প্রেসিডেন্ট না-হলেও সরকারে নেতৃত্ব দেব আমিই : সু চি
মিয়ানমারের
বিরোধী নেত্রী আং সান সু চি অঙ্গীকার করেছেন, সে দেশের আসন্ন নির্বাচনে
তার দল জিতলে তিনিই সরকারের নেতৃত্ব দেবেন – যদিও তিনি প্রেসিডেন্ট হতে
পারবেন না।
মিয়ানমারে আগামী ৮ নভেম্বর সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, যেটা হবে সে দেশে গত ২৫ বছরের মধ্যে প্রথম উন্মুক্ত নির্বাচন।
কিন্তু এই নির্বাচনে সু চি’র দল ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্র্যাসি (এনএলডি) যদি জেতে, তাহলেও দেশের প্রেসিডেন্ট হওয়ার পথে তার সাংবিধানিক বাধা রয়েছে।
মিয়ানমারের সেনাবাহিনী যে সংবিধানের খসড়া তৈরি করেছে, তাতে বলা হয়েছে বিদেশি নাগরিককে বিয়ে করলে কেউ দেশের প্রেসিডেন্ট হতে পারবেন না।
আং সান সু চি-র প্রয়াত স্বামী মাইকেল অ্যারিস ছিলেন ব্রিটিশ নাগরিক, ফলে নতুন সংবিধান অনুযায়ী দেশের প্রেসিডেন্টর পদ মিস সু চি’র জন্যও রুদ্ধ।
কিন্তু এই পটভূমিতেও সু চি আজ দেশের বৃহত্তম শহর ইয়াঙ্গনে ভাষণ দিতে গিয়ে বলেছেন এভাবে তাকে আটকানো যাবে না – কারণ ভোটে তার দল জিতলে সরকার পরিচালনা করবেন তিনিই।
বিরোধী নেত্রী জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট হতে না-পারলেও নতুন সরকারের প্রধান হবেন তিনিই।
তবে পাশাপাশি একজন প্রেসিডেন্টকেও নিয়োগ করা হবে, যিনি ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্র্যাসির আদর্শ ও নীতি অনুসরণ করে কাজকর্ম চালাবেন।
মিয়ানমার থেকে বিবিসির এক সংবাদদাতা বলেছেন, আং সান সু চি’র এই বক্তব্যকে দেশের সেনাবাহিনীর উদ্দেশে ছুড়ে দেয়া চ্যালেঞ্জ হিসেবেই দেখা হচ্ছে।
তিনি আরো বলছেন, মিস সু চি’র এই বক্তব্যকে অসাংবিধানিক বলেও চিহ্নিত করা হতে পারে। সূত্র : বিবিসি
মিয়ানমারে আগামী ৮ নভেম্বর সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, যেটা হবে সে দেশে গত ২৫ বছরের মধ্যে প্রথম উন্মুক্ত নির্বাচন।
কিন্তু এই নির্বাচনে সু চি’র দল ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্র্যাসি (এনএলডি) যদি জেতে, তাহলেও দেশের প্রেসিডেন্ট হওয়ার পথে তার সাংবিধানিক বাধা রয়েছে।
মিয়ানমারের সেনাবাহিনী যে সংবিধানের খসড়া তৈরি করেছে, তাতে বলা হয়েছে বিদেশি নাগরিককে বিয়ে করলে কেউ দেশের প্রেসিডেন্ট হতে পারবেন না।
আং সান সু চি-র প্রয়াত স্বামী মাইকেল অ্যারিস ছিলেন ব্রিটিশ নাগরিক, ফলে নতুন সংবিধান অনুযায়ী দেশের প্রেসিডেন্টর পদ মিস সু চি’র জন্যও রুদ্ধ।
কিন্তু এই পটভূমিতেও সু চি আজ দেশের বৃহত্তম শহর ইয়াঙ্গনে ভাষণ দিতে গিয়ে বলেছেন এভাবে তাকে আটকানো যাবে না – কারণ ভোটে তার দল জিতলে সরকার পরিচালনা করবেন তিনিই।
বিরোধী নেত্রী জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট হতে না-পারলেও নতুন সরকারের প্রধান হবেন তিনিই।
তবে পাশাপাশি একজন প্রেসিডেন্টকেও নিয়োগ করা হবে, যিনি ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্র্যাসির আদর্শ ও নীতি অনুসরণ করে কাজকর্ম চালাবেন।
মিয়ানমার থেকে বিবিসির এক সংবাদদাতা বলেছেন, আং সান সু চি’র এই বক্তব্যকে দেশের সেনাবাহিনীর উদ্দেশে ছুড়ে দেয়া চ্যালেঞ্জ হিসেবেই দেখা হচ্ছে।
তিনি আরো বলছেন, মিস সু চি’র এই বক্তব্যকে অসাংবিধানিক বলেও চিহ্নিত করা হতে পারে। সূত্র : বিবিসি
No comments