পাখির বাসাটি বাঁচাতে...
বাসায় রয়েছে ছয়টি ডিম |
রাস্তা
নির্মাণের জন্য ব্যস্ত একটি ট্রাক। মালামাল আনা নেয়া করছে প্রতিদিন। হঠাৎ
করেই নির্মাণ কাজে ব্যস্ত লোকরা খেয়াল করলেন ট্রাকটির ওপর একটি পাখি উড়ছে।
ট্রাকটি যেখানে যাচ্ছে পাখিটাও সেখানে যাচ্ছে। কিছুতেই পাখিটা দূরে সরছে না
ট্রাক থেকে।
কৌতুহলী হলেন তাদের কেউ কেউ। এরপর ট্রাকটির দিকে একটু ভালো করে খেয়াল করলেন- দেখলেন ট্রাকের নিচে ইঞ্জিনের পাশের ফাঁকা জায়গায় একটি পাখির বাসা। কাছে গিয়ে দেখেন বাসায় কয়েকটি ডিম।
ঘটনাটি তুরস্কের। দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় বিঙ্গল প্রদেশের ঘটনা এটি। বিঙ্গল-ইরজুরাম মহাসড়কের নির্মাণ কাজে ব্যস্ত ছিলো ট্রাকটি। সেটিতেই বাসা বেঁধেছে এক জোড় পাখি। শুধু তাই নয়। বাসায় ডিমও দিয়েছে মা পাখিটা। এটি দেখার পর পাখির বাসা ও ডিম বাঁচাতে ট্রাকটির সার্ভিস অফ করে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
তারা বলছে, যতদিন না ডিম ফুটে বাচ্চা বের হবে এবং পাখিগুলো বাসা ছেড়ে না যাবে ততদিন ট্রাকটিকে আর চালানো হবে না। একটি জায়গায় রাখা হবে সেটি যাদে পাখির বাসা ও ডিম নিরাপদে থাকতে পারে। শুধু তাই নয় নির্মাণ শ্রমিকরা পাখির বাসাটির দিকে লক্ষ্য রাখছেন যাতে কোন ক্ষতি না হয় বাসা ও ডিমের।
মহাসড়ক নির্মাণ কাজের এক কর্মী বলেন, প্রায় ২০ দিন আগে খেয়াল করলাম যে একটি পাখি ট্রাকটির আশপাশে উড়ছে। ট্রাক যেদিকে যাচ্ছে পাখিটাও সাথে সাথে যাচ্ছে। ভালো করে দেখতে চোখে পড়ে পাখির বাসাটি।
তিনি বলেন, গাড়িটির ইঞ্জিনের মধ্যে পাখি বাসা বেঁধেছে। সেখানে ছয়টি ডিমও রয়েছে। এরপর আমাদের প্রধান কর্মকর্তার নির্দেশে আমরা গাড়িটিকে আর ব্যবহার না করার সিদ্ধান্ত নেই। পাখির বাচ্চা ফুটে সেগুলো উড়তে শিখলে তারপর ট্রাকটি পুণরায় ব্যবহার শুরু করবো। আনাদোলু এজেন্সি
কৌতুহলী হলেন তাদের কেউ কেউ। এরপর ট্রাকটির দিকে একটু ভালো করে খেয়াল করলেন- দেখলেন ট্রাকের নিচে ইঞ্জিনের পাশের ফাঁকা জায়গায় একটি পাখির বাসা। কাছে গিয়ে দেখেন বাসায় কয়েকটি ডিম।
ঘটনাটি তুরস্কের। দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় বিঙ্গল প্রদেশের ঘটনা এটি। বিঙ্গল-ইরজুরাম মহাসড়কের নির্মাণ কাজে ব্যস্ত ছিলো ট্রাকটি। সেটিতেই বাসা বেঁধেছে এক জোড় পাখি। শুধু তাই নয়। বাসায় ডিমও দিয়েছে মা পাখিটা। এটি দেখার পর পাখির বাসা ও ডিম বাঁচাতে ট্রাকটির সার্ভিস অফ করে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
তারা বলছে, যতদিন না ডিম ফুটে বাচ্চা বের হবে এবং পাখিগুলো বাসা ছেড়ে না যাবে ততদিন ট্রাকটিকে আর চালানো হবে না। একটি জায়গায় রাখা হবে সেটি যাদে পাখির বাসা ও ডিম নিরাপদে থাকতে পারে। শুধু তাই নয় নির্মাণ শ্রমিকরা পাখির বাসাটির দিকে লক্ষ্য রাখছেন যাতে কোন ক্ষতি না হয় বাসা ও ডিমের।
মহাসড়ক নির্মাণ কাজের এক কর্মী বলেন, প্রায় ২০ দিন আগে খেয়াল করলাম যে একটি পাখি ট্রাকটির আশপাশে উড়ছে। ট্রাক যেদিকে যাচ্ছে পাখিটাও সাথে সাথে যাচ্ছে। ভালো করে দেখতে চোখে পড়ে পাখির বাসাটি।
তিনি বলেন, গাড়িটির ইঞ্জিনের মধ্যে পাখি বাসা বেঁধেছে। সেখানে ছয়টি ডিমও রয়েছে। এরপর আমাদের প্রধান কর্মকর্তার নির্দেশে আমরা গাড়িটিকে আর ব্যবহার না করার সিদ্ধান্ত নেই। পাখির বাচ্চা ফুটে সেগুলো উড়তে শিখলে তারপর ট্রাকটি পুণরায় ব্যবহার শুরু করবো। আনাদোলু এজেন্সি
No comments