সাইবার ঝুঁকি থেকে মুক্তি পেতে...
আপনার
ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে কেউ হুমকি দিচ্ছে? অথবা সাবেক প্রেমিকের
সঙ্গে অন্তরঙ্গ মুহুর্তের ছবি ফাঁস করে দেয়ার ভয় দেখিয়ে বিভিন্ন ভাবে
হেনস্তার চেষ্টা করছে? নাকি মোবাইল, কম্পিউটার বা প্রযুক্তির বিভিন্ন
মাধ্যম ব্যবহার করে হ্যারেজ করলেও বুঝতে পারছেন না কোথায় গিয়ে অভিযোগ
করবেন। সাইবার জগতের সকল প্রকার অপরাধকে ভয় পাওয়ার দিন শেষ। প্রযুক্তি
ব্যবহার করে করা যে কোনো অপরাধের শিকার হওয়া থেকে বাঁচতে কোথায় কি সেবা
পাবেন, কোন অপরাধে অপরাধীর কি শাস্তি, কোন অপরাধের জন্য কোন অথরিটি আপনাকে
সুরক্ষা দেবে সবকিছু জানতে পড়তে পারেন ‘সাইবার ক্রাইম: প্রযুক্তির ঝুঁকি ও
নিরাপত্তা’ বইটি। অমর একুশে গ্রন্থমেলার ২ নম্বর প্যাভিলিয়ন ‘ইত্যাদি
গ্রন্থ প্রকাশ’ এ (মেলার সোহরাওয়ার্দী মাঠ অংশে প্রবেশ করতেই ২ নম্বর স্টল)
পাওয়া যাচ্ছে বইটি। দাম ধরা হয়েছে ২২৫ টাকা। মেলা উপলক্ষে ২৭ শতাংশ ছাড়
দেয়া হয়েছে।
বইটি লিখেছেন তরুণ লেখক ও সাংবাদিক আব্দুল আলীম।
‘সাইবার ক্রাইম: প্রযুক্তির ঝুঁকি ও নিরাপত্তা’ বইটি সাজানো হয়েছে অসংখ্য কেস স্টাডি ও হ্যাকিং, প্রাকিং ও নানা কলা-কৌশলের বর্ণনা দিয়ে। সাইবার ক্রাইম কী? কীভাবে এটি সংঘটিত হয়? ডিজিটাল ব্যবস্থার কী কী সংকট রয়েছে? তথ্য প্রযুক্তির বিপ্লবের সঙ্গে এই অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি কতটুকু? বিশ্বে কী কী ধরনের সাইবার ক্রাইম হয়? বাংলাদেশেই বা কেমন অপরাধ হচ্ছে বা আগামীতে হতে পারে? কম্পিউটার, মোবাইল ও অন্যান্য মাধ্যম ব্যবহার করে কী ধরনের অপরাধ হয়? ব্যাংকিং সেক্টরে কেমন অপরাধ হয়? সাইবার অপরাধকে কেন্দ্র করে যে বৈশ্বিক চক্র গড়ে উঠেছে তার অবস্থাই বা কী? সাইবার সম্পর্কিত ক্রিমিনাল ইন্ডাস্ট্রিজ এর অর্থনৈতিক অবস্থান কেমন? বাংলাদেশের আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এসব অপরাধ মোকাবিলায় কতটুকু সক্ষম? সাইবার অপরাধের সমাধান কোথায়? এসব প্রশ্নের সুস্পষ্ট উত্তরের আলোকেই লেখা হয়েছে এ গ্রন্থ। বর্ণনা করা হয়েছে মোবাইলের মাধ্যমে প্রতারণা, কম্পিউটার ভিত্তিক সাইবার ক্রাইম ও অন্যান্য টেকনোলজি ব্যবহার করে বিশ্বব্যাপী অপরাধীরা যেসব অপরাধ করে থাকে, সে সম্পর্কে। বইটি পড়লে জানা যাবে প্রযুক্তি পণ্য ব্যবহারের ঝুঁকিপূর্ণ দিক ও সাইবার ক্রাইমের শিকার হলে কোথায় গিয়ে অভিযোগ করতে হবে, সে সম্পর্কে।
বইটি লিখেছেন তরুণ লেখক ও সাংবাদিক আব্দুল আলীম।
‘সাইবার ক্রাইম: প্রযুক্তির ঝুঁকি ও নিরাপত্তা’ বইটি সাজানো হয়েছে অসংখ্য কেস স্টাডি ও হ্যাকিং, প্রাকিং ও নানা কলা-কৌশলের বর্ণনা দিয়ে। সাইবার ক্রাইম কী? কীভাবে এটি সংঘটিত হয়? ডিজিটাল ব্যবস্থার কী কী সংকট রয়েছে? তথ্য প্রযুক্তির বিপ্লবের সঙ্গে এই অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি কতটুকু? বিশ্বে কী কী ধরনের সাইবার ক্রাইম হয়? বাংলাদেশেই বা কেমন অপরাধ হচ্ছে বা আগামীতে হতে পারে? কম্পিউটার, মোবাইল ও অন্যান্য মাধ্যম ব্যবহার করে কী ধরনের অপরাধ হয়? ব্যাংকিং সেক্টরে কেমন অপরাধ হয়? সাইবার অপরাধকে কেন্দ্র করে যে বৈশ্বিক চক্র গড়ে উঠেছে তার অবস্থাই বা কী? সাইবার সম্পর্কিত ক্রিমিনাল ইন্ডাস্ট্রিজ এর অর্থনৈতিক অবস্থান কেমন? বাংলাদেশের আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এসব অপরাধ মোকাবিলায় কতটুকু সক্ষম? সাইবার অপরাধের সমাধান কোথায়? এসব প্রশ্নের সুস্পষ্ট উত্তরের আলোকেই লেখা হয়েছে এ গ্রন্থ। বর্ণনা করা হয়েছে মোবাইলের মাধ্যমে প্রতারণা, কম্পিউটার ভিত্তিক সাইবার ক্রাইম ও অন্যান্য টেকনোলজি ব্যবহার করে বিশ্বব্যাপী অপরাধীরা যেসব অপরাধ করে থাকে, সে সম্পর্কে। বইটি পড়লে জানা যাবে প্রযুক্তি পণ্য ব্যবহারের ঝুঁকিপূর্ণ দিক ও সাইবার ক্রাইমের শিকার হলে কোথায় গিয়ে অভিযোগ করতে হবে, সে সম্পর্কে।
No comments