রাহাত ফতেহ আলী খান অক্সফোর্ডের ডক্টরেট অব মিউজিক
বছরে
শুরুটা খারাপ কেটেছিল রাহাত ফতেহ আলী খানের। তাঁর বিরুদ্ধে মুদ্রা পাচারের
অভিযোগ করে ভারতের অর্থ তদন্তকারী সংস্থা। সে অভিযোগ থেকে আইনি লড়াইয়ের
মাধ্যমে মুক্তি পেয়েছিলেন তিনি। বছরের মাঝামাঝি এসে মন ভালো করার মতো ঘটনা
ঘটল তাঁর জীবনে। বিশেষ সম্মানে ভূষিত হলেন নুসরাত ফতেহ আলী খানের ভাতিজা
রাহাত ফতেহ আলী খান। অর্জন করলেন ডক্টরেট ডিগ্রি। সংগীতের ওপর তাঁর দখল ও
অনন্য অবদানের জন্য অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে এ সম্মাননা দিয়েছে।
গতকাল বুধবার বিকেলে তাঁর উপস্থিতিতে এই মর্যাদা দেয় বিশ্ববিদ্যালয়
কর্তৃপক্ষ। এর আগে ২০১৬ সালে আজীবন সম্মাননা দিয়েছিল অক্সফোর্ড
বিশ্ববিদ্যালয়।
গত ২৬ জুন রাহাত ফতেহ আলী খানের সঙ্গে আরও সাত ব্যক্তি এই সম্মাননা অর্জন করেন। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ মুসলিম সুফিদের ভক্তিমূলক গান ও কাওয়ালির কিংবদন্তি হিসেবেও অভিহিত করে পাকিস্তানের এই গায়ককে।
ভারতের একটি সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে রাহাত বলেন, ‘আজকের দিনটি আমার ও আমার পরিবারের জন্য একটি বিশেষ দিন। একই সঙ্গে যে মানুষগুলো আমার পাশে থেকে আমাকে সহযোগিতা ও সমর্থন জানিয়েছেন, তাঁদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা।’
রাহাত ফতেহ আলী খান ওস্তাদ নুসরাত ফতেহ আলী খানের ভাতিজা এবং ওস্তাদ ফারুখ ফতেহ আলী খানের ছেলে। এ ছাড়া তিনি পুরাণখ্যাত কাওয়ালি শিল্পী ফতেহ আলী খানের নাতি। রাহাতকে তাঁর চাচা ওস্তাদ নুসরাত ফতেহ আলী খান কাওয়ালিসংগীতের ঐতিহ্যকে ধারণ করার লক্ষ্যে তৈরি করেন এবং মাত্র তিন বছর বয়স থেকে রাহাত তাঁর চাচা ও বাবার সঙ্গে গাওয়া শুরু করেন।
কাওয়ালি ছাড়াও রাহাত গজল গাইতেন এবং অন্যান্য মৃদু সংগীতেও তাঁর খ্যাতি রয়েছে। তিনি বলিউডের জনপ্রিয় একজন প্লেব্যাক শিল্পী হিসেবে সবচেয়ে বেশি পরিচিত। রাহাত ফতেহ আলী খান পাকিস্তানের পাশাপাশি ভারতেও তুমুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। তাঁর পরিবার মুসলিম সুফিদের ভক্তিমূলক গান ও কাওয়ালিসংগীতে দক্ষিণ এশিয়ায় সুপরিচিত। এ পর্যন্ত তাঁর প্রকাশিত অ্যালবামের সংখ্যা ৫০টির বেশি।
বলিউড চলচ্চিত্রশিল্পে একজন প্লেব্যাক শিল্পী হিসেবে রাহাতের অসামান্য অবদান রয়েছে। ‘পাপ’, ‘ওমকারা’, ‘ওম শান্তি ওম’, ‘লাভ আজকাল’, ‘মাই নেম ইজ খান’, ‘ওয়ান্স আপন আ টাইম ইন মুম্বাই’, ‘রেডি’, ‘বডিগার্ড’, ‘জান্নাত ২ ’, ‘হিরোইন’, ‘দাবাং’, ‘দাবাং ২ ’, ‘ফাটা পোস্টার নিকলা হিরো’সহ বলিউডের অসংখ্য ছবির গানে কণ্ঠ দিয়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন রাহাত। সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস
গত ২৬ জুন রাহাত ফতেহ আলী খানের সঙ্গে আরও সাত ব্যক্তি এই সম্মাননা অর্জন করেন। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ মুসলিম সুফিদের ভক্তিমূলক গান ও কাওয়ালির কিংবদন্তি হিসেবেও অভিহিত করে পাকিস্তানের এই গায়ককে।
ভারতের একটি সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে রাহাত বলেন, ‘আজকের দিনটি আমার ও আমার পরিবারের জন্য একটি বিশেষ দিন। একই সঙ্গে যে মানুষগুলো আমার পাশে থেকে আমাকে সহযোগিতা ও সমর্থন জানিয়েছেন, তাঁদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা।’
রাহাত ফতেহ আলী খান ওস্তাদ নুসরাত ফতেহ আলী খানের ভাতিজা এবং ওস্তাদ ফারুখ ফতেহ আলী খানের ছেলে। এ ছাড়া তিনি পুরাণখ্যাত কাওয়ালি শিল্পী ফতেহ আলী খানের নাতি। রাহাতকে তাঁর চাচা ওস্তাদ নুসরাত ফতেহ আলী খান কাওয়ালিসংগীতের ঐতিহ্যকে ধারণ করার লক্ষ্যে তৈরি করেন এবং মাত্র তিন বছর বয়স থেকে রাহাত তাঁর চাচা ও বাবার সঙ্গে গাওয়া শুরু করেন।
কাওয়ালি ছাড়াও রাহাত গজল গাইতেন এবং অন্যান্য মৃদু সংগীতেও তাঁর খ্যাতি রয়েছে। তিনি বলিউডের জনপ্রিয় একজন প্লেব্যাক শিল্পী হিসেবে সবচেয়ে বেশি পরিচিত। রাহাত ফতেহ আলী খান পাকিস্তানের পাশাপাশি ভারতেও তুমুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। তাঁর পরিবার মুসলিম সুফিদের ভক্তিমূলক গান ও কাওয়ালিসংগীতে দক্ষিণ এশিয়ায় সুপরিচিত। এ পর্যন্ত তাঁর প্রকাশিত অ্যালবামের সংখ্যা ৫০টির বেশি।
বলিউড চলচ্চিত্রশিল্পে একজন প্লেব্যাক শিল্পী হিসেবে রাহাতের অসামান্য অবদান রয়েছে। ‘পাপ’, ‘ওমকারা’, ‘ওম শান্তি ওম’, ‘লাভ আজকাল’, ‘মাই নেম ইজ খান’, ‘ওয়ান্স আপন আ টাইম ইন মুম্বাই’, ‘রেডি’, ‘বডিগার্ড’, ‘জান্নাত ২ ’, ‘হিরোইন’, ‘দাবাং’, ‘দাবাং ২ ’, ‘ফাটা পোস্টার নিকলা হিরো’সহ বলিউডের অসংখ্য ছবির গানে কণ্ঠ দিয়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন রাহাত। সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস
অক্সফোর্ড প্রাঙ্গণে সম্মাননাপত্র হাতে রাহাত ফতেহ আলী। ছবি: সংগৃহীত |
No comments