একটি পাতায় ঘুচবে বন্ধ্যাত্ব
একটা সময় ছিল যখন অনেক খুঁজলে তবেই দু'একজন ডায়াবেটিস রোগীর সন্ধান পাওয়া যেত। কিন্তু এখন ঘরে ঘরে ডায়াবেটিস নয়তো ব্লাড প্রেসারের রোগী। গবেষণায় দেখা গেছে, বর্তমানে মানুষ যেসব রোগে বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে সেগুলির মধ্যে অন্যতম হল স্ট্রেস, ডিপ্রেশন, বন্ধ্যাত্ব, সংক্রমণ, সেই সঙ্গে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হার্ট ডিজিজ ইত্যাদি। তাই বুঝতে নিশ্চয় অসুবিধা হচ্ছে না, যে বর্তমান রোগের প্রকোপ কতটা বেড়েছে। আর তাই রোগের সঙ্গে আমাদের লড়াইটা আরও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছে। তবে অসুখতো থাকবেই এরই মধ্যে যুদ্ধ করে আমাদের বেঁচে থাকতে হবে। আর এক্ষেতে আপনাকে সহায়তা করবে সনাতন পদ্ধতি। বিশেষজ্ঞদের মতে, সনাতনী চিকিৎসা পদ্ধতিগুলি কিন্তু দারুন কাজে আসতে পারে আপনার রোগ সারাতে। বিশেষ করে আয়ুর্বেদ মেডিসন খেলে কোনো ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হওয়ার আশঙ্কাও থাকে না। ফলে রোগ তো সারেই, সেই সঙ্গে শীররের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়। এসব রোগের প্রকোপ কমাতে পারে এমন একটি আয়ুর্বেদিক ওষুধ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো;
ওষুধটি তৈরিতে যা যা লাগবে: শুকনো জলপাই পাতা ৫ থেকে ৬টা, পানি ২ গ্লাস।
প্রস্তুত প্রণালী: পরিমাণ মতো পানিতে শুকনো জলপাই পাতাগুলো ১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। এরপর পানি ছেঁকে একটি পাত্রে ভালো করে ফুটিয়ে নিন। এরপর পানিটা একটা বোতলে ঢেলে রাখুন। প্রতিদিন সকালে নাস্তার পর এই পানি পান করতে হবে। ইচ্ছা হলে এই পানীয়টি বানানোর সময় অল্প করে মধু মেশাতে পারেন। তাতে স্বাদটা ভালো লাগবে। এই ঘরোয়া ওষুধে উপস্থিত অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, বিশেষ কিছু এনজাইম এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রপাটিজ সংক্রমণের প্রকোপ কমানোর পাশাপাশি বন্ধ্যাত্ব ঘুচাবে। সেই সঙ্গে হজম ক্ষমতার উন্নতি, কোলেস্টরল কমায়, ওজন হ্রাস এবং কোষদের কর্মক্ষমতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। অলিভ পাতায় উপস্থিত অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রপাটিজ ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া এবং ফাঙ্গাসদের দ্রুত মেরে ফেলে। ফলে ঠাণ্ডা লাগা, ভাইরাল ইনফেকশন, ভাইরাল ফিবার, গলার সংক্রমণ, ইউরিনারি ট্রাক্ট ইনফেকশন, টিউবারকুলোসিস এবং হার্পিসের মতো রোগ হওয়ার আশংকা কমিয়ে দেয়। এ কারণেই শুধু আমাদের দেশে নয়, পাশ্চাত্য দেশগুলিতেও এর ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে।
ওষুধটি তৈরিতে যা যা লাগবে: শুকনো জলপাই পাতা ৫ থেকে ৬টা, পানি ২ গ্লাস।
প্রস্তুত প্রণালী: পরিমাণ মতো পানিতে শুকনো জলপাই পাতাগুলো ১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। এরপর পানি ছেঁকে একটি পাত্রে ভালো করে ফুটিয়ে নিন। এরপর পানিটা একটা বোতলে ঢেলে রাখুন। প্রতিদিন সকালে নাস্তার পর এই পানি পান করতে হবে। ইচ্ছা হলে এই পানীয়টি বানানোর সময় অল্প করে মধু মেশাতে পারেন। তাতে স্বাদটা ভালো লাগবে। এই ঘরোয়া ওষুধে উপস্থিত অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, বিশেষ কিছু এনজাইম এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রপাটিজ সংক্রমণের প্রকোপ কমানোর পাশাপাশি বন্ধ্যাত্ব ঘুচাবে। সেই সঙ্গে হজম ক্ষমতার উন্নতি, কোলেস্টরল কমায়, ওজন হ্রাস এবং কোষদের কর্মক্ষমতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। অলিভ পাতায় উপস্থিত অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রপাটিজ ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া এবং ফাঙ্গাসদের দ্রুত মেরে ফেলে। ফলে ঠাণ্ডা লাগা, ভাইরাল ইনফেকশন, ভাইরাল ফিবার, গলার সংক্রমণ, ইউরিনারি ট্রাক্ট ইনফেকশন, টিউবারকুলোসিস এবং হার্পিসের মতো রোগ হওয়ার আশংকা কমিয়ে দেয়। এ কারণেই শুধু আমাদের দেশে নয়, পাশ্চাত্য দেশগুলিতেও এর ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে।
No comments