হংকংয়ের প্রধান বিক্ষোভ স্থলে উচ্ছেদ অভিযান শুরু
আদালতের
পরোয়ানা জারির পর হংকংয়ের প্রধান বিক্ষোভস্থলে বৃহস্পতিবার উচ্ছেদ অভিযান
শুরু করা হয়েছে। গণতন্ত্রপন্থী সমাবেশ শুরুর দুই মাসেরও বেশী সময় পর সেখানে
এ উচ্ছেদ অভিযান শুরু করা হলো। পুলিশ জানায়, তারা পরোয়ানা জারির পর
অ্যাডমিরাল্টি বিক্ষোভস্থলের অবশিষ্ট ব্যারিকেড সরিয়ে ফেলতে অভিযান চালানোর
প্রস্তুতি নিচ্ছে। তবে কয়েকশ’ বিক্ষোভকারী এখনো সেখানে অবস্থান করছে। তবে
সেখানে পুলিশের উচ্ছেদ অভিযান শুরুর আগে গণতন্ত্রপন্থী ২০ জনেরও বেশী
আইনপ্রণেতা ও অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ বিক্ষোভকারীদের সাথে যোগ দেন।
বেইজিংয়ের কট্টর সমালোচক মিডিয়া মোগল জিমি লাই বলেন, ‘আমি গ্রেফতার হওয়ার
আগ পর্যন্ত’ অবস্থান করবো।
গণতন্ত্রপন্থী আইনপ্রণেতা কদিয়া মো এফপিকে বলেন, ‘এ আন্দোলন শেষ হচ্ছে না। রাজনৈতিকভাবে সচেতন তরুণরা এক্ষেত্রে পিছপা হবেনা এবং তারা এ আন্দোলন চালিয়ে যাবে।’
গণতন্ত্রের দাবিতে দু’মাস ধরে হংকং কেন্দ্রীয় এলাকায় অবস্থান করছিল আন্দোলনকারীরা।
তবে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে শহরের রাস্তায় বিােভকারীদের ক্যাম্প ভেঙ্গে ব্যারিকেড সরিয়ে দেয়ার কাজ শুর করা হয়। তবে এখনো কোন সহিংসতার খবর পাওয়া যায়নি।
অভিযান চলার সময় সবাইকে স্থান ত্যাগ করার জন্য সতর্ক করে দেয়া হলেও এখনো অনেকেই ক্যাম্পগুলোতে অবস্থান করছেন। সংবাদদাতারা জানান, সেপ্টেম্বরে আন্দোলন শুরুর সময় সেখানে লাখ লাখ মানুষ অংশ নিলেও এখন সেই সংখ্যা মাত্র কয়েকশ’তে নেমে এসেছে।
হংকং এ গণতন্ত্রের দাবিতে এতদিন ধরে যে আন্দোলন চলছিল, এই অভিযানের মাধ্যমে সেটির অবসান হতে যাচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আন্দোলনকারীরা দাবি করছেন, ২০১৭ সালে হংকংয়ের নেতৃত্ব পুরোপুরি ভোটের মাধ্যমে হতে হবে। তবে চীন বলছে, সবাই ভোট দিতে পারবে, কিন্তু নির্বাচনের প্রার্থী বাছাই করবে একটি নির্দিষ্ট কমিটি। কিন্তু সেই কমিটি বেইজিং নিয়ন্ত্রিত হবে বলে আন্দোলনকারীরা আশংকা করছে।
গণতন্ত্রপন্থী আইনপ্রণেতা কদিয়া মো এফপিকে বলেন, ‘এ আন্দোলন শেষ হচ্ছে না। রাজনৈতিকভাবে সচেতন তরুণরা এক্ষেত্রে পিছপা হবেনা এবং তারা এ আন্দোলন চালিয়ে যাবে।’
গণতন্ত্রের দাবিতে দু’মাস ধরে হংকং কেন্দ্রীয় এলাকায় অবস্থান করছিল আন্দোলনকারীরা।
তবে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে শহরের রাস্তায় বিােভকারীদের ক্যাম্প ভেঙ্গে ব্যারিকেড সরিয়ে দেয়ার কাজ শুর করা হয়। তবে এখনো কোন সহিংসতার খবর পাওয়া যায়নি।
অভিযান চলার সময় সবাইকে স্থান ত্যাগ করার জন্য সতর্ক করে দেয়া হলেও এখনো অনেকেই ক্যাম্পগুলোতে অবস্থান করছেন। সংবাদদাতারা জানান, সেপ্টেম্বরে আন্দোলন শুরুর সময় সেখানে লাখ লাখ মানুষ অংশ নিলেও এখন সেই সংখ্যা মাত্র কয়েকশ’তে নেমে এসেছে।
হংকং এ গণতন্ত্রের দাবিতে এতদিন ধরে যে আন্দোলন চলছিল, এই অভিযানের মাধ্যমে সেটির অবসান হতে যাচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আন্দোলনকারীরা দাবি করছেন, ২০১৭ সালে হংকংয়ের নেতৃত্ব পুরোপুরি ভোটের মাধ্যমে হতে হবে। তবে চীন বলছে, সবাই ভোট দিতে পারবে, কিন্তু নির্বাচনের প্রার্থী বাছাই করবে একটি নির্দিষ্ট কমিটি। কিন্তু সেই কমিটি বেইজিং নিয়ন্ত্রিত হবে বলে আন্দোলনকারীরা আশংকা করছে।
No comments