খালেদার লন্ডন সফর সুখকর হবে না -যুক্তরাজ্য আ.লীগের হুঁশিয়ারি
খালেদা জিয়ার লন্ডন সফরের প্রতিবাদে যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সংবাদ সম্মেলন। ছবি: প্রথম আলো |
বিএনপির
চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া লন্ডন সফরে এলে তা সুখকর হবে না বলে হুঁশিয়ারি
দিয়েছে যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ। আজ মঙ্গলবার পূর্ব লন্ডনের একটি রেস্তোরাঁয়
খালেদা জিয়ার লন্ডন সফরের প্রতিবাদে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলন থেকে এমন
হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, বিএনপির নেত্রী খালেদা জিয়ার উসকানি ও মদদে আন্দোলনের নামে বাংলাদেশের মানুষকে পুড়িয়ে মারা হয়েছে। পেট্রলবোমার আগুনে আহত অনেকে এখনো ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে কাতরাচ্ছেন। আর তিনি নিজে চিকিৎসা নিতে লন্ডনে আসছেন। যেখানেই খালেদা, সেখানেই তাঁকে প্রতিহত করা হবে।
লিখিত বক্তব্যে খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে বলা হয়, ‘আপনি মানুষের লাশের ওপর দিয়ে দেশের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত করে লন্ডনে আসবেন, এখানকার প্রবাসী বাঙালিরা আপনাকে স্বাগত নয়, ধিক্কার জানাচ্ছে।’ তাঁরা বেগম খালেদা জিয়াকে ‘আগুন সন্ত্রাসী’ ও ‘জঙ্গিবাদের মদদদাতা’ বলে উল্লেখ করেন। তাঁদের দাবি, খালেদা জিয়াকে প্রতিহত করার মাধ্যমে বাঙালিরা প্রমাণ করবে যুক্তরাজ্য কোনো সন্ত্রাসীকে স্বাগত জানায় না।
এক প্রশ্নের জবাবে যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সভাপতি সুলতান মাহমুদ শরীফ বলেন, যুক্তরাজ্যের মতো সভ্য দেশে যেভাবে প্রতিবাদ ও ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়, সেভাবেই তাঁরা প্রতিবাদ করবেন। তাঁদের আচরণে দেশের সম্মানহানি ঘটবে না, মন্তব্য করে সুলতান বলেন, পেট্রলবোমা না মেরে বা পুড়িয়ে মানুষ হত্যা না করেও যে প্রতিবাদ করা যায়, সেটি তাঁরা খালেদা জিয়াকে দেখাবেন।
কিন্তু অপরপক্ষের প্রতিক্রিয়ায় যদি সহিংসতা সৃষ্টি হয় তখন সেটা কীভাবে মোকাবিলা করবেন—এমন প্রশ্নের জবাবে সুলতান বলেন, ‘প্রয়োজনে প্রতিবাদের যত ভাষা আছে সব ব্যবহার করা হবে।’ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের সব প্রবাসী খালেদা জিয়াকে ‘ধিক্কার’ জানাতে প্রতিবাদে শামিল হবেন বলেও দাবি তাঁদের।
গতকাল সোমবার দুপুরে বিএনপির মুখপাত্র আসাদুজ্জামান রিপন ঢাকায় এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, খালেদা জিয়ার লন্ডনে যাওয়া নির্ভর করছে সেখানে তাঁর চিকিৎসকের সাক্ষাতের সূচির ওপর। এটা ১১, ১২ বা ১৩ আগস্ট হতে পারে। সেখানে তিনি দিন দশেক থাকতে পারেন।
গত জুনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লন্ডন সফরে এলে যুক্তরাজ্য বিএনপির ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে পড়েন। এবার খালেদা জিয়ার সফরকে কেন্দ্র করে যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ আগেভাগেই প্রতিবাদের ঘোষণা দিল।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়েন যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ সাজিদুর রহমান ফারুক। সংগঠনের সহসভাপতি জালাল উদ্দিন, যুগ্ম সম্পাদক নইম উদ্দিন, দপ্তর সম্পাদক শাহ শামীম আহমদ ছাড়াও যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতারা সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, বিএনপির নেত্রী খালেদা জিয়ার উসকানি ও মদদে আন্দোলনের নামে বাংলাদেশের মানুষকে পুড়িয়ে মারা হয়েছে। পেট্রলবোমার আগুনে আহত অনেকে এখনো ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে কাতরাচ্ছেন। আর তিনি নিজে চিকিৎসা নিতে লন্ডনে আসছেন। যেখানেই খালেদা, সেখানেই তাঁকে প্রতিহত করা হবে।
লিখিত বক্তব্যে খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে বলা হয়, ‘আপনি মানুষের লাশের ওপর দিয়ে দেশের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত করে লন্ডনে আসবেন, এখানকার প্রবাসী বাঙালিরা আপনাকে স্বাগত নয়, ধিক্কার জানাচ্ছে।’ তাঁরা বেগম খালেদা জিয়াকে ‘আগুন সন্ত্রাসী’ ও ‘জঙ্গিবাদের মদদদাতা’ বলে উল্লেখ করেন। তাঁদের দাবি, খালেদা জিয়াকে প্রতিহত করার মাধ্যমে বাঙালিরা প্রমাণ করবে যুক্তরাজ্য কোনো সন্ত্রাসীকে স্বাগত জানায় না।
এক প্রশ্নের জবাবে যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সভাপতি সুলতান মাহমুদ শরীফ বলেন, যুক্তরাজ্যের মতো সভ্য দেশে যেভাবে প্রতিবাদ ও ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়, সেভাবেই তাঁরা প্রতিবাদ করবেন। তাঁদের আচরণে দেশের সম্মানহানি ঘটবে না, মন্তব্য করে সুলতান বলেন, পেট্রলবোমা না মেরে বা পুড়িয়ে মানুষ হত্যা না করেও যে প্রতিবাদ করা যায়, সেটি তাঁরা খালেদা জিয়াকে দেখাবেন।
কিন্তু অপরপক্ষের প্রতিক্রিয়ায় যদি সহিংসতা সৃষ্টি হয় তখন সেটা কীভাবে মোকাবিলা করবেন—এমন প্রশ্নের জবাবে সুলতান বলেন, ‘প্রয়োজনে প্রতিবাদের যত ভাষা আছে সব ব্যবহার করা হবে।’ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের সব প্রবাসী খালেদা জিয়াকে ‘ধিক্কার’ জানাতে প্রতিবাদে শামিল হবেন বলেও দাবি তাঁদের।
গতকাল সোমবার দুপুরে বিএনপির মুখপাত্র আসাদুজ্জামান রিপন ঢাকায় এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, খালেদা জিয়ার লন্ডনে যাওয়া নির্ভর করছে সেখানে তাঁর চিকিৎসকের সাক্ষাতের সূচির ওপর। এটা ১১, ১২ বা ১৩ আগস্ট হতে পারে। সেখানে তিনি দিন দশেক থাকতে পারেন।
গত জুনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লন্ডন সফরে এলে যুক্তরাজ্য বিএনপির ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে পড়েন। এবার খালেদা জিয়ার সফরকে কেন্দ্র করে যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ আগেভাগেই প্রতিবাদের ঘোষণা দিল।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়েন যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ সাজিদুর রহমান ফারুক। সংগঠনের সহসভাপতি জালাল উদ্দিন, যুগ্ম সম্পাদক নইম উদ্দিন, দপ্তর সম্পাদক শাহ শামীম আহমদ ছাড়াও যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতারা সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।
No comments