বিধ্বংসী ইসরাইলি ড্রোন কিনতে তাড়াহুড়া করছে ভারত
ভারত
যে নয়া দশটি সশস্ত্র ইসরাইলি হেরন টিপি ইউসিএভি কিনছে, সে খবর গত মাসেই
প্রকাশিত হয়েছিল। ভারত সরকার প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে কেনা এই
‘হেরন’ তুলে দেবে ভারতীয় বিমান বাহিনীকে।
কিন্তু গতকাল ‘ডিপ্লোম্যাট’ জানিয়েছে, সেই চুক্তির দ্রুত বাস্তবায়ন করতে চাইছে ভারত। দশটি ইসরাইলি হেরন বিমান বাহিনীতে দ্রুত অন্তর্ভূক্তি করতে চাইছে ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। কিন্তু কেন ড্রোনগুলি কেনা তড়িঘড়ি সেরে ফেলতে চাইছে ভারত?
চীন ও পাকিস্তানকে মোকাবিলা করা। ভারতীয় বিশ্লেষকদের মতে, এ দিক থেকে চীন ও পাকিস্তান বেশ এগিয়ে গেছে। দেশে জঙ্গি-দমনে সেই ড্রোন ব্যবহারও করছে পাকিকস্তান সরকার। যদিও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পাকিস্তানি প্রযুক্তি ফাঁকা বুলি ব্যতীত কিছুই নয়। কার্যত ড্রোনগুলি তৈরি করে পাকিস্তানকে হস্তান্তরিত করছে চীন। আর ভারত অভিযোগ করে আসছে, চীন অরুণাচল সীমান্তে ক্রমশ অশান্তির বাতাবরণ তৈরি করছে। তাই চীন ও পাকিস্তানি সেনাকে একযোগে রুখে দিতে ইসরাইলি ড্রোনগুলিকে কাজে লাগাতে চাইছে ভারত সরকার।
কিন্তু গতকাল ‘ডিপ্লোম্যাট’ জানিয়েছে, সেই চুক্তির দ্রুত বাস্তবায়ন করতে চাইছে ভারত। দশটি ইসরাইলি হেরন বিমান বাহিনীতে দ্রুত অন্তর্ভূক্তি করতে চাইছে ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। কিন্তু কেন ড্রোনগুলি কেনা তড়িঘড়ি সেরে ফেলতে চাইছে ভারত?
চীন ও পাকিস্তানকে মোকাবিলা করা। ভারতীয় বিশ্লেষকদের মতে, এ দিক থেকে চীন ও পাকিস্তান বেশ এগিয়ে গেছে। দেশে জঙ্গি-দমনে সেই ড্রোন ব্যবহারও করছে পাকিকস্তান সরকার। যদিও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পাকিস্তানি প্রযুক্তি ফাঁকা বুলি ব্যতীত কিছুই নয়। কার্যত ড্রোনগুলি তৈরি করে পাকিস্তানকে হস্তান্তরিত করছে চীন। আর ভারত অভিযোগ করে আসছে, চীন অরুণাচল সীমান্তে ক্রমশ অশান্তির বাতাবরণ তৈরি করছে। তাই চীন ও পাকিস্তানি সেনাকে একযোগে রুখে দিতে ইসরাইলি ড্রোনগুলিকে কাজে লাগাতে চাইছে ভারত সরকার।
ইসরাইলের
কাছ থেকে কেনা হচ্ছে দশটি সর্বাধুনিক ড্রোন-‘হেরন টিপি’। সবকটিতেই অস্ত্র
ভরা যাবে। সবকটিই হবে দূর পাল্লার। সর্বাধুনিক ড্রোন বিমানবাহিনীর হাতে এলে
অনেক সহজে অন্য দেশের ‘টার্গেট’গুলোর উপর আঘাত হানা যাবে। যুদ্ধাস্ত্র
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখন পর্যন্ত যুদ্ধ বা কোনো সংঘর্ষে শুধু তিনটি দেশ-
আমেরিকা, ব্রিটেন ও ইসরাইল সশস্ত্র ড্রোন ব্যবহার করেছে। এরপর ভারত সেই
তালিকায় নবতম সংযোজন হতে চলেছে কি না, সেদিকেই এখন নজর রাখছে আন্তর্জাতিক
দুনিয়া।
অক্টোবর–নভেম্বর নাগাদ রাজস্থানে বড় মাপের সেনা সমাবেশ করবে নয়াদিল্লি। ৩০ হাজার সেনা, টি–৯০ এস এবং টি–৭২ ট্যাঙ্ক, ক্ষেপণাস্ত্র, কৃত্রিম উপগ্রহের সংযোগ সমন্বিত অস্ত্র, ড্রোন এই মহড়ায় অংশ নেবে।
অক্টোবর–নভেম্বর নাগাদ রাজস্থানে বড় মাপের সেনা সমাবেশ করবে নয়াদিল্লি। ৩০ হাজার সেনা, টি–৯০ এস এবং টি–৭২ ট্যাঙ্ক, ক্ষেপণাস্ত্র, কৃত্রিম উপগ্রহের সংযোগ সমন্বিত অস্ত্র, ড্রোন এই মহড়ায় অংশ নেবে।
No comments