নতুন ২ বিয়ে, পিতার বিরুদ্ধে কন্যার মামলা
ভারতের
নয়ডার অধিবাসী মোহাম্মদ শাকিল আনসারি (৫৫)। ফেব্রুয়ারিতে তার স্ত্রী মীরা
বেগম মারা যান। এর দুই মাস পরেই তিনি আরো দুটি বিয়ে করেছেন বলে তার মেয়ে
জান্নাতি বেগমের অভিযোগ। এর মধ্যে একজন স্ত্রীর বয়স ১৬ বছর। জান্নাতি বেগম
তার স্বামীকে নিয়ে পিতৃগৃহে অবস্থান করেন। শাকিল এখন তাদেরকে ওই বাড়ি থেকে
বের করে দিতে চাইছেন, যাতে সেখানে তার দুই স্ত্রীকে থাকার ব্যবস্থা করে
দিতে পারেন। কিন্তু ওই বাড়ির জমি কেনা ও বাড়ি বানানোর সময় জান্নাতি তাতে
অর্থ দিয়েছেন। ফলে তিনি বাড়ি ছাড়তে নারাজ।
এ জন্য শাকিল তাকে প্রহার করেছেন এবং নির্যাতন করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেছেন জান্নাতি। এ খবর দিয়েছে অনলাইন টাইমস অব ইন্ডিয়া।
জান্নাতির অভিযোগ, পিতামাতার বাড়ি ত্যাগ করার জন্য তাকে ও তার স্বামীকে চাপ প্রয়োগ করেছেন তার পিতা শাকিল। এতে তারা অস্বীকৃতি জানানোর পর তাকে প্রহার করেছেন তিনি। জান্নাতি তার মামলায় বলেছেন, এ বছর ২রা ফেব্রুয়ারি মারা যান তার মা মীরা বেগম। এর দু’মাস পরেই তার পিতা শাকিল ১৬ বছর বয়সী একটি মেয়ে শাহনাজকে বিয়ে করেন। শাকিল একজন দোকানী। সেক্টর ৬৩তে বেহলুলপুর গ্রামে তিনি মেয়ে ও জামাইকে নিয়ে বসবাস করতেন।
জান্নাতি বলেন, বাবা যখন শাহনাজকে বাড়ি নিয়ে এলেন তখনই মাত্র জানতে পারি যে, তিনি তাকে বিয়ে করেছেন। এ সময়ই বাবা আমাদেরকে বাড়ি ছেড়ে দিতে বলেন, যাতে শাহনাজকে থাকার জায়গা দিতে পারেন। কিন্তু বাবাকে আমি বললাম, এই বিয়ে আমাদের পরিবারের জন্য অসম্মান। তাকে আমাদের বাড়ি আনা উচিত হয় নি। এ পর্যায়ে বাবা আমাকে প্রহার করা শুরু করেন। একই সঙ্গে নানাভাবে নির্যাতন করতে থাকেন।
জান্নাতি বলেন, আমার মা একটি কোম্পানিতে এমব্রয়ডারির কাজ করতেন। বাড়ির জমিটি আমরা ২০০৭ সালে কিনেছি। তা কিনতে আমরা দুই লাখ রুপি দিয়েছি। পরে সেখানে বাড়ি নির্মাণকাজে দিয়েছি আরো ৫ লাখ রুপি। কিন্তু গত সপ্তাহে বাবা আমাদেরকে এই বাড়ি থেকে চলে যেতে বলেন, যাতে তার নতুন আরেকজন স্ত্রীকে জায়গা দিতে পারেন। বাবা বলেছেন, শাহনাজ দোকান দেখাশোনা করবে। সে সেখানে থাকবে। তাই তিনি আরেকজনকে বিয়ে করেছেন। পরের এই স্ত্রীকে তিনি আমাদের বাড়িতে রাখতে চান। তাই আমাদের চলে যাওয়া উচিত।
তবে শাকিলের দাবি, তিনি শুধু শাহনাজকে বিয়ে করেছেন। তৃতীয় বিয়ে করেন নি। তার ভাষায়, তারা যদি বাড়ি ছেড়ে না যায়, তাহলে আমি তৃতীয় বিয়ে করবো। তিনি যা-ই বলুন না কেন, এরই মধ্যে পুলিশ তাকে আটক করেছে। পুলিশ বলেছে, জান্নাতির আনা অভিযোগ তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
এ জন্য শাকিল তাকে প্রহার করেছেন এবং নির্যাতন করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেছেন জান্নাতি। এ খবর দিয়েছে অনলাইন টাইমস অব ইন্ডিয়া।
জান্নাতির অভিযোগ, পিতামাতার বাড়ি ত্যাগ করার জন্য তাকে ও তার স্বামীকে চাপ প্রয়োগ করেছেন তার পিতা শাকিল। এতে তারা অস্বীকৃতি জানানোর পর তাকে প্রহার করেছেন তিনি। জান্নাতি তার মামলায় বলেছেন, এ বছর ২রা ফেব্রুয়ারি মারা যান তার মা মীরা বেগম। এর দু’মাস পরেই তার পিতা শাকিল ১৬ বছর বয়সী একটি মেয়ে শাহনাজকে বিয়ে করেন। শাকিল একজন দোকানী। সেক্টর ৬৩তে বেহলুলপুর গ্রামে তিনি মেয়ে ও জামাইকে নিয়ে বসবাস করতেন।
জান্নাতি বলেন, বাবা যখন শাহনাজকে বাড়ি নিয়ে এলেন তখনই মাত্র জানতে পারি যে, তিনি তাকে বিয়ে করেছেন। এ সময়ই বাবা আমাদেরকে বাড়ি ছেড়ে দিতে বলেন, যাতে শাহনাজকে থাকার জায়গা দিতে পারেন। কিন্তু বাবাকে আমি বললাম, এই বিয়ে আমাদের পরিবারের জন্য অসম্মান। তাকে আমাদের বাড়ি আনা উচিত হয় নি। এ পর্যায়ে বাবা আমাকে প্রহার করা শুরু করেন। একই সঙ্গে নানাভাবে নির্যাতন করতে থাকেন।
জান্নাতি বলেন, আমার মা একটি কোম্পানিতে এমব্রয়ডারির কাজ করতেন। বাড়ির জমিটি আমরা ২০০৭ সালে কিনেছি। তা কিনতে আমরা দুই লাখ রুপি দিয়েছি। পরে সেখানে বাড়ি নির্মাণকাজে দিয়েছি আরো ৫ লাখ রুপি। কিন্তু গত সপ্তাহে বাবা আমাদেরকে এই বাড়ি থেকে চলে যেতে বলেন, যাতে তার নতুন আরেকজন স্ত্রীকে জায়গা দিতে পারেন। বাবা বলেছেন, শাহনাজ দোকান দেখাশোনা করবে। সে সেখানে থাকবে। তাই তিনি আরেকজনকে বিয়ে করেছেন। পরের এই স্ত্রীকে তিনি আমাদের বাড়িতে রাখতে চান। তাই আমাদের চলে যাওয়া উচিত।
তবে শাকিলের দাবি, তিনি শুধু শাহনাজকে বিয়ে করেছেন। তৃতীয় বিয়ে করেন নি। তার ভাষায়, তারা যদি বাড়ি ছেড়ে না যায়, তাহলে আমি তৃতীয় বিয়ে করবো। তিনি যা-ই বলুন না কেন, এরই মধ্যে পুলিশ তাকে আটক করেছে। পুলিশ বলেছে, জান্নাতির আনা অভিযোগ তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
No comments