এমপি রানাসহ ৪ জনকে গ্রেফতারে বাধা নেই
টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা মুক্তিযোদ্ধা
ফারুক আহমেদ হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান
ওরফে রানাসহ চারজনকে গ্রেফতার ও হয়রানি না করতে হাইকোর্টের দেয়া আদেশ
স্থগিত থাকছে। বুধবার স্থগিতাদেশ চলমান থাকার এ আদেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ।
প্রধান বিচারপতি মো. মোজাম্মেল হোসেনের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ
রাষ্ট্রপক্ষের করা আবেদন নিষ্পত্তি করে এ আদেশ দেন।
পরে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম সাংবাদিকদের বলেন, এর ফলে যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে তাদের গ্রেফতারে বাধা নেই। ১৭ সেপ্টেম্বর হাইকোর্টের একটি বেঞ্চে এমপি আমানুর, তার তিন ভাই টাঙ্গাইল পৌরসভার মেয়র সহিদুর রহমান খান ওরফে মুক্তি, টাঙ্গাইল চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি জাহিদুর রহমান খান ওরফে কাঁকন ও ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি সানিয়াত খান ওরফে বাপ্পার পক্ষে একটি রিট আবেদন করা হয়। আদালত রিটের শুনানি না হওয়া পর্যন্ত এ চার জনকে গ্রেফতার ও হয়রানি না করার আদেশ দেন।
এ আদেশের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ ১৯ নভেম্বর আবেদন করলে আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি হাইকোর্টের আদেশটি স্থগিত করেন। বুধবার রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন নিষ্পত্তি করে স্থগিতাদেশের মেয়াদ বাড়ানো হয়।
গত বছরের ১৮ জানুয়ারি টাঙ্গাইল শহরের কলেজপাড়া এলাকায় নিজ বাসার কাছ থেকে ফারুকের গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করা হয়। এরপর ফারুকের স্ত্রী নাহার আহমেদ টাঙ্গাইল মডেল থানায় অজ্ঞাত পরিচয় আসামিদের বিরুদ্ধে একটি মামলা করেন।
তদন্তের একপর্যায়ে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) গত আগস্টে আনিসুল ইসলাম ওরফে রাজা ও মোহাম্মদ আলী নামের দুজনকে গ্রেফতার করে। তারা এমপি আমানুরের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে পরিচিত।
২৭ আগস্ট আনিসুল ইসলাম ও ৫ সেপ্টেম্বর মোহাম্মদ আলী টাঙ্গাইলের বিচারিক হাকিম আদালতে হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন।
ওই জবানবন্দিতে এমপি রানা ও তার তিন ভাই টাঙ্গাইল পৌরসভার মেয়র সহিদুর রহমান খান ওরফে মুক্তি, টাঙ্গাইল চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি জাহিদুর রহমান খান ওরফে কাঁকন ও ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি সানিয়াত খান ওরফে বাপ্পার জড়িত থাকার বিষয়টি উঠে আসে। জবানবন্দির পরপরই আÍগোপনে চলে যান জাহিদুর ও সানিয়াত।
অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম পরে সাংবাদিকদের বলেন, এই আদেশের ফলে সংসদ সদস্য আমানুর ও তার তিন ভাইকে গ্রেফতারে কোনো আইনি বাধা রইল না।
পরে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম সাংবাদিকদের বলেন, এর ফলে যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে তাদের গ্রেফতারে বাধা নেই। ১৭ সেপ্টেম্বর হাইকোর্টের একটি বেঞ্চে এমপি আমানুর, তার তিন ভাই টাঙ্গাইল পৌরসভার মেয়র সহিদুর রহমান খান ওরফে মুক্তি, টাঙ্গাইল চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি জাহিদুর রহমান খান ওরফে কাঁকন ও ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি সানিয়াত খান ওরফে বাপ্পার পক্ষে একটি রিট আবেদন করা হয়। আদালত রিটের শুনানি না হওয়া পর্যন্ত এ চার জনকে গ্রেফতার ও হয়রানি না করার আদেশ দেন।
এ আদেশের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ ১৯ নভেম্বর আবেদন করলে আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি হাইকোর্টের আদেশটি স্থগিত করেন। বুধবার রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন নিষ্পত্তি করে স্থগিতাদেশের মেয়াদ বাড়ানো হয়।
গত বছরের ১৮ জানুয়ারি টাঙ্গাইল শহরের কলেজপাড়া এলাকায় নিজ বাসার কাছ থেকে ফারুকের গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করা হয়। এরপর ফারুকের স্ত্রী নাহার আহমেদ টাঙ্গাইল মডেল থানায় অজ্ঞাত পরিচয় আসামিদের বিরুদ্ধে একটি মামলা করেন।
তদন্তের একপর্যায়ে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) গত আগস্টে আনিসুল ইসলাম ওরফে রাজা ও মোহাম্মদ আলী নামের দুজনকে গ্রেফতার করে। তারা এমপি আমানুরের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে পরিচিত।
২৭ আগস্ট আনিসুল ইসলাম ও ৫ সেপ্টেম্বর মোহাম্মদ আলী টাঙ্গাইলের বিচারিক হাকিম আদালতে হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন।
ওই জবানবন্দিতে এমপি রানা ও তার তিন ভাই টাঙ্গাইল পৌরসভার মেয়র সহিদুর রহমান খান ওরফে মুক্তি, টাঙ্গাইল চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি জাহিদুর রহমান খান ওরফে কাঁকন ও ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি সানিয়াত খান ওরফে বাপ্পার জড়িত থাকার বিষয়টি উঠে আসে। জবানবন্দির পরপরই আÍগোপনে চলে যান জাহিদুর ও সানিয়াত।
অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম পরে সাংবাদিকদের বলেন, এই আদেশের ফলে সংসদ সদস্য আমানুর ও তার তিন ভাইকে গ্রেফতারে কোনো আইনি বাধা রইল না।
No comments