নানিয়ারচরে বাগান ধ্বংস বাড়িঘরে আগুন
রাঙ্গামাটির নানিয়ারচরে ভূমি বিরোধকে কেন্দ্র করে আনারস ও সেগুনবাগান ধ্বংস করার পর সেখানকার বাড়িঘর পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। এর প্রতিবাদে রাঙ্গামাটি-খাগড়াছড়ি সড়কের কুতুকছড়িতে সড়ক অবরোধ করেছে পাহাড়ের আঞ্চলিক রাজনৈতিক দল ইউপিডিএফ। সোমবার গভীর রাতে অজ্ঞাত দুষ্কৃতকারীরা নানিয়ারচরের বগাছড়ির ১৪ মাইল এলাকায় বাঙালিদের কয়েকটি আনারস ও সেগুন বাগানের প্রায় ২০ হাজার চারাগাছ কেটে দেয়। এই ঘটনার পর ক্ষুব্ধ বাঙালিরা ওই এলাকায় বেশ কিছু পাহাড়ি বাড়িতে আগুন দেয়। প্রতিবাদে ইউপিডিএফ রাঙ্গামাটি-খাগড়াছড়ি সড়ক আটকে দেয়। ঘটনার পর পরই রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপারসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে গেছেন।
ইউপিডিএফ সমর্থিত পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের রাঙ্গামাটি জেলা সভাপতি বাবলু চাকমা জানিয়েছেন, ওই এলাকায় ভূমি নিয়ে অনেকদিন ধরেই সমস্যা চলছিল। সেখানে বাঙালিরা পাহাড়িদের জমিতে জোর করে আনারস, সেগুনসহ বিভিন্ন বাগান করে প্রতি বছর। গত রাতে কে বা কারা তাদের বাগান কেটে দিয়েছে তা না জেনেই তারা পাহাড়িদের বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ করে এবং এতে শতাধিক বাড়ি পুড়ে যায়। বিহারের বৌদ্ধমূর্তিও চুরি করে নিয়ে যায় তারা। অন্যদিকে নানিয়ারচর উপজেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুজ্জামান জানিয়েছেন, সোমবার রাতে পাহাড়িরা বাঙালিদের প্রায় ১০ একর জায়গার আনারসের চারা কেটে দিয়েছে। প্রায় ২০ হাজার সেগুন চারাও কেটে দিয়েছে। প্রতি বছরই এইভাবে আমাদের বাগান ধ্বংস করে দেয়। নিজেদের দোষ চাপা দেয়ার জন্য তারা এখন নিজেদের কয়েকটি শূন্য বাড়িতে আগুন দিয়ে বাঙালিদের ওপর দোষ চাপাচ্ছে। ঘটনার প্রতিবাদে বাঙালিরা সড়ক অবরোধ করতে চাইলেও আইনশৃঙ্খলাবাহিনী আমাদের সরিয়ে দেয়। নানিয়ারচর থানার ওসি আবদুর রশিদ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানিয়েছেন, রাতে আনারস ও সেগুন বাগানে আগুন দেয়ার ঘটনার পর সকালে কয়েকটি বাড়িতে আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটেছে। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে। তিনি জানান, ক্ষতিগ্রস্তরা তাদের ৩৪টি বাড়িতে আগুন দিয়েছে বলে জানিয়েছেন।
ইউপিডিএফ সমর্থিত পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের রাঙ্গামাটি জেলা সভাপতি বাবলু চাকমা জানিয়েছেন, ওই এলাকায় ভূমি নিয়ে অনেকদিন ধরেই সমস্যা চলছিল। সেখানে বাঙালিরা পাহাড়িদের জমিতে জোর করে আনারস, সেগুনসহ বিভিন্ন বাগান করে প্রতি বছর। গত রাতে কে বা কারা তাদের বাগান কেটে দিয়েছে তা না জেনেই তারা পাহাড়িদের বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ করে এবং এতে শতাধিক বাড়ি পুড়ে যায়। বিহারের বৌদ্ধমূর্তিও চুরি করে নিয়ে যায় তারা। অন্যদিকে নানিয়ারচর উপজেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুজ্জামান জানিয়েছেন, সোমবার রাতে পাহাড়িরা বাঙালিদের প্রায় ১০ একর জায়গার আনারসের চারা কেটে দিয়েছে। প্রায় ২০ হাজার সেগুন চারাও কেটে দিয়েছে। প্রতি বছরই এইভাবে আমাদের বাগান ধ্বংস করে দেয়। নিজেদের দোষ চাপা দেয়ার জন্য তারা এখন নিজেদের কয়েকটি শূন্য বাড়িতে আগুন দিয়ে বাঙালিদের ওপর দোষ চাপাচ্ছে। ঘটনার প্রতিবাদে বাঙালিরা সড়ক অবরোধ করতে চাইলেও আইনশৃঙ্খলাবাহিনী আমাদের সরিয়ে দেয়। নানিয়ারচর থানার ওসি আবদুর রশিদ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানিয়েছেন, রাতে আনারস ও সেগুন বাগানে আগুন দেয়ার ঘটনার পর সকালে কয়েকটি বাড়িতে আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটেছে। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে। তিনি জানান, ক্ষতিগ্রস্তরা তাদের ৩৪টি বাড়িতে আগুন দিয়েছে বলে জানিয়েছেন।
No comments