সেনা প্রত্যাহারের খসড়া তৈরিতে হিমশিম খাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ও তালেবান প্রতিনিধিরা by ক্যাথি গ্যানন
চুক্তির
একটা খসড়া তৈরির ব্যাপারে হিমশিম খাচ্ছে তালেবান এবং মার্কিন প্রতিনিধিরা।
এই খসড়ায় আফগানিস্তান থেকে আমেরিকান ও ন্যাটো সেনা প্রত্যাহারের সময়সীমা
ঠিক করা হবে এবং রোববার আফগান শান্তি সম্মেলনের আগে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে
লড়াইয়ের প্রতিশ্রুতি দেবে তালেবানরা।
আলোচনার ব্যাপারে অবগত কর্মকর্তারা বলেছেন, বুধবার রাত পর্যন্ত আলোচনা চলেছে এবং বৃহস্পতিবার আবার আলোচনা বসবে। বৃহস্পতিবার তালেবান আর মার্কিন দূত জালমাই খলিলজাদের মধ্যে আলোচনা ষষ্ঠ দিনে গড়ায়।
তালেবানদের কাতারের রাজনৈতিক অফিসের মুখপাত্র সুহাইল শাহীন অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে বৃহস্পতিবার বলেন যে, “আলোচনা চলছে এবং পরদিনও আলোচনা চলবে। আমাদের কিছুটা অগ্রগতি হয়েছে”।
এর আগে তিনি বলেছিলেন যে, যে সব ধারার ব্যাপারে উভয় পক্ষ সম্মত হয়েছে, সেগুলোর সমন্বয়ে একটা চুক্তির খসড়া পুণরায় লেখা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার তিনি বলেন, দুই পক্ষ তাদের আলোচনার পরিধি বাড়িয়েছে। তবে এ ব্যাপারে বিস্তারিত আর কিছু তিনি বলেননি।
এখন পর্যন্ত সেনা প্রত্যাহারের সময়ের ব্যাপারে দুই পক্ষ বিভক্ত হয়ে আছে, এবং যুক্তরাষ্ট্র এ ব্যাপারে আরও সময় চাচ্ছে।
পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে তালেবান কর্মকর্তারা এর আগে বলেছিলেন যে, যুক্তরাষ্ট্র তাদের সেনা পুরোপুরি প্রত্যাহারের জন্য ১৮ মাস পর্যন্ত সময় চেয়েছে, যদিও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে ফক্স নিউজকে বলেছেন যে, সেনা প্রত্যাহার এরই মধ্যে নিরবে শুরু হয়েছে এবং সেনা সংখ্যা ৯,০০০ এ নামিয়ে আনা হয়েছে। তবে একজন সিনিয়র মার্কিন কর্মকর্তা এরপর প্রেসিডেন্টের বক্তব্যের সাথে দ্বিমত পোষণ করে বলেন যে, বাহিনীর আকার অপরিবর্তিত রয়েছে এবং এই সংখ্যাটা হলো ১৪,০০০।
এর পরও, ট্রাম্পের বিবৃতির মাধ্যমে আফগানিস্তানে আমেরিকার ১৮ বছরের যুদ্ধের ইতি টানার জন্য প্রেসিডেন্টের আকাঙ্ক্ষার বিষয়টি উঠে এসেছে।
সেনা প্রত্যাহারে তার ব্যাগ্রতার কারণে তালেবানের অবস্থান সংহত হয়েছে। তালেবানরা এখন সফলভাবে দেশের অর্ধেক অংশ নিয়ন্ত্রণ করছে এবং আসন্ন শান্তি সম্মেলন আয়োজনের ব্যাপারে তারা সফলও হয়েছে, যেখানে আফগান সরকারের কোন প্রতিনিধি থাকবে না।
জার্মানি আর কাতার এই সংলাপে সহায়তা করছে এবং সকলকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। তারা জানিয়েছে যে, অংশগ্রহণকারীরা ব্যক্তিগতভাবে সম্মেলনে অংশ নিবেন, যে ধারণাটা মোটেই সমর্থন করেন না প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি। রোববারের বৈঠকের ব্যাপারে তিনি কোন মন্তব্য করেননি।
আলোচনার ব্যাপারে অবগত কর্মকর্তারা বলেছেন, বুধবার রাত পর্যন্ত আলোচনা চলেছে এবং বৃহস্পতিবার আবার আলোচনা বসবে। বৃহস্পতিবার তালেবান আর মার্কিন দূত জালমাই খলিলজাদের মধ্যে আলোচনা ষষ্ঠ দিনে গড়ায়।
তালেবানদের কাতারের রাজনৈতিক অফিসের মুখপাত্র সুহাইল শাহীন অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে বৃহস্পতিবার বলেন যে, “আলোচনা চলছে এবং পরদিনও আলোচনা চলবে। আমাদের কিছুটা অগ্রগতি হয়েছে”।
এর আগে তিনি বলেছিলেন যে, যে সব ধারার ব্যাপারে উভয় পক্ষ সম্মত হয়েছে, সেগুলোর সমন্বয়ে একটা চুক্তির খসড়া পুণরায় লেখা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার তিনি বলেন, দুই পক্ষ তাদের আলোচনার পরিধি বাড়িয়েছে। তবে এ ব্যাপারে বিস্তারিত আর কিছু তিনি বলেননি।
এখন পর্যন্ত সেনা প্রত্যাহারের সময়ের ব্যাপারে দুই পক্ষ বিভক্ত হয়ে আছে, এবং যুক্তরাষ্ট্র এ ব্যাপারে আরও সময় চাচ্ছে।
পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে তালেবান কর্মকর্তারা এর আগে বলেছিলেন যে, যুক্তরাষ্ট্র তাদের সেনা পুরোপুরি প্রত্যাহারের জন্য ১৮ মাস পর্যন্ত সময় চেয়েছে, যদিও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে ফক্স নিউজকে বলেছেন যে, সেনা প্রত্যাহার এরই মধ্যে নিরবে শুরু হয়েছে এবং সেনা সংখ্যা ৯,০০০ এ নামিয়ে আনা হয়েছে। তবে একজন সিনিয়র মার্কিন কর্মকর্তা এরপর প্রেসিডেন্টের বক্তব্যের সাথে দ্বিমত পোষণ করে বলেন যে, বাহিনীর আকার অপরিবর্তিত রয়েছে এবং এই সংখ্যাটা হলো ১৪,০০০।
এর পরও, ট্রাম্পের বিবৃতির মাধ্যমে আফগানিস্তানে আমেরিকার ১৮ বছরের যুদ্ধের ইতি টানার জন্য প্রেসিডেন্টের আকাঙ্ক্ষার বিষয়টি উঠে এসেছে।
সেনা প্রত্যাহারে তার ব্যাগ্রতার কারণে তালেবানের অবস্থান সংহত হয়েছে। তালেবানরা এখন সফলভাবে দেশের অর্ধেক অংশ নিয়ন্ত্রণ করছে এবং আসন্ন শান্তি সম্মেলন আয়োজনের ব্যাপারে তারা সফলও হয়েছে, যেখানে আফগান সরকারের কোন প্রতিনিধি থাকবে না।
জার্মানি আর কাতার এই সংলাপে সহায়তা করছে এবং সকলকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। তারা জানিয়েছে যে, অংশগ্রহণকারীরা ব্যক্তিগতভাবে সম্মেলনে অংশ নিবেন, যে ধারণাটা মোটেই সমর্থন করেন না প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি। রোববারের বৈঠকের ব্যাপারে তিনি কোন মন্তব্য করেননি।
No comments