ইরানকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা হস্তান্তরে প্রস্তুত রাশিয়া
তুরস্কের
পর এবার ইরানের কাছে অত্যাধুনিক আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ‘এস-৪০০’
হস্তান্তর করতে প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছে রাশিয়া। ইতিমধ্যেই ইরান
রাশিয়ার কাছ থেকে এস-৩০০ গ্রহণ করেছে।
রাশিয়ার সমরাস্ত্র নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান ‘রাশান ফেডারেল সার্ভিস অব মিলিটারি-টেকনিক্যাল কো-অপারেশন’র গণমাধ্যম বিভাগের একজন কর্মকর্তা দেশটির বার্তা সংস্থা স্পুটনিককে গতকাল শুক্রবার এ কথা বলেন। তবে মস্কো জানায়, ইরানের পক্ষ থেকে এখনো এ বিষয়টি নিয়ে রাশিয়ার কাছে আনুষ্ঠানিক আবেদন করা হয়নি।
রাশিয়ার ওই কর্মকর্তা বলেন, আমরা ইরানসহ অন্য দেশের কাছে এস-৪০০ সরবরাহ করার লক্ষ্যে আলোচনা করতে প্রস্তুত। বিশেষ করে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে ২০১৫ সালের ২০ জুন অনুমোদিত প্রস্তাবে ইরানের কাছে এস-৪০০ বিক্রির ব্যাপারে কোনও বিধিনিষেধ না থাকায় মস্কো এ বিষয়ে উদার দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করেছে।
ইরান এরই মধ্যে রাশিয়ার কাছ থেকে এই আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার আগের সংস্করণ এস-৩০০ গ্রহণ করেছে। রাশিয়ার এ কর্মকর্তা তার এ বক্তব্যে চার বছর আগে ইরানের পরমাণু সমঝোতা অনুমোদন করে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে পাস হওয়া ২ হাজার ২৩১ নম্বর প্রস্তাবের প্রতি ইঙ্গিত করেন। ওই প্রস্তাবে ইরানের শান্তিপূর্ণ পরমাণু কর্মসূচি সীমাবদ্ধ রাখার কথা বলা হলেও তেহরানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি নিয়ে কোনো বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়নি।
এর আগে গত ৩০ মে সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গ দাবি করেছিল, ইরান রাশিয়ার কাছ থেকে এস-৪০০ কেনার অনুরোধ জানালেও মস্কো তা প্রত্যাখ্যান করেছে। কিন্তু জুন মাসে রাশিয়ার একজন উপপ্রধানমন্ত্রী ব্লুমবার্গের ওই খবর নাকচ করে দেন।
সাম্প্রতিক সময়ে তুরস্কের কাছে রাশিয়ার এস-৪০০ ব্যবস্থা বিক্রি নিয়ে আঙ্কারার সঙ্গে ওয়াশিংটনের সম্পর্কে তীব্র টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। মার্কিন সরকার বিষয়টি নিয়ে তুরস্কের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুমকি দিলেও আঙ্কারা সে হুমকি প্রত্যাখ্যান করেছে।
রাশিয়ার সমরাস্ত্র নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান ‘রাশান ফেডারেল সার্ভিস অব মিলিটারি-টেকনিক্যাল কো-অপারেশন’র গণমাধ্যম বিভাগের একজন কর্মকর্তা দেশটির বার্তা সংস্থা স্পুটনিককে গতকাল শুক্রবার এ কথা বলেন। তবে মস্কো জানায়, ইরানের পক্ষ থেকে এখনো এ বিষয়টি নিয়ে রাশিয়ার কাছে আনুষ্ঠানিক আবেদন করা হয়নি।
রাশিয়ার ওই কর্মকর্তা বলেন, আমরা ইরানসহ অন্য দেশের কাছে এস-৪০০ সরবরাহ করার লক্ষ্যে আলোচনা করতে প্রস্তুত। বিশেষ করে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে ২০১৫ সালের ২০ জুন অনুমোদিত প্রস্তাবে ইরানের কাছে এস-৪০০ বিক্রির ব্যাপারে কোনও বিধিনিষেধ না থাকায় মস্কো এ বিষয়ে উদার দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করেছে।
ইরান এরই মধ্যে রাশিয়ার কাছ থেকে এই আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার আগের সংস্করণ এস-৩০০ গ্রহণ করেছে। রাশিয়ার এ কর্মকর্তা তার এ বক্তব্যে চার বছর আগে ইরানের পরমাণু সমঝোতা অনুমোদন করে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে পাস হওয়া ২ হাজার ২৩১ নম্বর প্রস্তাবের প্রতি ইঙ্গিত করেন। ওই প্রস্তাবে ইরানের শান্তিপূর্ণ পরমাণু কর্মসূচি সীমাবদ্ধ রাখার কথা বলা হলেও তেহরানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি নিয়ে কোনো বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়নি।
এর আগে গত ৩০ মে সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গ দাবি করেছিল, ইরান রাশিয়ার কাছ থেকে এস-৪০০ কেনার অনুরোধ জানালেও মস্কো তা প্রত্যাখ্যান করেছে। কিন্তু জুন মাসে রাশিয়ার একজন উপপ্রধানমন্ত্রী ব্লুমবার্গের ওই খবর নাকচ করে দেন।
সাম্প্রতিক সময়ে তুরস্কের কাছে রাশিয়ার এস-৪০০ ব্যবস্থা বিক্রি নিয়ে আঙ্কারার সঙ্গে ওয়াশিংটনের সম্পর্কে তীব্র টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। মার্কিন সরকার বিষয়টি নিয়ে তুরস্কের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুমকি দিলেও আঙ্কারা সে হুমকি প্রত্যাখ্যান করেছে।
অত্যাধুনিক আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ‘এস-৪০০’। ছবি: এএফপি |
No comments