রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের সূত্র বের হবে আশাবাদী বৃটেন
রোহিঙ্গা
সংকট সমাধানে চীনের সক্রিয় অংশগ্রহণকে স্বাগত জানায় বৃটেন । পুঞ্জিভূত ওই
সংকটের টেকসই রাজনৈতিক সমাধান নিশ্চিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে
বৃটেনও সক্রিয় রয়েছে জানিয়ে ঢাকাস্থ বৃটিশ হাই কমিশনার রবার্ট চ্যাটার্টন
ডিকসন বলেন, সংকট নিরসনে চীনের সক্রিয়তা আমাদেরকে আরও বেশি আশাবাদী করে
তুলছে। বেইজিং ভূমিকা রাখলে সংকটের দ্রুত সমাধান সহজ হবে মন্তব্য করে তিনি
বলেন, নিউইয়র্কে জাতিসংঘ অধিবেশনের সাইড লাইনে চীনের মধ্যস্থতায় বাংলাদেশ ও
মিয়ানমারের মধ্যে হতে যাওয়া বৈঠকে সংকটের একটি কার্যকর সমাধান বের হতে
পারে বলে মনে করে বৃটেন। গতকাল নিজ বাসভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে বৃটিশ দূত
এসব কথা বলেন। রোহিঙ্গা সংকট মোকাবেলায় বৃটেনের ধারাবাহিক সহায়তার অংশ
হিসাবে অতিরিক্ত আরও ৮৭ মিলিয়ন পাউন্ড বা ৯৭২ কোটি টাকার নতুন প্যাকেজের
আনুষ্ঠানিক ঘোষণায় ওই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছিল। হাই হাইকমিশনারের
উপস্থিতিতে বৃটিশ দাতা সংস্থা ইউকে-এইডের প্রধান জুডিথ হারবার্টসন রোহিঙ্গা
সহায়তায় বৃটেনের নতুন প্যাকেজের বিস্তারিত তুলে ধরেন। পরে তারা উপস্থিত
সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।
এক প্রশ্নের জবাবে হাইকমিশনার বলেন, রোহিঙ্গা সংকটের ভুক্তভোগী কেবল বাংলাদেশ নয়, এটি বৈশ্বিক সংকটও বটে। এ থেকে পরিত্রাণে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় নানা উপায়ে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রচেষ্টার সঙ্গে বৃটেনও রয়েছে। তিনি বলেন, সংকটের সমাধানে হয়ত কিছু সময় লাগছে। কিন্তু তার দেশ আশাবাদী নিশ্চয়ই এর একটি শান্তিপূর্ণ এবং টেকসই রাজনৈতিক সমাধান হবে। জনবহুল বাংলাদেশের জন্য অতিরিক্ত ১১ লাখ রোহিঙ্গা বড় বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে। দীর্ঘ সময় ধরে তারা এখানে অস্থায়ী আশ্রয়ে রয়েছে। বড় আয়তন ও অর্থনৈতিকভাবে ধনী কোন দেশে কিছু রোহিঙ্গাকে স্থানান্তর করা যায় কি-না? এ বিষয়ে বৃটেনের মতামত চাওয়া হলে হাই কমিশনার সাংবাদিকদের বলেন, এ ধরনের সিদ্ধান্তের বিষয় একক কোন দেশের উপর নির্ভর করে না। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সম্মিলিতভাবেই এ বিষয়ে ভাবতে হবে।
তবে সংকটের সবচেয়ে গ্রহনযোগ্য সমাধান হচ্ছে রোহিঙ্গাদের মাতৃভূমি রাখাইনে নিরাপত্তা ও মর্যাদার সঙ্গে ফিরে যাওয়া এবং সেখানে তাদের নির্বিঘ্ন বসবাস নিশ্চিত করা। বৃটেন সেই লক্ষ্যই কাজ করছে। এ সংক্রান্ত সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে ইউকে এইড প্রধান বলেন, রোহিঙ্গা ফুটবল নয়। তাদের স্থানান্তর নিয়ে ঠেলাধাক্কার বিষয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন। রোহিঙ্গাদের জন্য রাখাইনে ‘সেফ জোন’ প্রতিষ্ঠা সংক্রান্ত বাংলাদেশের প্রস্তাব যেটি প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘের ৭২তম অধিবেশনে দু’বছর আগে দিয়ে রেখেছেন (এটি এখনও প্রাসঙ্গিক বলে মনে করে ঢাকা) এ বিষয়ে বৃটেনের অবস্থান কি? হাই কমিশনার ডিকসন বলেন, ‘সেফ জোন’ প্রতিষ্ঠায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় উদ্যেগী হলে বৃটেন সঙ্গে থাকবে। তবে অতীত অভিজ্ঞতা বলছে, এমন উদ্যোগ জটিল ও সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। কক্সবাজারস্থ রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কিছু এনজিও’র প্রশ্নবিদ্ধ কার্যক্রম সম্পর্কিত এক প্রশ্নের জবাবে হাই কমিশনার বলেন, এনজিওগুলো জরুরী মানবিক সহায়তা নিশ্চিতে ভূমিকা রাখছে। তাদের ভূমিকা ক্যাম্পে অবস্থারতদের জরুরী স্বাস্থ্য সেবা, শিক্ষাসহ মানবিক চাহিদা পূরণের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকা উচিত। সংবাদ ইউকে-এইড বাংলাদেশের প্রধান বলেন, ২০১৭ সাল থেকে বৃটেনের পক্ষ থেকে রোহিঙ্গা সংকট মোকাবেলায় যে সহায়তা দেয়া হয়েছে নতুন ঘোষণায় সেটি ২২৬ মিলিয়ন পাউন্ডে দাঁড়ালো।
৮৭ মিলিয়ন পাউন্ডের অতিরিক্ত সহায়তার ওই অর্থ রোহিঙ্গাদের মানবিক চাহিদার পাশপাশি রোহিঙ্গা সংকটের কারণে প্রভাবিক কক্সবাজারের স্থানীয় জনগণের জীবনে স্থিতিশীলতা নিশ্চিতে সহায়ক হবে। অতিরিক্ত এ অর্থায়ন রোহিঙ্গাদের খাদ্য, স্বাস্থ্যসেবা, নিরাপদ পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন, যৌন সহিংসতার শিকার ব্যক্তিদের সহায়তা ও কাউন্সেলিং প্রদান এবং অসহায় ব্যক্তিদের সুরক্ষা নিশ্চিত করবে। সংবাদ সম্মেলনে দেয়া লিখিত বক্তব্যে বৃটিশ সরকারের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিষয়ক সেক্রেটারি অলক শর্মার বক্তব্য তুলে ধরে বলা হয়, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী যে মানবিক সংকটের সম্মুখীন হয়েছিল তার আকার পরিমাপ করা খুব কঠিন। ভয়াবহ নির্যাতনের সম্মুখীন হয়ে সাত লাখের বেশি রোহিঙ্গা তাদের আবাসস্থল ছেড়ে পালিয়ে আসতে বাধ্য হন। বৃটিশ হাই কমিশনার রবার্ট ডিকসন এ প্রসঙ্গে বলেন, বৃটেন ও বাংলাদেশের মাঝে একটি দৃঢ় ও টেকসই অংশীদারিত্ব বিদ্যমান যা বাংলাদেশের মধ্যম আয়ের দেশ হয়ে ওঠার রূপান্তরের সঙ্গে গভীর থেকে গভীরতর হচ্ছে। রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশ সরকার ও জনগণ যে অসাধারণ উদারতা এবং মানবতা প্রদর্শন করেছে আমরা ব্যাপকভাবে তার প্রশংসা করি- যোগ করেন হাই কমিশনার। বলেন, আমাদের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত এ সংকটের সমাধান বের করা, যেন রোহিঙ্গারা নিরাপত্তা ও মর্যাদার সঙ্গে স্বেচ্ছায় মিয়ানমারে ফিরে যেতে পারে। তাদের ফিরে যাওয়ার যথাযথ পরিবেশ নিশ্চিতে কাজ করতে বৃটেন অঙ্গীকারাবদ্ধ।
বৃটেনের অতিরিক্ত ৮৭ মিলিয়ন পাউন্ড সহায়তায় যা হবে: সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়- কক্সবাজারের হাজারো অসহায় বাংলাদেশি পরিবারের জন্য ২০ মিলিয়ন পাউন্ডের অধিক সহায়তা; সাড়ে ৪ লাখের অধিক রোহিঙ্গা শরণার্থীর সুরক্ষা নিশ্চিতকরণ, বিশেষ করে সেই সব রোহিঙ্গা নারী ও শিশু যারা যৌন সহিংসতা, অপহরণ ও পাচারের শিকার; ২৭টি প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা ও ভ্রাম্যমাণ ক্লিনিকের মাধ্যমে ৫ লাখের বেশি রোহিঙ্গাকে চিকিৎসা পরামর্শ প্রদান; আড়াই লাখের বেশি শরণার্থী এবং কক্সবাজারের ৫ লাখের বেশি স্থানীয়দের জন্য নিরাপদ পানি ও পয়ঃনিষ্কাশনের ব্যবস্থা; এক বছরের জন্য ১ লাখ শরণার্থীর মৌলিক খাদ্য চাহিদা পূরণ এবং খাদ্য সুরক্ষিত রাখার জন্য দেড় লাখ পরিবারকে কন্টেইনার প্রদান এবং স্থানীয় বন উজাড় ঠেকাতে ৩১ হাজার পরিবারকে রান্নার জন্য গ্যাসের সুবিধা প্রদান।
উল্লেখ্য, বৃটেনের সহায়তায় কক্সবাজারে যেসব উন্নয়ন কার্যক্রম চলমান রয়েছে তা দেখতে আগামী সপ্তাহে দেশটির সরকারের একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দলের বাংলাদেশ সফরের কথা রয়েছে। প্রতিনিধি দলটির সফরের বিস্তারিত এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়নি।
এক প্রশ্নের জবাবে হাইকমিশনার বলেন, রোহিঙ্গা সংকটের ভুক্তভোগী কেবল বাংলাদেশ নয়, এটি বৈশ্বিক সংকটও বটে। এ থেকে পরিত্রাণে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় নানা উপায়ে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রচেষ্টার সঙ্গে বৃটেনও রয়েছে। তিনি বলেন, সংকটের সমাধানে হয়ত কিছু সময় লাগছে। কিন্তু তার দেশ আশাবাদী নিশ্চয়ই এর একটি শান্তিপূর্ণ এবং টেকসই রাজনৈতিক সমাধান হবে। জনবহুল বাংলাদেশের জন্য অতিরিক্ত ১১ লাখ রোহিঙ্গা বড় বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে। দীর্ঘ সময় ধরে তারা এখানে অস্থায়ী আশ্রয়ে রয়েছে। বড় আয়তন ও অর্থনৈতিকভাবে ধনী কোন দেশে কিছু রোহিঙ্গাকে স্থানান্তর করা যায় কি-না? এ বিষয়ে বৃটেনের মতামত চাওয়া হলে হাই কমিশনার সাংবাদিকদের বলেন, এ ধরনের সিদ্ধান্তের বিষয় একক কোন দেশের উপর নির্ভর করে না। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সম্মিলিতভাবেই এ বিষয়ে ভাবতে হবে।
তবে সংকটের সবচেয়ে গ্রহনযোগ্য সমাধান হচ্ছে রোহিঙ্গাদের মাতৃভূমি রাখাইনে নিরাপত্তা ও মর্যাদার সঙ্গে ফিরে যাওয়া এবং সেখানে তাদের নির্বিঘ্ন বসবাস নিশ্চিত করা। বৃটেন সেই লক্ষ্যই কাজ করছে। এ সংক্রান্ত সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে ইউকে এইড প্রধান বলেন, রোহিঙ্গা ফুটবল নয়। তাদের স্থানান্তর নিয়ে ঠেলাধাক্কার বিষয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন। রোহিঙ্গাদের জন্য রাখাইনে ‘সেফ জোন’ প্রতিষ্ঠা সংক্রান্ত বাংলাদেশের প্রস্তাব যেটি প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘের ৭২তম অধিবেশনে দু’বছর আগে দিয়ে রেখেছেন (এটি এখনও প্রাসঙ্গিক বলে মনে করে ঢাকা) এ বিষয়ে বৃটেনের অবস্থান কি? হাই কমিশনার ডিকসন বলেন, ‘সেফ জোন’ প্রতিষ্ঠায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় উদ্যেগী হলে বৃটেন সঙ্গে থাকবে। তবে অতীত অভিজ্ঞতা বলছে, এমন উদ্যোগ জটিল ও সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। কক্সবাজারস্থ রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কিছু এনজিও’র প্রশ্নবিদ্ধ কার্যক্রম সম্পর্কিত এক প্রশ্নের জবাবে হাই কমিশনার বলেন, এনজিওগুলো জরুরী মানবিক সহায়তা নিশ্চিতে ভূমিকা রাখছে। তাদের ভূমিকা ক্যাম্পে অবস্থারতদের জরুরী স্বাস্থ্য সেবা, শিক্ষাসহ মানবিক চাহিদা পূরণের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকা উচিত। সংবাদ ইউকে-এইড বাংলাদেশের প্রধান বলেন, ২০১৭ সাল থেকে বৃটেনের পক্ষ থেকে রোহিঙ্গা সংকট মোকাবেলায় যে সহায়তা দেয়া হয়েছে নতুন ঘোষণায় সেটি ২২৬ মিলিয়ন পাউন্ডে দাঁড়ালো।
৮৭ মিলিয়ন পাউন্ডের অতিরিক্ত সহায়তার ওই অর্থ রোহিঙ্গাদের মানবিক চাহিদার পাশপাশি রোহিঙ্গা সংকটের কারণে প্রভাবিক কক্সবাজারের স্থানীয় জনগণের জীবনে স্থিতিশীলতা নিশ্চিতে সহায়ক হবে। অতিরিক্ত এ অর্থায়ন রোহিঙ্গাদের খাদ্য, স্বাস্থ্যসেবা, নিরাপদ পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন, যৌন সহিংসতার শিকার ব্যক্তিদের সহায়তা ও কাউন্সেলিং প্রদান এবং অসহায় ব্যক্তিদের সুরক্ষা নিশ্চিত করবে। সংবাদ সম্মেলনে দেয়া লিখিত বক্তব্যে বৃটিশ সরকারের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিষয়ক সেক্রেটারি অলক শর্মার বক্তব্য তুলে ধরে বলা হয়, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী যে মানবিক সংকটের সম্মুখীন হয়েছিল তার আকার পরিমাপ করা খুব কঠিন। ভয়াবহ নির্যাতনের সম্মুখীন হয়ে সাত লাখের বেশি রোহিঙ্গা তাদের আবাসস্থল ছেড়ে পালিয়ে আসতে বাধ্য হন। বৃটিশ হাই কমিশনার রবার্ট ডিকসন এ প্রসঙ্গে বলেন, বৃটেন ও বাংলাদেশের মাঝে একটি দৃঢ় ও টেকসই অংশীদারিত্ব বিদ্যমান যা বাংলাদেশের মধ্যম আয়ের দেশ হয়ে ওঠার রূপান্তরের সঙ্গে গভীর থেকে গভীরতর হচ্ছে। রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশ সরকার ও জনগণ যে অসাধারণ উদারতা এবং মানবতা প্রদর্শন করেছে আমরা ব্যাপকভাবে তার প্রশংসা করি- যোগ করেন হাই কমিশনার। বলেন, আমাদের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত এ সংকটের সমাধান বের করা, যেন রোহিঙ্গারা নিরাপত্তা ও মর্যাদার সঙ্গে স্বেচ্ছায় মিয়ানমারে ফিরে যেতে পারে। তাদের ফিরে যাওয়ার যথাযথ পরিবেশ নিশ্চিতে কাজ করতে বৃটেন অঙ্গীকারাবদ্ধ।
বৃটেনের অতিরিক্ত ৮৭ মিলিয়ন পাউন্ড সহায়তায় যা হবে: সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়- কক্সবাজারের হাজারো অসহায় বাংলাদেশি পরিবারের জন্য ২০ মিলিয়ন পাউন্ডের অধিক সহায়তা; সাড়ে ৪ লাখের অধিক রোহিঙ্গা শরণার্থীর সুরক্ষা নিশ্চিতকরণ, বিশেষ করে সেই সব রোহিঙ্গা নারী ও শিশু যারা যৌন সহিংসতা, অপহরণ ও পাচারের শিকার; ২৭টি প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা ও ভ্রাম্যমাণ ক্লিনিকের মাধ্যমে ৫ লাখের বেশি রোহিঙ্গাকে চিকিৎসা পরামর্শ প্রদান; আড়াই লাখের বেশি শরণার্থী এবং কক্সবাজারের ৫ লাখের বেশি স্থানীয়দের জন্য নিরাপদ পানি ও পয়ঃনিষ্কাশনের ব্যবস্থা; এক বছরের জন্য ১ লাখ শরণার্থীর মৌলিক খাদ্য চাহিদা পূরণ এবং খাদ্য সুরক্ষিত রাখার জন্য দেড় লাখ পরিবারকে কন্টেইনার প্রদান এবং স্থানীয় বন উজাড় ঠেকাতে ৩১ হাজার পরিবারকে রান্নার জন্য গ্যাসের সুবিধা প্রদান।
উল্লেখ্য, বৃটেনের সহায়তায় কক্সবাজারে যেসব উন্নয়ন কার্যক্রম চলমান রয়েছে তা দেখতে আগামী সপ্তাহে দেশটির সরকারের একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দলের বাংলাদেশ সফরের কথা রয়েছে। প্রতিনিধি দলটির সফরের বিস্তারিত এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়নি।
No comments