ফেনীতে ‘ভুল চিকিৎসায়’ রোগীর মৃত্যু, ক্লিনিক ভাঙচুর, আহত ২
ফেনীতে
একটি বেসরকারি ক্লিনিকে ‘ভুল চিকিৎসায়’ লতিফা বেগম (৫৮) নামে এক নারী
রোগীর মৃত্যুর অভিযোগে ক্লিনিক ভাঙচুর করেছে রোগীর স্বজন ও বিক্ষুদ্ধ
এলাকাবাসী। এ সময় আহত হয়েছেন অন্তত: দু’জন। সোমবার রাতে ফেনী শহরের
কলাবাগান এলাকার ‘এ্যাপলো হসপিটাল (প্রা.) লিমিটেড’ নামে একটি ক্লিনিকে এ
ঘটনা ঘটে। নিহত লতিফা শহরের বিরিঞ্চি এলাকার ভূঁইয়া বাড়ির আবদুস সাত্তারের
স্ত্রী।
নিহতের ছেলে আবু তালেব বলেন, জরায়ুর টিউমার অপারেশনের জন্য তার মা লতিফা বেগমকে রোববার দুপুরে ফেনীর এ্যাপলো হাসপাতালে ভর্তি করে। হাসপাতালের সার্জারি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক আজিজ উল্যাহ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ল্যাপরোস্কপি মাধ্যমে টিউমার অপারেশনের জন্য ৬০ হাজার টাকায় চুক্তি হয়। এরপর রোববার মধ্যরাতে রোগীর অপারেশন করানো হয়। ল্যাপরোস্কপি মাধ্যমে টিউমার অপারেশনের চুক্তি হলেও চিকিৎসক সার্জারির মাধ্যমে তার মা’র অপারেশন করে।
নিহতের মেয়ের জামাতা মো. মহসিন বলেন, অপারেশনের পর সোমবার সকাল পর্যন্ত তার শ্বাশুড়ির জ্ঞান না ফিরলে তারা চিকিৎসকের সহায়তা চায়। পরে অবস্থার অবনতি হলে দুপুর ২টার দিকে ওই চিকিৎসক রোগীকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য বলেন।
সেখানে নেয়ার পথেই সন্ধ্যায় রোগীর মৃত্যু হয়।
চিকিৎসকের ‘ভুল চিকিৎসায়’ মা’র মৃত্য হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে ছেলে আবু তালেব। এ ঘটনার পর নিহতের স্বজন ও বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী সোমবার রাতে ক্লিনিকটি ভাঙচুর করেছে।
চিকিৎসক আজিজ উল্যাহ বলেন, রোগীকে অপারেশনের জন্য অজ্ঞান করতে এনেস্থেসিয়া বিশেষজ্ঞ ইনজেকশান দেয়। অপারেশনের পর সোমবার দুপুরে রোগীর জ্ঞান ফেরায় চিকিৎসকের সঙ্গে কথা হয় রোগীর। চিকিৎসক ধারণা করছে, রোগীর কার্ডিয়াক সমস্যা হয়েছে। তাই আমরা তাকে চমেক হাসপাতালের আইসিইউতে স্থানান্তর করার জন্য পরামর্শ দেই। কিন্তু রোগীর স্বজনরা তাকে সাধারণ ওয়ার্ডে ভর্তি করায়। রোগীর মৃত্যুর পেছনে আমাদের কোনো অবহেলা নেই। কার্ডিয়াক সমস্যার কারণে রোগীর মৃত্যু হতে পারে।
ফেনী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আলমগীর হোসেন জানান, হাসপাতাল ভাংচুরের ঘটনায় পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ দিলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নিহতের ছেলে আবু তালেব বলেন, জরায়ুর টিউমার অপারেশনের জন্য তার মা লতিফা বেগমকে রোববার দুপুরে ফেনীর এ্যাপলো হাসপাতালে ভর্তি করে। হাসপাতালের সার্জারি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক আজিজ উল্যাহ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ল্যাপরোস্কপি মাধ্যমে টিউমার অপারেশনের জন্য ৬০ হাজার টাকায় চুক্তি হয়। এরপর রোববার মধ্যরাতে রোগীর অপারেশন করানো হয়। ল্যাপরোস্কপি মাধ্যমে টিউমার অপারেশনের চুক্তি হলেও চিকিৎসক সার্জারির মাধ্যমে তার মা’র অপারেশন করে।
নিহতের মেয়ের জামাতা মো. মহসিন বলেন, অপারেশনের পর সোমবার সকাল পর্যন্ত তার শ্বাশুড়ির জ্ঞান না ফিরলে তারা চিকিৎসকের সহায়তা চায়। পরে অবস্থার অবনতি হলে দুপুর ২টার দিকে ওই চিকিৎসক রোগীকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য বলেন।
সেখানে নেয়ার পথেই সন্ধ্যায় রোগীর মৃত্যু হয়।
চিকিৎসকের ‘ভুল চিকিৎসায়’ মা’র মৃত্য হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে ছেলে আবু তালেব। এ ঘটনার পর নিহতের স্বজন ও বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী সোমবার রাতে ক্লিনিকটি ভাঙচুর করেছে।
চিকিৎসক আজিজ উল্যাহ বলেন, রোগীকে অপারেশনের জন্য অজ্ঞান করতে এনেস্থেসিয়া বিশেষজ্ঞ ইনজেকশান দেয়। অপারেশনের পর সোমবার দুপুরে রোগীর জ্ঞান ফেরায় চিকিৎসকের সঙ্গে কথা হয় রোগীর। চিকিৎসক ধারণা করছে, রোগীর কার্ডিয়াক সমস্যা হয়েছে। তাই আমরা তাকে চমেক হাসপাতালের আইসিইউতে স্থানান্তর করার জন্য পরামর্শ দেই। কিন্তু রোগীর স্বজনরা তাকে সাধারণ ওয়ার্ডে ভর্তি করায়। রোগীর মৃত্যুর পেছনে আমাদের কোনো অবহেলা নেই। কার্ডিয়াক সমস্যার কারণে রোগীর মৃত্যু হতে পারে।
ফেনী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আলমগীর হোসেন জানান, হাসপাতাল ভাংচুরের ঘটনায় পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ দিলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
No comments