‘প্রচারণায় কে নামলো তা বিষয় নয়’ -মেয়রপ্রার্থী আনিসুল হক
প্রচারণায়
কে নামলো তা বিষয় নয় বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন
নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত মেয়রপ্রার্থী আনিসুল হক। রাজধানীর মিরপুরের
পাইকপাড়া নতুনবাজার এলাকায় গণসংযোগ শেষে গতকাল সকালে সাংবাদিকদের এক
প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ মন্তব্য করেন। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে বিএনপি
সমর্থিত প্রার্থী তাবিথ আউয়ালের পক্ষে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার
প্রচারণায় অংশ নেয়ার প্রসঙ্গে তিনি এ কথা বলেন। আনিসুল হক বলেন, প্রচারণায়
কে নামলো তা জরুরি নয়। জরুরি হচ্ছে প্রার্থীর যোগ্যতা। জনগণ যোগ্য
প্রার্থীকেই ভোট দেবে। তিনি বলেন, মেয়রের কাজ হচ্ছে জনগণের নাগরিক সেবা
নিশ্চিত করা। সেক্ষেত্রে জনগণের সমস্যা সমাধানে যে পাশে থাকবে জনগণ তাকেই
ভোট দেবে। জনগণ ভোট দিতে ভুল করবে না এমন আশাবাদ ব্যক্ত করে এই মেয়র
প্রার্থী আরও বলেন, আমি মনে করি যোগ্যতার বিবেচনায় আমি এগিয়ে আছি।
রাজধানীর মিরপুর বাঙলা কলেজ এলাকা থেকে গতকাল সকালে গণসংযোগ শুরু করেন
আনিসুল হক। এ সময় পায়ে হেঁটে মিরপুরের বিভিন্ন এলাকার ভোটারদের কাছে নিজ
প্রতীক টেবিল ঘড়ি মার্কায় ভোট চান। কল্যাণপুর এলাকায় এসে দিনের প্রথম ধাপের
গণসংযোগ কর্মসূচি শেষে করেন এই মেয়র প্রার্থী। এদিকে বেলা আড়াইটার দিকে
মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে হাজির হন আনিসুল হক। এর আগে
মিরপুর বাংলা কলেজ এলাকায় পূর্বনির্ধারিত গণসংযোগের ফাঁকে
বাংলাদেশ-পাকিস্তান মধ্যকার ওয়ানডে ক্রিকেট ম্যাচ দেখার জন্য বিসিবি সভাপতি
নাজমুল হাসান পাপনকে ফোন করে খেলা দেখার অভিপ্রায় ব্যক্ত করেছিলেন আনিসুল।
মূলত খেলা দেখতেই মাঠে আনিসুল এমটাই দাবি বিসিবি সভাপতির। তবে অনেকেই তার এ
আগমনকে ভাল চোখে দেখেননি। এদিকে স্টেডিয়ামে খেলা দেখার পাশাপাশি আনিসুল হক
গ্যালারিতে উপস্থিত দর্শকদের কাছে ভোটও প্রার্থনা করেছেন বলে জানা গেছে।
ওই সময় মিডিয়ার মুখোমুখি হতেই তিনি মজার ছলে বলেছেন, দেখছেন; আমি থাকতে
থাকতেই পড়ে গেল ৩ উইকেট। আমার মনে হয় আর কিছুক্ষণ থাকলে অলআউট হয়ে যাবে
পাকিস্তান। তবে খুব বেশিক্ষণ আর আনিসুল হক থাকেননি স্টেডিয়ামে।
পরে আনিসুল হক সাংবাদিকদের বলেন, যদি নির্বাচনে জয় লাভ করতে পারি তা হলে আরও ক্রিকেট স্টেডিয়াম নির্মাণের উদ্যোগ নেব। আমার এলাকার মধ্যে মিরপুর স্টেডিয়াম পড়ায় নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছি। তিনি আরও বলেন, আমি জয়ী হতে পারলে আমার চেষ্টা থাকবে ক্রিকেটের স্বার্থে প্রয়োজনীয় সবকিছু করা।
এদিকে স্টেডিয়াম থেকে বেরিয়ে বেলা সাড়ে তিনটার দিকে নতুন বাজার জামে মসজিদ হয়ে কল্যাণপুর বস্তিতে গণসংযোগ করেন আনিসুল হক। সঙ্গে ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য আসলামুল হক। এসময় বস্তিবাসীর উদ্দেশে আনিসুল হক বলেন, আপনাদের কাছে অনেকে অনেক কথা বলবে, লোভ দেখাবে কিংবা চাপ আসতে পারে। আপনারা চাপ বা লোভের কাছে নতি স্বীকার করবেন না। নিজের ওপর বিশ্বাস রেখে যাকে যোগ্য মনে করেন, যে পাশে থেকে আপনাদের জন্য কাজ করবে বলে মনে করেন তাকে ভোট দেবেন। এরপর তিনি কল্যাণপুর মার্কেট ও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় জনসংযোগ চালান। বিকালে মিরপুর ১৩ নম্বরে এক পথসভায় বক্তব্য রাখে। সেখান থেকে রূপনগর এলাকায় গণসংযোগের মধ্য দিয়ে দিনের কর্মসূচি শেষ করেন।
পরে আনিসুল হক সাংবাদিকদের বলেন, যদি নির্বাচনে জয় লাভ করতে পারি তা হলে আরও ক্রিকেট স্টেডিয়াম নির্মাণের উদ্যোগ নেব। আমার এলাকার মধ্যে মিরপুর স্টেডিয়াম পড়ায় নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছি। তিনি আরও বলেন, আমি জয়ী হতে পারলে আমার চেষ্টা থাকবে ক্রিকেটের স্বার্থে প্রয়োজনীয় সবকিছু করা।
এদিকে স্টেডিয়াম থেকে বেরিয়ে বেলা সাড়ে তিনটার দিকে নতুন বাজার জামে মসজিদ হয়ে কল্যাণপুর বস্তিতে গণসংযোগ করেন আনিসুল হক। সঙ্গে ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য আসলামুল হক। এসময় বস্তিবাসীর উদ্দেশে আনিসুল হক বলেন, আপনাদের কাছে অনেকে অনেক কথা বলবে, লোভ দেখাবে কিংবা চাপ আসতে পারে। আপনারা চাপ বা লোভের কাছে নতি স্বীকার করবেন না। নিজের ওপর বিশ্বাস রেখে যাকে যোগ্য মনে করেন, যে পাশে থেকে আপনাদের জন্য কাজ করবে বলে মনে করেন তাকে ভোট দেবেন। এরপর তিনি কল্যাণপুর মার্কেট ও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় জনসংযোগ চালান। বিকালে মিরপুর ১৩ নম্বরে এক পথসভায় বক্তব্য রাখে। সেখান থেকে রূপনগর এলাকায় গণসংযোগের মধ্য দিয়ে দিনের কর্মসূচি শেষ করেন।
No comments