নির্ভরশীলতা বাড়ছে by পলাশ বড়ুয়া
খাগড়াছড়ির
দীঘিনালার বৃহত্তম পাইকারি বাজার বোয়ালখালী নতুন বাজার। বাজারের সব
ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিদ্যুতের সংযোগ থাকলেও বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে সব
ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ব্যবহার হচ্ছে সৌরবিদ্যুৎ। কেবল ব্যবসায়ীরা নন, দুর্গম
এলাকার অনেক বাসিন্দার একমাত্র অবলম্বন সৌরবিদ্যুৎ। উপজেলার মেরুং
ইউনিয়নের ৬০০ পরিবার ও বাবুছড়া ইউনিয়নের তিন শতাধিক পরিবার সৌরবিদ্যুৎ
ব্যবহার করছে। বোয়ালখালী নতুন বাজারের ব্যবসায়ী বিটন বড়ুয়া, সুমল
চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিদ্যুতের সংযোগ থাকলেও বিদ্যুতের
ভোগান্তির কারণে সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহার করতে বাধ্য হচ্ছি। এখন বিদ্যুৎ না
থাকলেও আমাদের সমস্যা নেই। সৌরবিদ্যুৎ আমাদের ব্যবসার সহায়ক হচ্ছে।’
সৌরবিদ্যুতের প্যানেলবিক্রেতা অজিত বড়ুয়া বলেন, ‘এমন কোনো দিন নেই আমরা চার থেকে পাঁচটি সৌর প্যানেল ও ব্যাটারি বিক্রি করিনি। আমি নিজেও বাড়িতে ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিদ্যুতের পাশাপাশি সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহার করছি।’ সম্প্রতি উপজেলা সদর থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে মেরুং ইউনিয়নের ছোট মেরুংপাড়ায় গিয়ে দেখা যায়, বাসিন্দাদের বেশির ভাগের ঘরের ছাদেই শোভা পাচ্ছে সৌরবিদ্যুতের প্যানেল। পাড়ার ১২৫টি আদিবাসী পরিবারের মধ্যে ১১৬টি পরিবার তিন বছর ধরে সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহার করছে।
ছোট মেরুংপাড়ার দয়া রঞ্জন চাকমা, সুরেশ কুমার চাকমা ও কালাধন চাকমা বলেন, ২০১১ সালে একটি বহুজাতিক কোম্পানি তাঁদের গ্রামের ১১৬টি পরিবারকে বিনা মূল্যে সৌরবিদ্যুতের প্যানেল দিয়েছে। এরপর বিদ্যুতের আলোয় কাজকর্ম চলছে। তিন বছর আগেও তাঁরা কেরোসিনের বাতি জ্বালাতেন। প্রতিদিন একটি পরিবারে ২৫০ গ্রাম কেরোসিনের প্রয়োজন হতো। এখন আর কেরোসিন কিনতে হয় না।
হাজাছড়া গ্রামের ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘আমাদের গ্রামের বাঙালি, আদিবাসীসহ মোট ১৬৯ পরিবার এখন সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহার করছে। গ্রামে এখন ঘরে ঘরে বিদ্যুতের আলো জ্বলছে।’
সৌরবিদ্যুতের প্যানেলবিক্রেতা অজিত বড়ুয়া বলেন, ‘এমন কোনো দিন নেই আমরা চার থেকে পাঁচটি সৌর প্যানেল ও ব্যাটারি বিক্রি করিনি। আমি নিজেও বাড়িতে ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিদ্যুতের পাশাপাশি সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহার করছি।’ সম্প্রতি উপজেলা সদর থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে মেরুং ইউনিয়নের ছোট মেরুংপাড়ায় গিয়ে দেখা যায়, বাসিন্দাদের বেশির ভাগের ঘরের ছাদেই শোভা পাচ্ছে সৌরবিদ্যুতের প্যানেল। পাড়ার ১২৫টি আদিবাসী পরিবারের মধ্যে ১১৬টি পরিবার তিন বছর ধরে সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহার করছে।
ছোট মেরুংপাড়ার দয়া রঞ্জন চাকমা, সুরেশ কুমার চাকমা ও কালাধন চাকমা বলেন, ২০১১ সালে একটি বহুজাতিক কোম্পানি তাঁদের গ্রামের ১১৬টি পরিবারকে বিনা মূল্যে সৌরবিদ্যুতের প্যানেল দিয়েছে। এরপর বিদ্যুতের আলোয় কাজকর্ম চলছে। তিন বছর আগেও তাঁরা কেরোসিনের বাতি জ্বালাতেন। প্রতিদিন একটি পরিবারে ২৫০ গ্রাম কেরোসিনের প্রয়োজন হতো। এখন আর কেরোসিন কিনতে হয় না।
হাজাছড়া গ্রামের ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘আমাদের গ্রামের বাঙালি, আদিবাসীসহ মোট ১৬৯ পরিবার এখন সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহার করছে। গ্রামে এখন ঘরে ঘরে বিদ্যুতের আলো জ্বলছে।’
No comments