বাসেই পুড়ে কয়লা শিশুসহ চারজন
(রংপুর
মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে যন্ত্রণায় ছটফট করছেন দগ্ধ এই
বৃদ্ধা। মিঠাপুকুরে বাসে দুর্বৃত্তের ছোড়া পেট্রলবোমার আগুনে দগ্ধ হন
তিনি। ছবিটি আজকের। ছবি: মঈনুল ইসলাম, রংপুর) রংপুরের
মিঠাপুকুর উপজেলায় যাত্রীবাহী একটি বাসে পেট্রলবোমা হামলা চালিয়েছে
দুর্বৃত্তরা। পেট্রলবোমার আগুনে বাসের ভেতরেই পুড়ে অঙ্গার হয়েছে শিশুসহ
চারজন। গুরুতরভাবে দগ্ধ হয়েছে ১০ জন। দেশব্যাপী ২০-দলীয় জোটের টানা
অবরোধের মধ্যে গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার বাতাসন এলাকায়
ঢাকা-রংপুর মহাসড়কে এ হামলা হয়। রংপুরের পুলিশ সুপার আবদুর রাজ্জাক
প্রথম আলোকে এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশের দেওয়া তথ্যমতে, হতাহত ব্যক্তিদের নাম-পরিচয় প্রাথমিকভাবে জানা যায়নি। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে একটি শিশু, দুজন নারী ও একজন পুরুষ রয়েছে। আগুনে লাশগুলো পুড়ে কয়লা হয়েছে। গুরুতর দগ্ধ হওয়া ১০ জনকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। হামলায় জড়িত সন্দেহে ঘটনার পর থেকে আজ বুধবার ভোর পর্যন্ত জামায়াত-শিবিরের আট কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
পুলিশের ভাষ্য, রাত সোয়া ১২টার দিকে রংপুর শহরের মডার্ন মোড় এলাকা থেকে ঢাকাগামী যাত্রীবাহী ৩০টি বাস পাহারা দিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল পুলিশ ও বিজিবি। ওই বাস বহরের সামনে ছিল পুলিশের গাড়ি, পেছনে বিজিবির গাড়ি। বহরের ২৩ নম্বরে ছিল পেট্রলবোমা হামলার শিকার হওয়া খলিল এন্টারপ্রাইজ নামের যাত্রীবাহী বাসটি। পুলিশ-বিজিবির প্রহরায় বাসের বহর মিঠাপুকুর উপজেলার বাতাসন এলাকায় এলে মহাসড়কের পাশের বাঁশঝাড়ের ভেতর থেকে বাস লক্ষ্য করে পেট্রলবোমা ছুড়ে মারে দুর্বৃত্তরা। খলিল এন্টারপ্রাইজ নামের বাসটিতে পেট্রলবোমা এসে পড়ে। মুহূর্তের মধ্যে পুরো বাসে আগুন ধরে যায়। বাসের ভেতরে পুড়ে মারা যায় চারজন। গুরুতর দগ্ধ হয় ১০ জন।
নিহত চারজনের কয়লা হওয়া লাশ উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। গুরুতর দগ্ধ হওয়া ১০ জনকে একই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মিঠাপুকুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রবিউল আলম জানান, খলিল এন্টারপ্রাইজ নামের যাত্রীবাহী বাসটি কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলা থেকে ঢাকা যাচ্ছিল। রংপুরের পুলিশ সুপার আবদুর রাজ্জাক প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমার কোন দেশে বাস করছি? এ কেমন বীভৎসতা! কোনো মানুষ কী করে এমনভাবে মানুষ হত্যা করতে পারে?’
পুলিশের দেওয়া তথ্যমতে, হতাহত ব্যক্তিদের নাম-পরিচয় প্রাথমিকভাবে জানা যায়নি। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে একটি শিশু, দুজন নারী ও একজন পুরুষ রয়েছে। আগুনে লাশগুলো পুড়ে কয়লা হয়েছে। গুরুতর দগ্ধ হওয়া ১০ জনকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। হামলায় জড়িত সন্দেহে ঘটনার পর থেকে আজ বুধবার ভোর পর্যন্ত জামায়াত-শিবিরের আট কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
পুলিশের ভাষ্য, রাত সোয়া ১২টার দিকে রংপুর শহরের মডার্ন মোড় এলাকা থেকে ঢাকাগামী যাত্রীবাহী ৩০টি বাস পাহারা দিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল পুলিশ ও বিজিবি। ওই বাস বহরের সামনে ছিল পুলিশের গাড়ি, পেছনে বিজিবির গাড়ি। বহরের ২৩ নম্বরে ছিল পেট্রলবোমা হামলার শিকার হওয়া খলিল এন্টারপ্রাইজ নামের যাত্রীবাহী বাসটি। পুলিশ-বিজিবির প্রহরায় বাসের বহর মিঠাপুকুর উপজেলার বাতাসন এলাকায় এলে মহাসড়কের পাশের বাঁশঝাড়ের ভেতর থেকে বাস লক্ষ্য করে পেট্রলবোমা ছুড়ে মারে দুর্বৃত্তরা। খলিল এন্টারপ্রাইজ নামের বাসটিতে পেট্রলবোমা এসে পড়ে। মুহূর্তের মধ্যে পুরো বাসে আগুন ধরে যায়। বাসের ভেতরে পুড়ে মারা যায় চারজন। গুরুতর দগ্ধ হয় ১০ জন।
নিহত চারজনের কয়লা হওয়া লাশ উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। গুরুতর দগ্ধ হওয়া ১০ জনকে একই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মিঠাপুকুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রবিউল আলম জানান, খলিল এন্টারপ্রাইজ নামের যাত্রীবাহী বাসটি কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলা থেকে ঢাকা যাচ্ছিল। রংপুরের পুলিশ সুপার আবদুর রাজ্জাক প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমার কোন দেশে বাস করছি? এ কেমন বীভৎসতা! কোনো মানুষ কী করে এমনভাবে মানুষ হত্যা করতে পারে?’
No comments