হচ্ছে নারীদের। এমনকি ঢাকার শীর্ষ মাদক কারবারিদের তালিকায় রয়েছেন অন্তত ২০ নারী। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ এলাকার চড়পাড়া কফিক্ষেত গ্রামের মাহমুদা খাতুন ও মিনা বেগম ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে ইয়াবা হোম ডেলিভারি দেয়। এছাড়াও চানখারপুরের নার্গিস আক্তার, ধামরাইয়ের বাউখন্ডের সোনিয়া বেগম, কেরানীগঞ্জের পূর্বআড়াকুলের জয়নব, বাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরের মরিয়ম, কামরাঙ্গীচরের খুরশিদা ওরফে খুশি, মাদারীপুর সুইচগেটের পারভিন আক্তার, ভাটারা জোয়ার সাহারার ইতি বেগম, অঞ্জনা, মণিসহ অনেকেই এই মরণনেশার বাণিজ্যে সম্পৃক্ত।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ খুরশিদ আলম বলেন, প্রায়ই বিভিন্নস্থানে আমরা অভিযান চালাচ্ছি। এরমধ্যে অনেক বড় ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার হচ্ছে। এর আগে যাদের সম্পর্কে কোনো তথ্য জানা ছিল না। অভিযান, সচেতনতামূলক অনুষ্ঠানসহ নানাভাবে মাদক প্রতিরোধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর সক্রিয় বলে জানান তিনি।
No comments