বড় মঞ্চ থেকেই মাশরাফির বিদায় নেয়া উচিত -গৌতম ভট্টাচার্য by ইশতিয়াক পারভেজ
টাইগারদের
ইংল্যান্ড বিশ্বকাপের প্রথম পর্ব শেষ হয়ে আসছে। আর দুই ম্যাচ বাকি।
প্রতিপক্ষ ভারত ও পাকিস্তান! এর আগে জয় নিয়ে টাইগাররা ডিঙ্গিয়ে এসেছে আফগান
সীমানা। অনেকেই বলছে এ যেন ‘মিনি এশিয়া কাপ’! যাই হোক, সমীকরণ এমন যে
জিততেই হবে বাংলাদেশকে। সেই সঙ্গে ভাগ্যের মারপ্যাচে তাকিয়ে থাকতে হবে
অন্যদের দিকেও। এর মধ্যে আলোচনায় মাশরাফি বিন মুর্তজার বিদায়! যদিও তিনি
বলেছেন চালিয়ে যাবেন খেলা। তাতেও আছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। শেষের
সম্ভাবনা, মাশরাফির পর নেতৃত্বে সাকিব আল হাসান, এক কথায় বাংলাদেশ নিয়ে
আলোচনা এখন তুঙ্গে।
এমন পরিস্থিতিতে কি ভাবছেন দুই বাংলায় জনপ্রিয় প্রখ্যাত সংবাদিক গৌতম ভট্টাচার্য? এক সময় কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকা এবং বর্তমানে দৈনিক সংবাদ প্রতিদিন-এর ক্রিড়া বিভাগের প্রধান। লম্বা সময় ধরে তার লিখনিতে নানাভাবে উঠে এসেছে ‘বাংলাদেশ ক্রিকেট’। কখনো করেছেন তীক্ষ্ণ সমালোচনা আবার ভাসিয়েছেন প্রশংসাতেও। এবার বার্মিংহামে দৈনিক মানবজমিনের স্পোর্টস রিপোর্টার ইশতিয়াক পারভেজের অনুরোধে ফের টাইগারদের নিয়ে তুলে ধরেছেন তার মূল্যায়ন, তার ভাবনা। কথা বলেছেন এপার বাংলা ওপার বাংলার ক্রিকেট নিয়েও। সেই কথোপকথনের মূল অংশ তুলে ধরা হল-
প্রশ্ন: এখনো বাংলাদেশের সম্ভাবনা কতটা দেখছেন?
গৌতম ভট্টাচার্য: আমি অনেকটাই সম্ভাবনা দেখছি। আশা করি লম্বা ছুটি কাটিয়ে বেশ ফুরফুরেই আছে বাংলাদেশ দল। এত বড় ছুটি কাটিয়ে সাকিবরা আরো ভালোই খেলবে। এমন লম্বা একটি টুর্নামেন্ট খেলতে গেলে এমন ছুটির দরকার আছে। ইন্ডিয়া টিমকেও পাকিস্তান ম্যাচ জেতার পর দুদিনের ছুটি দেয়া হয়েছিল। যেটা তাদের সাহায্য করেছে। আমি মনে করি বাংলাদেশ শুধু দল হিসেবেই নয় এবার একটি সংকল্প নিয়ে খেলছে। তারা বড় বড় দলের বিপক্ষে যেভাবে ৩’শ রান তাড়া করেছে তাতে দলটির মধ্যে দারুণ একটি প্রত্যয় আছে। আমি খুবই আশাবাদী।
প্রশ্ন: বাংলাদেশকে ইচ্ছা করে জিতিয়ে দেবে ভারত, পাকিস্তানি সাবেক ক্রিকেটারের মন্তব্যটা কিভাবে নিচ্ছেন?
গৌতম ভট্টাচার্য: প্রশ্ন হলো, কথাগুলো কে বলছে! বাসিত আলী, তার নিজের কী বিশ্বাসযোগ্যতা? একটা সময়তো তাকে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের জন্যও অভিযুক্ত করা হয়েছিল। আসলে কে কথা বললো তা নিয়ে আমরা এত চিন্তিতো হবো কেন! যার বিশ্বাসযোগ্যতা আছে তেমন ব্যক্তি যদি কথা বলে তা হলে সেটি নিয়ে ভাবতে হয়। শচীন টেন্ডুলকর বলেছেন এমএস ধোনি স্লো খেলেছেন, এটা নিয়ে কথা হচ্ছে। কারণ কথাটা শচীন বলেছেন। বাসিত আলী কি বলেছেন তা নিয়ে ভারত-বাংলাদেশ কারো পিড়ীত হওয়া উচিত নয়। এই টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের হয়ে তিনি রান করে দেননি সাকিবরাই খেলেছে। আমার বিশ্বাস বাংলাদেশ এই সব শুনে রাস্তা হারিয়ে ফেলবে না।
প্রশ্ন: মাশরাফির বিদায় কেমন হওয়া উচিত বলে মনে করেন?
গৌতম ভট্টাচার্য: আমার মনে হয় মাশরাফির এখন বিদায় বলে দেয়া উচিত। কারণ প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে একটা সময় আবেগ দিয়ে কিছু চলে না। তবে মাশরাফির একটা জায়গা, যেখানে বাংলাদেশ দুর্বল। অদ্ভুত একটা পরিস্থিতি যে, তার জায়গাতে অন্য কেউ অধিনায়ক হলে দলকে এক সূত্রে বাঁধতে পারবে না। আমি জানি মাশরাফি জ্বলন্ত একটা উদাহরণ যে এত সব চোট নিয়ে সে খেলছে। কিন্তু আমার মনে হয় তার বিশ্বকাপের পর ছেড়ে দেয়া উচিত। নিজে সামনে থেকে নতুন অধিনায়ককে অনুপ্রেরণা দিয়ে এগিয়ে নেয়া উচিত। সেটি ম্যানেজার হয়ে হোক বা অন্যভাবে। হ্যা, এখনো মাশরাফির ভেলকি দেখানোর মত ক্ষমতা আছে। কিন্তু পরিস্থিতি যা, তার বয়স সব কিছু বিবেচনা করে বলছি একটি টুর্নামেন্টে টানা পারফরম্যান্স করে যাওয়া মনে হয় তার জন্য বেশ কঠিন। তাও এতগুলো অপারেশন নিয়ে। আমি মনে করি মাশরাফি শুধু বাংলাদেশের নয়, এই উপমহাদেশের যে ক’জন ভালো অধিনায়ক হিসেবে পরিগণিত হন যেমন ইমরান খান, মহেন্দ্র সিং ধোনি, সৌরভ গাঙ্গুলী, অজুর্না রানাতুঙ্গা তাদের কাতারেই আমি তাকে রাখতে চাই। কিন্তু সবকিছু শেষ হওয়ার একটি সঠিক সময় আছে। আমি মনে করি মাশরাফিকে বিশ্বকাপের পর খেলা ছেড়ে নতুন অধিনায়ক তৈরি করতে হবে যেন বাংলাদেশের যে অগ্রগতি তা সচল থাকে।
প্রশ্ন: ভারত-বাংলাদেশ ম্যাচে নিয়ে ভাবনা?
গৌতম ভট্টাচার্য: এই ম্যাচটা আবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে। বাংলাদেশ এবার যখন প্রথম ওয়ার্মআপ ম্যাচ কার্ডিফে খেলে সেই ভারত আর এই ভারত আলাদা। কারণ তখন দলে শিখর ধাওয়ান ছিল। তিনি থাকলে যা হয় যে প্রথম তিনটি ব্যাটসম্যানকে আউট করা কঠিন হয়ে যায়। সে যেহেতু নেই, বাংলাদেশ জানে লোকেশ রাহুল একটা দুর্বল জয়গা, তারা জানে চার নম্বরে বিজয় শঙ্কর একটি দুর্বল জায়গা, এছাড়াও ধোনিও রান তুলতে ব্যর্থ হচ্ছেন। বলার অপেক্ষা রাখেনা ভারতে তিনটি দুর্বল জায়গার সন্ধান এখন বাংলাদেশ জানে। তবে প্রশ্ন হচ্ছে বাংলাদেশের বোলিং আক্রমণ সেই জায়গাগুলোতে আঘাত করতে পারবে কিনা!
প্রশ্ন: বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ?
গৌতম ভট্টাচার্য: আমি মনে করি পাকিস্তানের চেয়ে বাংলাদেশ দলের সেমিফাইনালে যাওয়ার সম্ভবানা এখন দারুণ। সেমির সুযোগটা বাংলাদেশেরই আগে, পাকিস্তানের পরে।
প্রশ্ন: সাকিবের ফিরে আসা কিভাবে দেখছেন?
গৌতম ভট্টাচার্য: সাকিব অত্যাশ্চার্য কামব্যাক করেছেন। আমি মনে করি সৌরভ গাঙ্গুলী যেভাবে ক্যামব্যাক করেছিলেন তার সঙ্গে এটাও কোনো অংশে কম নয়। সে একজন অলরাউন্ডার হয়ে একা ভার নিয়েছেন। কিছুদিন আগে হাতে অপারেশন করিয়েছেন, আবার একটা ইনজুরি নিয়ে ফিরে এসে একা বাংলাদেশ টিমকে টানছেন। ব্রায়ান লারা যেমন একটা সময় একা দলকে টেনেছেন, তেমনটাই বিশ্বকাপে সাকিব করছেন। আমি মনে করি তার মতো একজন ক্রিকেটার যদি গঙ্গার ধারে থাকতো তাহলে বেঙ্গল ক্রিকেট টিমের রঞ্জি ট্রফিতে এমন বেহাল অবস্থা হতো না। এবং ঐ বাংলা যদি সাকিবের মতো একজন ক্রিকেটার তৈরি করতে পারে, এমন একটি শক্তিশালী দল তৈরি করতে পারে- বারবার আলোচনা হয় কেন আমাদের এই বাংলার টিমটা তৈরি হয় না! বাংলাদেশ এতো ভালো খেলে এই বাংলাতে একটি হীনমন্যতা তৈরি করেছে তা বলতে পারি।
এমন পরিস্থিতিতে কি ভাবছেন দুই বাংলায় জনপ্রিয় প্রখ্যাত সংবাদিক গৌতম ভট্টাচার্য? এক সময় কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকা এবং বর্তমানে দৈনিক সংবাদ প্রতিদিন-এর ক্রিড়া বিভাগের প্রধান। লম্বা সময় ধরে তার লিখনিতে নানাভাবে উঠে এসেছে ‘বাংলাদেশ ক্রিকেট’। কখনো করেছেন তীক্ষ্ণ সমালোচনা আবার ভাসিয়েছেন প্রশংসাতেও। এবার বার্মিংহামে দৈনিক মানবজমিনের স্পোর্টস রিপোর্টার ইশতিয়াক পারভেজের অনুরোধে ফের টাইগারদের নিয়ে তুলে ধরেছেন তার মূল্যায়ন, তার ভাবনা। কথা বলেছেন এপার বাংলা ওপার বাংলার ক্রিকেট নিয়েও। সেই কথোপকথনের মূল অংশ তুলে ধরা হল-
প্রশ্ন: এখনো বাংলাদেশের সম্ভাবনা কতটা দেখছেন?
গৌতম ভট্টাচার্য: আমি অনেকটাই সম্ভাবনা দেখছি। আশা করি লম্বা ছুটি কাটিয়ে বেশ ফুরফুরেই আছে বাংলাদেশ দল। এত বড় ছুটি কাটিয়ে সাকিবরা আরো ভালোই খেলবে। এমন লম্বা একটি টুর্নামেন্ট খেলতে গেলে এমন ছুটির দরকার আছে। ইন্ডিয়া টিমকেও পাকিস্তান ম্যাচ জেতার পর দুদিনের ছুটি দেয়া হয়েছিল। যেটা তাদের সাহায্য করেছে। আমি মনে করি বাংলাদেশ শুধু দল হিসেবেই নয় এবার একটি সংকল্প নিয়ে খেলছে। তারা বড় বড় দলের বিপক্ষে যেভাবে ৩’শ রান তাড়া করেছে তাতে দলটির মধ্যে দারুণ একটি প্রত্যয় আছে। আমি খুবই আশাবাদী।
প্রশ্ন: বাংলাদেশকে ইচ্ছা করে জিতিয়ে দেবে ভারত, পাকিস্তানি সাবেক ক্রিকেটারের মন্তব্যটা কিভাবে নিচ্ছেন?
গৌতম ভট্টাচার্য: প্রশ্ন হলো, কথাগুলো কে বলছে! বাসিত আলী, তার নিজের কী বিশ্বাসযোগ্যতা? একটা সময়তো তাকে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের জন্যও অভিযুক্ত করা হয়েছিল। আসলে কে কথা বললো তা নিয়ে আমরা এত চিন্তিতো হবো কেন! যার বিশ্বাসযোগ্যতা আছে তেমন ব্যক্তি যদি কথা বলে তা হলে সেটি নিয়ে ভাবতে হয়। শচীন টেন্ডুলকর বলেছেন এমএস ধোনি স্লো খেলেছেন, এটা নিয়ে কথা হচ্ছে। কারণ কথাটা শচীন বলেছেন। বাসিত আলী কি বলেছেন তা নিয়ে ভারত-বাংলাদেশ কারো পিড়ীত হওয়া উচিত নয়। এই টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের হয়ে তিনি রান করে দেননি সাকিবরাই খেলেছে। আমার বিশ্বাস বাংলাদেশ এই সব শুনে রাস্তা হারিয়ে ফেলবে না।
প্রশ্ন: মাশরাফির বিদায় কেমন হওয়া উচিত বলে মনে করেন?
গৌতম ভট্টাচার্য: আমার মনে হয় মাশরাফির এখন বিদায় বলে দেয়া উচিত। কারণ প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে একটা সময় আবেগ দিয়ে কিছু চলে না। তবে মাশরাফির একটা জায়গা, যেখানে বাংলাদেশ দুর্বল। অদ্ভুত একটা পরিস্থিতি যে, তার জায়গাতে অন্য কেউ অধিনায়ক হলে দলকে এক সূত্রে বাঁধতে পারবে না। আমি জানি মাশরাফি জ্বলন্ত একটা উদাহরণ যে এত সব চোট নিয়ে সে খেলছে। কিন্তু আমার মনে হয় তার বিশ্বকাপের পর ছেড়ে দেয়া উচিত। নিজে সামনে থেকে নতুন অধিনায়ককে অনুপ্রেরণা দিয়ে এগিয়ে নেয়া উচিত। সেটি ম্যানেজার হয়ে হোক বা অন্যভাবে। হ্যা, এখনো মাশরাফির ভেলকি দেখানোর মত ক্ষমতা আছে। কিন্তু পরিস্থিতি যা, তার বয়স সব কিছু বিবেচনা করে বলছি একটি টুর্নামেন্টে টানা পারফরম্যান্স করে যাওয়া মনে হয় তার জন্য বেশ কঠিন। তাও এতগুলো অপারেশন নিয়ে। আমি মনে করি মাশরাফি শুধু বাংলাদেশের নয়, এই উপমহাদেশের যে ক’জন ভালো অধিনায়ক হিসেবে পরিগণিত হন যেমন ইমরান খান, মহেন্দ্র সিং ধোনি, সৌরভ গাঙ্গুলী, অজুর্না রানাতুঙ্গা তাদের কাতারেই আমি তাকে রাখতে চাই। কিন্তু সবকিছু শেষ হওয়ার একটি সঠিক সময় আছে। আমি মনে করি মাশরাফিকে বিশ্বকাপের পর খেলা ছেড়ে নতুন অধিনায়ক তৈরি করতে হবে যেন বাংলাদেশের যে অগ্রগতি তা সচল থাকে।
প্রশ্ন: ভারত-বাংলাদেশ ম্যাচে নিয়ে ভাবনা?
গৌতম ভট্টাচার্য: এই ম্যাচটা আবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে। বাংলাদেশ এবার যখন প্রথম ওয়ার্মআপ ম্যাচ কার্ডিফে খেলে সেই ভারত আর এই ভারত আলাদা। কারণ তখন দলে শিখর ধাওয়ান ছিল। তিনি থাকলে যা হয় যে প্রথম তিনটি ব্যাটসম্যানকে আউট করা কঠিন হয়ে যায়। সে যেহেতু নেই, বাংলাদেশ জানে লোকেশ রাহুল একটা দুর্বল জয়গা, তারা জানে চার নম্বরে বিজয় শঙ্কর একটি দুর্বল জায়গা, এছাড়াও ধোনিও রান তুলতে ব্যর্থ হচ্ছেন। বলার অপেক্ষা রাখেনা ভারতে তিনটি দুর্বল জায়গার সন্ধান এখন বাংলাদেশ জানে। তবে প্রশ্ন হচ্ছে বাংলাদেশের বোলিং আক্রমণ সেই জায়গাগুলোতে আঘাত করতে পারবে কিনা!
প্রশ্ন: বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ?
গৌতম ভট্টাচার্য: আমি মনে করি পাকিস্তানের চেয়ে বাংলাদেশ দলের সেমিফাইনালে যাওয়ার সম্ভবানা এখন দারুণ। সেমির সুযোগটা বাংলাদেশেরই আগে, পাকিস্তানের পরে।
প্রশ্ন: সাকিবের ফিরে আসা কিভাবে দেখছেন?
গৌতম ভট্টাচার্য: সাকিব অত্যাশ্চার্য কামব্যাক করেছেন। আমি মনে করি সৌরভ গাঙ্গুলী যেভাবে ক্যামব্যাক করেছিলেন তার সঙ্গে এটাও কোনো অংশে কম নয়। সে একজন অলরাউন্ডার হয়ে একা ভার নিয়েছেন। কিছুদিন আগে হাতে অপারেশন করিয়েছেন, আবার একটা ইনজুরি নিয়ে ফিরে এসে একা বাংলাদেশ টিমকে টানছেন। ব্রায়ান লারা যেমন একটা সময় একা দলকে টেনেছেন, তেমনটাই বিশ্বকাপে সাকিব করছেন। আমি মনে করি তার মতো একজন ক্রিকেটার যদি গঙ্গার ধারে থাকতো তাহলে বেঙ্গল ক্রিকেট টিমের রঞ্জি ট্রফিতে এমন বেহাল অবস্থা হতো না। এবং ঐ বাংলা যদি সাকিবের মতো একজন ক্রিকেটার তৈরি করতে পারে, এমন একটি শক্তিশালী দল তৈরি করতে পারে- বারবার আলোচনা হয় কেন আমাদের এই বাংলার টিমটা তৈরি হয় না! বাংলাদেশ এতো ভালো খেলে এই বাংলাতে একটি হীনমন্যতা তৈরি করেছে তা বলতে পারি।
No comments