লর্ডসে আজ বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে নামবে পাকিস্তান
ইংল্যান্ডের
কাছে নিউজিল্যান্ডের হারে ধূলিসাৎ হয়ে গেছে পাকিস্তানের
সেমিফাইনাল-স্বপ্ন! সেমিতে খেলার ক্ষীণ যে সম্ভাবনা এখনও বেঁচে আছে সেটিকে
বাস্তবে রূপ দিতে হলে বাংলাদেশের বিপক্ষে অলৌকিক কিছু করে দেখাতে হবে
সরফরাজদের। প্রথমে ব্যাট করে কমপক্ষে ৩৫০ রান করতে হবে তাদের। পরে
টাইগারদের হারাতে হবে অকল্পনীয় ব্যবধান, ৩১১ রানে।
এমন আকাশ কুসুম সমীকরণেও আশাহত নয় পাকিস্তান। লক্ষ্যে পৌঁছতে সেভাবে জিততেই মরিয়া তারা। এ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় উঠেছে রসিকতার ঝড়। হাসি ঠাট্টা মশকরায় মেতেছেন নেটিজেনরা। যে যার মতো করে মজা করছেন।
খোদ পাকিস্তানেরই সাবেক অধিনায়ক মোহাম্মদ ইউসুফ এ বিষয়ে বিদ্রুপ করেছেন। তিনি বলেছেন, বাংলাদেশ দলের ওপর বজ্রপাত হলে কিংবা ১০ রানে অলআউট হলে সেমিতে যাবে সরফরাজরা।
তবে পাকিস্তানের সাবেক স্পিডস্টার শোয়েব আখতারের সমর্থন পাচ্ছেন সরফরাজরা। শেষ চারে না হোক অন্তত তাদের জয়ের সাহস দিচ্ছেন তিনি। এজন্য যেভাবে খেলতে হবে, সেই উপায়ও বাতলে দিয়েছেন গতিতারকা।
লর্ডসে আজ বাংলাদেশের বিপক্ষে অনুজদের ভয়ডরহীন ক্রিকেট খেলার পরামর্শ দিয়েছেন,‘টাইগারদের বিপক্ষে জিততে চাইলেই হবে না। এজন্য ভয়ডরহীন ক্রিকেট খেলতে হবে।’
পাকপ্যাশনকে তিনি বলেন, আমরা যেভাবে আগের ম্যাচগুলোতে খেলেছি, সেভাবে খেললে হবে না। রীতিমতো রূদ্রমূর্তির রূপ ধারণ করতে হবে। আগুনে পারফরম্যান্স করতে হবে। যাতে জ্বলে-পুড়ে ছারখার হবে প্রতিপক্ষ। মানসিক ও শারীরিক ভাষা হতে হবে সেরকমই। ভয়ে কুঁচকে গেলে হবে না। সাহসী ক্রিকেট উপহার দিতে হবে। যেটা পাকিস্তান ক্রিকেটের চিরাচরিত চরিত্র ও বৈশিষ্ট্য।
এমন আকাশ কুসুম সমীকরণেও আশাহত নয় পাকিস্তান। লক্ষ্যে পৌঁছতে সেভাবে জিততেই মরিয়া তারা। এ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় উঠেছে রসিকতার ঝড়। হাসি ঠাট্টা মশকরায় মেতেছেন নেটিজেনরা। যে যার মতো করে মজা করছেন।
খোদ পাকিস্তানেরই সাবেক অধিনায়ক মোহাম্মদ ইউসুফ এ বিষয়ে বিদ্রুপ করেছেন। তিনি বলেছেন, বাংলাদেশ দলের ওপর বজ্রপাত হলে কিংবা ১০ রানে অলআউট হলে সেমিতে যাবে সরফরাজরা।
তবে পাকিস্তানের সাবেক স্পিডস্টার শোয়েব আখতারের সমর্থন পাচ্ছেন সরফরাজরা। শেষ চারে না হোক অন্তত তাদের জয়ের সাহস দিচ্ছেন তিনি। এজন্য যেভাবে খেলতে হবে, সেই উপায়ও বাতলে দিয়েছেন গতিতারকা।
লর্ডসে আজ বাংলাদেশের বিপক্ষে অনুজদের ভয়ডরহীন ক্রিকেট খেলার পরামর্শ দিয়েছেন,‘টাইগারদের বিপক্ষে জিততে চাইলেই হবে না। এজন্য ভয়ডরহীন ক্রিকেট খেলতে হবে।’
পাকপ্যাশনকে তিনি বলেন, আমরা যেভাবে আগের ম্যাচগুলোতে খেলেছি, সেভাবে খেললে হবে না। রীতিমতো রূদ্রমূর্তির রূপ ধারণ করতে হবে। আগুনে পারফরম্যান্স করতে হবে। যাতে জ্বলে-পুড়ে ছারখার হবে প্রতিপক্ষ। মানসিক ও শারীরিক ভাষা হতে হবে সেরকমই। ভয়ে কুঁচকে গেলে হবে না। সাহসী ক্রিকেট উপহার দিতে হবে। যেটা পাকিস্তান ক্রিকেটের চিরাচরিত চরিত্র ও বৈশিষ্ট্য।
No comments